ঢাকা ১০:৫০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫, ৩০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

‘ঘেউ ঘেউ করার জন্য পুরা ইউরোপে মাত্র ২০টা লোক পাইলো!’

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ৪  দিনের রাষ্ট্রীয় সফর চলাকালে যুক্তরাজ্যে তার বিরুদ্ধে আয়োজিত এক ক্ষুদ্র পরিসরের প্রবাসী বিক্ষোভ ঘিরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শুরু হয়েছে নতুন আলোচনা ও ব্যঙ্গাত্মক প্রতিক্রিয়া।

বিক্ষোভকারীদের অল্পসংখ্যক উপস্থিতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম একটি রসিকতাপূর্ণ স্ট্যাটাস দেন তার ব্যক্তিগত ফেসবুক প্রোফাইলে।

তিনি লেখেন, ঘেউ ঘেউ করার জন্য পুরা ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!

এই বাক্যটি মুহূর্তেই ফেসবুকে ভাইরাল হয়ে যায় এবং নানা রকম মন্তব্যে ভরে ওঠে মন্তব্যের ঘর। কেউ সমর্থন জানিয়েছেন হাস্যরসের ভাষায়, আবার কেউ সমালোচনা করেছেন ভাষার ধরন ও রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির কারণে।

আলোচিত মন্তব্যর মধ্যে কিছু তুলে ধরা হলো

একজন মন্তব্যকারী আমিনুল ইসলাম লেখেন, আল্লাহ্‌রে আল্লাহ্‌… আপনাদের জন্য আর মন খারাপ করে থাকতেও পারি না। একটু মন খারাপ হয়েছিল। এখন এর মাঝেও হাসছি! কী একটা অবস্থা!

সাদিকুর রহমান খান লেখেন, সবচে বড় ব্যাপার, একবার আপনাকে নাস্তিক বলল, আরেকবার বলল টেরোরিস্ট। মানে গালি কি দিতে হবে, সেইটাও জানে না টোকাইগুলা।

মাবরুর রশিদ বান্না লেখেন, আপনাদের BALদের প্রতি এই হিউমারানি সেন্সকে অভিবাদন জানাই।

অন্যদিকে আবু সাইদ আহমেদ নামের একজন মন্তব্য করেছেন একটু ভিন্ন সুরে : ইউরোপ মহাদেশে স্বাধীন দেশের সংখ্যা পঞ্চাশটি। তাই আড়াইটা রাষ্ট্র থেকে একজন করে প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলো- একে আপনার কম মনে হয়?

ট্যাগস :

দুপুরের মধ্যে যেসব জেলায় ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

‘ঘেউ ঘেউ করার জন্য পুরা ইউরোপে মাত্র ২০টা লোক পাইলো!’

আপডেট সময় ০৭:৫০:০৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন ২০২৫

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ৪  দিনের রাষ্ট্রীয় সফর চলাকালে যুক্তরাজ্যে তার বিরুদ্ধে আয়োজিত এক ক্ষুদ্র পরিসরের প্রবাসী বিক্ষোভ ঘিরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শুরু হয়েছে নতুন আলোচনা ও ব্যঙ্গাত্মক প্রতিক্রিয়া।

বিক্ষোভকারীদের অল্পসংখ্যক উপস্থিতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম একটি রসিকতাপূর্ণ স্ট্যাটাস দেন তার ব্যক্তিগত ফেসবুক প্রোফাইলে।

তিনি লেখেন, ঘেউ ঘেউ করার জন্য পুরা ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!

এই বাক্যটি মুহূর্তেই ফেসবুকে ভাইরাল হয়ে যায় এবং নানা রকম মন্তব্যে ভরে ওঠে মন্তব্যের ঘর। কেউ সমর্থন জানিয়েছেন হাস্যরসের ভাষায়, আবার কেউ সমালোচনা করেছেন ভাষার ধরন ও রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির কারণে।

আলোচিত মন্তব্যর মধ্যে কিছু তুলে ধরা হলো

একজন মন্তব্যকারী আমিনুল ইসলাম লেখেন, আল্লাহ্‌রে আল্লাহ্‌… আপনাদের জন্য আর মন খারাপ করে থাকতেও পারি না। একটু মন খারাপ হয়েছিল। এখন এর মাঝেও হাসছি! কী একটা অবস্থা!

সাদিকুর রহমান খান লেখেন, সবচে বড় ব্যাপার, একবার আপনাকে নাস্তিক বলল, আরেকবার বলল টেরোরিস্ট। মানে গালি কি দিতে হবে, সেইটাও জানে না টোকাইগুলা।

মাবরুর রশিদ বান্না লেখেন, আপনাদের BALদের প্রতি এই হিউমারানি সেন্সকে অভিবাদন জানাই।

অন্যদিকে আবু সাইদ আহমেদ নামের একজন মন্তব্য করেছেন একটু ভিন্ন সুরে : ইউরোপ মহাদেশে স্বাধীন দেশের সংখ্যা পঞ্চাশটি। তাই আড়াইটা রাষ্ট্র থেকে একজন করে প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলো- একে আপনার কম মনে হয়?