ঢাকা ০২:৩৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩১ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জামায়াতের জরুরি সংবাদ সম্মেলনের সময় ও স্থান পরিবর্তন

জামায়াতের জরুরি সংবাদ সম্মেলনের সময় ও স্থান পরিবর্তন

দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে জরুরি সংবাদ সম্মেলনের সময় ও স্থান পরিবর্তন করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান এতে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য দেবেন।

সোমবার (২৬ মে) এক বিজ্ঞপ্তিতে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও কেন্দ্রীয় মিডিয়া ও প্রচার বিভাগের প্রধান এহসানুল মাহবুব জুবায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

নতুন সূচি অনুযায়ী, সংবাদ সম্মেলনটি মঙ্গলবার (২৭ মে) বেলা ১২টার পরিবর্তে সাড়ে ১১টায় অনুষ্ঠিত হবে। একই সঙ্গে স্থান পরিবর্তন করে জাতীয় প্রেসক্লাবের পরিবর্তে রাজধানীর কাকরাইলস্থ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশনের দ্বিতীয় তলার মুক্তিযোদ্ধা হলে আয়োজন করা হয়েছে।

এর আগে শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করেন বাংলাদেশ জামায়াত আমির। বৈঠক শেষে তিনি সাংবাকিদের বলেন, ‘আমাদের সবার দাবি ছিল অর্থবহ একটি সংস্কার হবে। এই সংস্কার ও বিচারের মধ্য দিয়েই একটা অর্থবহ নির্বাচন হবে।’

তিনি সেদিন বলেন, ‘আমরা বলেছি দুটি বিষয় স্পষ্ট করা দরকার। গ্রহণযোগ্য সংস্কার হতে হবে এবং সুষ্ঠু নির্বাচন হতে হবে। আমরা মনে করি সংস্কার ও নির্বাচনী রোডম্যাপের ঘোষণা হলে অনেকটাই সংশয় কেটে যাবে।’

 

জনপ্রিয় সংবাদ

জামায়াত থেকে এমপি মনোনয়ন পাবেন ভিন্ন ধর্মাবলম্বীরাও!

জামায়াতের জরুরি সংবাদ সম্মেলনের সময় ও স্থান পরিবর্তন

আপডেট সময় ১১:১৬:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ মে ২০২৫

দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে জরুরি সংবাদ সম্মেলনের সময় ও স্থান পরিবর্তন করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান এতে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য দেবেন।

সোমবার (২৬ মে) এক বিজ্ঞপ্তিতে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও কেন্দ্রীয় মিডিয়া ও প্রচার বিভাগের প্রধান এহসানুল মাহবুব জুবায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

নতুন সূচি অনুযায়ী, সংবাদ সম্মেলনটি মঙ্গলবার (২৭ মে) বেলা ১২টার পরিবর্তে সাড়ে ১১টায় অনুষ্ঠিত হবে। একই সঙ্গে স্থান পরিবর্তন করে জাতীয় প্রেসক্লাবের পরিবর্তে রাজধানীর কাকরাইলস্থ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশনের দ্বিতীয় তলার মুক্তিযোদ্ধা হলে আয়োজন করা হয়েছে।

এর আগে শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করেন বাংলাদেশ জামায়াত আমির। বৈঠক শেষে তিনি সাংবাকিদের বলেন, ‘আমাদের সবার দাবি ছিল অর্থবহ একটি সংস্কার হবে। এই সংস্কার ও বিচারের মধ্য দিয়েই একটা অর্থবহ নির্বাচন হবে।’

তিনি সেদিন বলেন, ‘আমরা বলেছি দুটি বিষয় স্পষ্ট করা দরকার। গ্রহণযোগ্য সংস্কার হতে হবে এবং সুষ্ঠু নির্বাচন হতে হবে। আমরা মনে করি সংস্কার ও নির্বাচনী রোডম্যাপের ঘোষণা হলে অনেকটাই সংশয় কেটে যাবে।’