ঢাকা ১২:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫, ৩১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo সোহাগ হত্যার ঘটনায় অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেপ্তার Logo গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু, গ্রেফতার তিন Logo টিভিতে যে খেলা থাকছে আজ Logo জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ১৫০০ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা দিল ছাত্রশিবির ঢাকা মহানগর দক্ষিণ Logo ছাত্রদল থেকে পদত্যাগ করায় জেলা ছাত্রদল নেতা নেছারের হুমকি: “হাড্ডি জায়গায় থাকবে না” Logo বর্তমান সরকারের আমলেই জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার সম্পন্ন হবে: ড. আসিফ নজরুল Logo হানিফ ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা: সন্তানদের সম্পদের নোটিশ Logo মুন্সীগঞ্জে মাদক কেনার টাকা না দেওয়ায় মাকে হত্যার দায়ে ছেলের আমৃত্যু কারাদণ্ড Logo দেশের অরাজক পরিস্থিতি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের দায় অন্তর্বতী সরকারের- রাকিব Logo ভালুকায় মা সহ দুই মেয়েকে জবাই করে হত্যা

এখনো ফ্যাসিবাদ শক্তির হাত থেকে গণমাধ্যম মুক্ত নয়

ঢাকাভয়েসডেক্স: আজ সোমবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেয়া এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।

তারেক রহমান বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৬ জুন দেশের তৎকালীন শাসকগোষ্ঠী বাকশাল কায়েম করতে তাদের অনুগত চারটি সংবাদপত্র রেখে গোটা জাতিকে নির্বাক করে দিয়েছিল। স্বাধীনতাত্তোর ক্ষমতাসীনরা স্বাধীনতা যুদ্ধের মূল চেতনার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে বহুদলীয় গণতন্ত্রের পথচলাকে স্তব্ধ করে দিয়ে একদলীয় বাকশাল ব্যবস্থা কায়েম করে। পরবর্তীকালে মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এদেশের কাঙ্ক্ষিত বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রবর্তন করেন।

তিনি বলেন, শেখ হাসিনাও একই পথ ধরে একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল নতুন আঙ্গিকে। নানা কালাকানুন প্রণয়ন করে সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের ওপর অব্যাহত জুলুম চালিয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টের মতো একের পর এক ‘ড্রাকোনিয়ান আইন’ প্রণয়ন করে সংবাদপত্র ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে ভয়াল দূর্গে বন্দী করা হয়েছিল।

 

 

ঢাকাভয়েস২৪/সাদিক

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

সোহাগ হত্যার ঘটনায় অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেপ্তার

এখনো ফ্যাসিবাদ শক্তির হাত থেকে গণমাধ্যম মুক্ত নয়

আপডেট সময় ০১:২৩:২১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫

ঢাকাভয়েসডেক্স: আজ সোমবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেয়া এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।

তারেক রহমান বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৬ জুন দেশের তৎকালীন শাসকগোষ্ঠী বাকশাল কায়েম করতে তাদের অনুগত চারটি সংবাদপত্র রেখে গোটা জাতিকে নির্বাক করে দিয়েছিল। স্বাধীনতাত্তোর ক্ষমতাসীনরা স্বাধীনতা যুদ্ধের মূল চেতনার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে বহুদলীয় গণতন্ত্রের পথচলাকে স্তব্ধ করে দিয়ে একদলীয় বাকশাল ব্যবস্থা কায়েম করে। পরবর্তীকালে মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এদেশের কাঙ্ক্ষিত বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রবর্তন করেন।

তিনি বলেন, শেখ হাসিনাও একই পথ ধরে একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল নতুন আঙ্গিকে। নানা কালাকানুন প্রণয়ন করে সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের ওপর অব্যাহত জুলুম চালিয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টের মতো একের পর এক ‘ড্রাকোনিয়ান আইন’ প্রণয়ন করে সংবাদপত্র ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে ভয়াল দূর্গে বন্দী করা হয়েছিল।

 

 

ঢাকাভয়েস২৪/সাদিক