ঢাকা ০৬:২৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পুলিশের গুলিতে আহত গার্মেন্টস শ্রমিক জালাল মারা গেছেন

পুলিশের গুলিতে আহত গার্মেন্টস শ্রমিক জালাল মারা গেছেন

গাজীপুরের কোনাবাড়িতে মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে করা পোশাক শ্রমিকদের আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে আহত জালাল উদ্দিন (৪২) মারা গেছেন। শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। জালাল উদ্দিন কোনাবাড়ির জরুন এলাকার ইসলাম গার্মেন্টেসের সুপারভাইজার ছিলেন। তিনি নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার চাঁন মিয়ার ছেলে।

মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া বলেন, মরদেহটি হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট থানাকে অবগত করা হয়েছে।

ঘোষিত ন্যূনতম মজুরি প্রত্যাখ্যান করে ৮ নভেম্বর গাজীপুর সিটি করপোরেশনের কোনাবাড়ি, কুদ্দুস নগর ও জরুনসহ আশপাশের কয়েকটি এলাকার পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা সকাল ৮টার দিকে বিক্ষোভে নামেন। এ ছাড়া তারা ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধের চেষ্টা করলে পুলিশ টিয়ারসেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে।

এতে শ্রমিকেরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যান। এ সময় আঞ্জুয়ারা, জালাল উদ্দিন ও মাজেদা নামে তিন শ্রমিক আহত হন। গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে মাজেদাকে শহীদ তাজউদ্দীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আর আঞ্জুয়ারা ও জালাল উদ্দিনকে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হলে চিকিৎসক আঞ্জুয়ারাকে মৃত ঘোষণা করেন।

 

চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু বেড়ে নিহতের সংখ্যা এখন ২০৪

পুলিশের গুলিতে আহত গার্মেন্টস শ্রমিক জালাল মারা গেছেন

আপডেট সময় ১১:১৮:২০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১২ নভেম্বর ২০২৩

গাজীপুরের কোনাবাড়িতে মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে করা পোশাক শ্রমিকদের আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে আহত জালাল উদ্দিন (৪২) মারা গেছেন। শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। জালাল উদ্দিন কোনাবাড়ির জরুন এলাকার ইসলাম গার্মেন্টেসের সুপারভাইজার ছিলেন। তিনি নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার চাঁন মিয়ার ছেলে।

মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া বলেন, মরদেহটি হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট থানাকে অবগত করা হয়েছে।

ঘোষিত ন্যূনতম মজুরি প্রত্যাখ্যান করে ৮ নভেম্বর গাজীপুর সিটি করপোরেশনের কোনাবাড়ি, কুদ্দুস নগর ও জরুনসহ আশপাশের কয়েকটি এলাকার পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা সকাল ৮টার দিকে বিক্ষোভে নামেন। এ ছাড়া তারা ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধের চেষ্টা করলে পুলিশ টিয়ারসেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে।

এতে শ্রমিকেরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যান। এ সময় আঞ্জুয়ারা, জালাল উদ্দিন ও মাজেদা নামে তিন শ্রমিক আহত হন। গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে মাজেদাকে শহীদ তাজউদ্দীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আর আঞ্জুয়ারা ও জালাল উদ্দিনকে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হলে চিকিৎসক আঞ্জুয়ারাকে মৃত ঘোষণা করেন।