ঢাকা ০৪:৩৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২২ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo ভোলায় বাসায় ঢুকে মাদরাসা শিক্ষককে নৃশংসভাবে হত্যা Logo বাড়ল বুথের সংখ্যা, ভোটারপ্রতি ১০ মিনিট সময় নিলেও নির্ধারিত সময়ে ভোট শেষ সম্ভব Logo নিরাপত্তাহীনতায় ভিপি প্রার্থী শামীম, আশঙ্কায় শাহবাগ থানায় জিডি Logo রাতে খাবারের পর হাঁটার ৫ উপকারিতা Logo মৌলভীবাজারে নিজ ঘরে কলেজ ছাত্রের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার Logo গাইবান্ধায় বাসর ঘরে স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে দিলেন স্ত্রী Logo আ.লীগ ও জাতীয় পার্টিকে চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: সারজিস আলম Logo জামায়াত ৫ বছর রাষ্ট্র পরিচালনা করলে দেশের উন্নয়ন এগিয়ে যাবে ২৫ বছর Logo ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদল পক্ষে প্রচারণায় রূপসা ছাত্রদলের সেক্রেটারি, ভিডিও ভাইরাল Logo লাশ পোড়ানো ইসলামের সাথে কোনো সম্পর্ক নেই: ইসলামী আন্দোলন

এখনো ফ্যাসিবাদ শক্তির হাত থেকে গণমাধ্যম মুক্ত নয়

ঢাকাভয়েসডেক্স: আজ সোমবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেয়া এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।

তারেক রহমান বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৬ জুন দেশের তৎকালীন শাসকগোষ্ঠী বাকশাল কায়েম করতে তাদের অনুগত চারটি সংবাদপত্র রেখে গোটা জাতিকে নির্বাক করে দিয়েছিল। স্বাধীনতাত্তোর ক্ষমতাসীনরা স্বাধীনতা যুদ্ধের মূল চেতনার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে বহুদলীয় গণতন্ত্রের পথচলাকে স্তব্ধ করে দিয়ে একদলীয় বাকশাল ব্যবস্থা কায়েম করে। পরবর্তীকালে মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এদেশের কাঙ্ক্ষিত বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রবর্তন করেন।

তিনি বলেন, শেখ হাসিনাও একই পথ ধরে একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল নতুন আঙ্গিকে। নানা কালাকানুন প্রণয়ন করে সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের ওপর অব্যাহত জুলুম চালিয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টের মতো একের পর এক ‘ড্রাকোনিয়ান আইন’ প্রণয়ন করে সংবাদপত্র ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে ভয়াল দূর্গে বন্দী করা হয়েছিল।

 

 

ঢাকাভয়েস২৪/সাদিক

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

ভোলায় বাসায় ঢুকে মাদরাসা শিক্ষককে নৃশংসভাবে হত্যা

এখনো ফ্যাসিবাদ শক্তির হাত থেকে গণমাধ্যম মুক্ত নয়

আপডেট সময় ০১:২৩:২১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫

ঢাকাভয়েসডেক্স: আজ সোমবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেয়া এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।

তারেক রহমান বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৬ জুন দেশের তৎকালীন শাসকগোষ্ঠী বাকশাল কায়েম করতে তাদের অনুগত চারটি সংবাদপত্র রেখে গোটা জাতিকে নির্বাক করে দিয়েছিল। স্বাধীনতাত্তোর ক্ষমতাসীনরা স্বাধীনতা যুদ্ধের মূল চেতনার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে বহুদলীয় গণতন্ত্রের পথচলাকে স্তব্ধ করে দিয়ে একদলীয় বাকশাল ব্যবস্থা কায়েম করে। পরবর্তীকালে মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এদেশের কাঙ্ক্ষিত বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রবর্তন করেন।

তিনি বলেন, শেখ হাসিনাও একই পথ ধরে একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল নতুন আঙ্গিকে। নানা কালাকানুন প্রণয়ন করে সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের ওপর অব্যাহত জুলুম চালিয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টের মতো একের পর এক ‘ড্রাকোনিয়ান আইন’ প্রণয়ন করে সংবাদপত্র ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে ভয়াল দূর্গে বন্দী করা হয়েছিল।

 

 

ঢাকাভয়েস২৪/সাদিক