ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনার মাঝেই সরাসরি কথা বলেছেন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।
শুক্রবার(১৩ জুন) রাতের এই ফোনালাপে উত্তপ্ত পরিস্থিতির মধ্যেও শান্তির বার্তা দিয়েছেন মোদি। কূটনৈতিক সূত্র বলছে, শুধু সম্পর্ক রক্ষা নয়—এই বার্তায় ভারতের ভূরাজনৈতিক অবস্থানও স্পষ্ট করেছেন তিনি।
শনিবার ( ১৪ জুন) এক্সে (পূর্বে টুইটার) দেওয়া পোস্টে মোদি বলেন, “আমি ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সঙ্গে কথা বলেছি।
তিনি আমাকে সর্বশেষ পরিস্থিতি সম্পর্কে অবহিত করেছেন। আমি শান্তি ও স্থিতিশীলতার ওপর জোর দিয়েছি।” পোস্টের ভাষ্য থেকে স্পষ্ট, ভারত মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা নয়, বরং উত্তরণ চায়।
এই ফোনালাপ এমন এক সময়েই হয়েছে, যখন ইসরায়েল একাধিক ইরানি পরমাণু ও সামরিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে। ইতোমধ্যেই ৬ জন ইরানি বিজ্ঞানী নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে ইরান। এমন পরিস্থিতিতে মোদির এই তৎপরতা অনেকেই দেখছেন কৌশলগত ভারসাম্যের অংশ হিসেবে।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে জানানো হয়েছে, নেতানিয়াহু ইতোমধ্যে জার্মান চ্যান্সেলর ও ফরাসি প্রেসিডেন্টের সঙ্গেও কথা বলেছেন। আলোচনার ফোকাস—মধ্যপ্রাচ্যের দ্রুত নিয়ন্ত্রণ ও আন্তর্জাতিক সমর্থন সুরক্ষা।
বিশ্লেষকরা বলছেন, ভারত ইসরায়েল ও ইরান—দুই দেশের সঙ্গেই গভীর বাণিজ্যিক ও কৌশলগত সম্পর্ক বজায় রাখে। এমন পরিস্থিতিতে মোদির এই বিবৃতি ভারতের ‘স্ট্র্যাটেজিক অটোনমি’ বা কৌশলগত স্বাধীনতারই প্রতিফলন।
ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনার মাঝেই সরাসরি কথা বলেছেন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। শুক্রবার রাতের এই ফোনালাপে উত্তপ্ত পরিস্থিতির মধ্যেও শান্তির বার্তা দিয়েছেন মোদি। কূটনৈতিক সূত্র বলছে, শুধু সম্পর্ক রক্ষা নয়—এই বার্তায় ভারতের ভূরাজনৈতিক অবস্থানও স্পষ্ট করেছেন তিনি।
শনিবার ( ১৪ জুন) এক্সে (পূর্বে টুইটার) দেওয়া পোস্টে মোদি বলেন, “আমি ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি আমাকে সর্বশেষ পরিস্থিতি সম্পর্কে অবহিত করেছেন। আমি শান্তি ও স্থিতিশীলতার ওপর জোর দিয়েছি।” পোস্টের ভাষ্য থেকে স্পষ্ট, ভারত মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা নয়, বরং উত্তরণ চায়।
এই ফোনালাপ এমন এক সময়েই হয়েছে, যখন ইসরায়েল একাধিক ইরানি পরমাণু ও সামরিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে। ইতোমধ্যেই ৬ জন ইরানি বিজ্ঞানী নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে ইরান। এমন পরিস্থিতিতে মোদির এই তৎপরতা অনেকেই দেখছেন কৌশলগত ভারসাম্যের অংশ হিসেবে।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে বলা হয়, নেতানিয়াহু ইতোমধ্যে জার্মান চ্যান্সেলর ও ফরাসি প্রেসিডেন্টের সঙ্গেও কথা বলেছেন। আলোচনার ফোকাস—মধ্যপ্রাচ্যের দ্রুত নিয়ন্ত্রণ ও আন্তর্জাতিক সমর্থন সুরক্ষা।
বিশ্লেষকরা বলছেন, ভারত ইসরায়েল ও ইরান—দুই দেশের সঙ্গেই গভীর বাণিজ্যিক ও কৌশলগত সম্পর্ক বজায় রাখে। এমন পরিস্থিতিতে মোদির এই বিবৃতি ভারতের ‘স্ট্র্যাটেজিক অটোনমি’ বা কৌশলগত স্বাধীনতারই প্রতিফলন।