ঢাকা ১০:৫৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১১ জুন ২০২৫, ২৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

‘মামলা বাণিজ্যর সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

‘মামলা বাণিজ্যর সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. কর্নেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, মামলা বাণিজ্যর সঙ্গে যেই জড়িত থাকবে, তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পুলিশ অথবা পোশাকধারী কেউ জড়িত থাকলে তাদের বিরুদ্ধেও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ইতিমধ্যে অনেককে শাস্তির আওতায় আনাও হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার (১০ জুন) সকাল ১০টার দিকে গাজীপুর মহানগরীর গাছা থানা পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘পুলিশ বিভাগের সংস্কারের অংশ হিসেবে একটি পাইলট প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। সারা দেশে অনলাইনে মামলা ও জিডি গ্রহণ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর জন্য আর থানায় আসতে হবে না। এ ছাড়া আসামিদের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কাঁচের ঘর করে দেওয়া হবে।

এতে বাইরে থেকেই দেখা যাবে তার সঙ্গে কি রকম আচরণ করা হচ্ছে। দেশের অনেক থানায় নিজস্ব ভবন না থাকার কারণে ভাড়া করা ভবনে পুলিশি কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। বিশেষ করে গাজীপুর মেট্রোপলিটনের গাছা থানার পুলিশের থাকা এবং খাওয়ার ব্যবস্থা কেমন এই বিষয়ে পরিদর্শন করতে এসেছি।’
তিনি আরো বলেন, ‘জুলাই আগস্টের হত্যা মামলাগুলোর বাদী জনগণ।

এসব মামলার আসামি অনেক বেশি থাকায় এবং কে দোষী আর কে নির্দোষ, তা বের করে তদন্ত কার্যক্রম শেষ করতে দেরি হচ্ছে। বাংলাদেশের দুর্নীতি সবচেয়ে বড় সমস্যা। এটা কন্ট্রোলে আনতে পারলে দেশ অনেক এগিয়ে যেত।

‘মামলা বাণিজ্যর সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

‘মামলা বাণিজ্যর সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

আপডেট সময় ০২:১২:০৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ জুন ২০২৫

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. কর্নেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, মামলা বাণিজ্যর সঙ্গে যেই জড়িত থাকবে, তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পুলিশ অথবা পোশাকধারী কেউ জড়িত থাকলে তাদের বিরুদ্ধেও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ইতিমধ্যে অনেককে শাস্তির আওতায় আনাও হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার (১০ জুন) সকাল ১০টার দিকে গাজীপুর মহানগরীর গাছা থানা পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘পুলিশ বিভাগের সংস্কারের অংশ হিসেবে একটি পাইলট প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। সারা দেশে অনলাইনে মামলা ও জিডি গ্রহণ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর জন্য আর থানায় আসতে হবে না। এ ছাড়া আসামিদের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কাঁচের ঘর করে দেওয়া হবে।

এতে বাইরে থেকেই দেখা যাবে তার সঙ্গে কি রকম আচরণ করা হচ্ছে। দেশের অনেক থানায় নিজস্ব ভবন না থাকার কারণে ভাড়া করা ভবনে পুলিশি কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। বিশেষ করে গাজীপুর মেট্রোপলিটনের গাছা থানার পুলিশের থাকা এবং খাওয়ার ব্যবস্থা কেমন এই বিষয়ে পরিদর্শন করতে এসেছি।’
তিনি আরো বলেন, ‘জুলাই আগস্টের হত্যা মামলাগুলোর বাদী জনগণ।

এসব মামলার আসামি অনেক বেশি থাকায় এবং কে দোষী আর কে নির্দোষ, তা বের করে তদন্ত কার্যক্রম শেষ করতে দেরি হচ্ছে। বাংলাদেশের দুর্নীতি সবচেয়ে বড় সমস্যা। এটা কন্ট্রোলে আনতে পারলে দেশ অনেক এগিয়ে যেত।