ঢাকা ০১:৫১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫, ৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও বিচার চান জামায়াত আমির

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও বিচার চান জামায়াত আমির

জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, “আমরা সংস্কার ও নির্বাচনের সুস্পষ্ট রোডম্যাপ চেয়েছি, তবে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সময় নির্ধারণ করেননি।”

শনিবার (২৪ মে) রাত ৯টা ৩৫ মিনিটে যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি। এ সময় জামায়াতের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহেরও উপস্থিত ছিলেন।

ডা. শফিকুর রহমান আরও বলেন, “আমরা বলেছি—জনগণের যেন ভোগান্তি না হয়, সে সময়ের মধ্যেই নির্বাচন দিতে হবে। তার আগে সংস্কার ও বিচারকাজ শেষ করতে হবে। কেউ কেউ জুলাইয়ে নির্বাচনের কথা বলছে, সেটা তাদের ব্যাপার।”

তিনি বলেন, “গত পরশুদিন প্রধান উপদেষ্টা একটা মেসেজ দিতে চেয়েছিলেন। যদিও তিনি দেননি। তারপরও দেশবাসী জেনে গেছে। তিনি পদত্যাগ করতে চেয়েছিলেন। যতটুকু জানা গেছে, বিভিন্ন দাবিসহ সাম্প্রতিক আন্দোলনে কিছুটা মনোক্ষুণ্ণ ছিলেন তিনি। তাই এমনটা শোনা গিয়েছিল। আমরা মনে করি, দেশ ভালো থাকলে সবাই ভালো থাকবে।”

জামায়াত আমির বলেন, “অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতিনিধিরা বলেছিলেন, তারা কোনো রাজনৈতিক দলের থাকবেন না। কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে কিছু কথা উঠেছে। বিগত তিনটি জাতীয় নির্বাচনে মানুষ ভোট দিতে পারেনি।আমরা অংশগ্রহণমূলক ভোট চাই। তবে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ দেননি প্রধান উপদেষ্টা।”

কোনো উপদেষ্টার পদত্যাগ চান কিনা-এমন প্রশ্নের জবাবে ডা. শফিকুর বলেন, “এখন পর্যন্ত আমরা কারো পদত্যাগ চাইনি। আমাদের চাওয়ার প্রেক্ষিতে আজকে এই বৈঠক। প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, আমি যেনতেনভাবে থাকতে চাই না। সবার নিয়ে থাকতে চাই।”

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপে বয়কট জামায়াতের

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও বিচার চান জামায়াত আমির

আপডেট সময় ১০:৩৪:৩৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ মে ২০২৫

জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, “আমরা সংস্কার ও নির্বাচনের সুস্পষ্ট রোডম্যাপ চেয়েছি, তবে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সময় নির্ধারণ করেননি।”

শনিবার (২৪ মে) রাত ৯টা ৩৫ মিনিটে যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি। এ সময় জামায়াতের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহেরও উপস্থিত ছিলেন।

ডা. শফিকুর রহমান আরও বলেন, “আমরা বলেছি—জনগণের যেন ভোগান্তি না হয়, সে সময়ের মধ্যেই নির্বাচন দিতে হবে। তার আগে সংস্কার ও বিচারকাজ শেষ করতে হবে। কেউ কেউ জুলাইয়ে নির্বাচনের কথা বলছে, সেটা তাদের ব্যাপার।”

তিনি বলেন, “গত পরশুদিন প্রধান উপদেষ্টা একটা মেসেজ দিতে চেয়েছিলেন। যদিও তিনি দেননি। তারপরও দেশবাসী জেনে গেছে। তিনি পদত্যাগ করতে চেয়েছিলেন। যতটুকু জানা গেছে, বিভিন্ন দাবিসহ সাম্প্রতিক আন্দোলনে কিছুটা মনোক্ষুণ্ণ ছিলেন তিনি। তাই এমনটা শোনা গিয়েছিল। আমরা মনে করি, দেশ ভালো থাকলে সবাই ভালো থাকবে।”

জামায়াত আমির বলেন, “অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতিনিধিরা বলেছিলেন, তারা কোনো রাজনৈতিক দলের থাকবেন না। কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে কিছু কথা উঠেছে। বিগত তিনটি জাতীয় নির্বাচনে মানুষ ভোট দিতে পারেনি।আমরা অংশগ্রহণমূলক ভোট চাই। তবে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ দেননি প্রধান উপদেষ্টা।”

কোনো উপদেষ্টার পদত্যাগ চান কিনা-এমন প্রশ্নের জবাবে ডা. শফিকুর বলেন, “এখন পর্যন্ত আমরা কারো পদত্যাগ চাইনি। আমাদের চাওয়ার প্রেক্ষিতে আজকে এই বৈঠক। প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, আমি যেনতেনভাবে থাকতে চাই না। সবার নিয়ে থাকতে চাই।”