ঢাকা ০১:২৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৮ মে ২০২৫, ১৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

তাইন্দং বর্ডার দিয়ে ১৯ জন ভারতীয় নাগরিককে পুশ-ইনে আটক ১৯

আজ খাগড়াছড়ি (২৬ মে )ভোর ৪টার দিকে খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাঙ্গা উপজেলার তাইন্দং সীমান্ত দিয়ে ভারতের হরিয়ানা রাজ্য থেকে ১৯ জন ভারতীয় নাগরিককে বাংলাদেশে পুশ-ইন করায় ১৯ জনকে আটক করা হয়েছে।

বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) জানায়, ভোরে সীমান্তের আচালং এলাকার কাছে তারা এই ১৯ জনকে আটক করে। আটক ব্যক্তিরা সবাই ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের বাসিন্দা বলে প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত হওয়া গেছে। বর্তমানে তাদেরকে আচালং ডিপি পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অস্থায়ীভাবে রাখা হয়েছে এবং বিজিবির তত্ত্বাবধানে তাদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

বিজিবি সূত্রে জানা যায়, ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) কোনো ধরনের আনুষ্ঠানিকতা ছাড়াই এই পুশ-ইন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়, যা আন্তর্জাতিক আইন ও সীমান্ত ব্যবস্থাপনার মারাত্মক লঙ্ঘন।

ঘটনাটি নিয়ে ইতোমধ্যে স্থানীয় প্রশাসন ও বিজিবির পক্ষ থেকে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, এরকম আচরণ দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে এবং এটি মানবাধিকার ও নিরাপত্তার প্রশ্নও তুলে দেয়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

চৌদ্দগ্রামে খেলতে গিয়ে পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু 

তাইন্দং বর্ডার দিয়ে ১৯ জন ভারতীয় নাগরিককে পুশ-ইনে আটক ১৯

আপডেট সময় ১০:৫৪:১৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৬ মে ২০২৫

আজ খাগড়াছড়ি (২৬ মে )ভোর ৪টার দিকে খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাঙ্গা উপজেলার তাইন্দং সীমান্ত দিয়ে ভারতের হরিয়ানা রাজ্য থেকে ১৯ জন ভারতীয় নাগরিককে বাংলাদেশে পুশ-ইন করায় ১৯ জনকে আটক করা হয়েছে।

বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) জানায়, ভোরে সীমান্তের আচালং এলাকার কাছে তারা এই ১৯ জনকে আটক করে। আটক ব্যক্তিরা সবাই ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের বাসিন্দা বলে প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত হওয়া গেছে। বর্তমানে তাদেরকে আচালং ডিপি পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অস্থায়ীভাবে রাখা হয়েছে এবং বিজিবির তত্ত্বাবধানে তাদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

বিজিবি সূত্রে জানা যায়, ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) কোনো ধরনের আনুষ্ঠানিকতা ছাড়াই এই পুশ-ইন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়, যা আন্তর্জাতিক আইন ও সীমান্ত ব্যবস্থাপনার মারাত্মক লঙ্ঘন।

ঘটনাটি নিয়ে ইতোমধ্যে স্থানীয় প্রশাসন ও বিজিবির পক্ষ থেকে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, এরকম আচরণ দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে এবং এটি মানবাধিকার ও নিরাপত্তার প্রশ্নও তুলে দেয়।