ঢাকা ০৬:১৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৭ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
প্রেমিক বাড়িতে অনশনে

‘বিয়ে না হওয়া পর্যন্ত এ বাড়ি থেকে যাব না’

নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার গড়াডোবা ইউনিয়নের বাশাটী গ্রামের মিয়াপাড়ায় প্রেমিকের বাড়িতে বিয়ের দাবিতে অনশনে বসেছেন এক কিশোরী।

বুধবার (১৪ মে) সকালে বাশাটী গ্রামের মিয়াপাড়ার বাসিন্দা প্রেমিক নাইমের বাড়িতে অনশনে বসেন তিনি। প্রেমিক নাঈম (১৬) বাশাটী গ্রামের মিয়াপাড়ার বিল্লাল হোসেনের ছেলে।

অনশনে বসা ওই কিশোরী জানান, প্রায় এক বছর আগে আমার বড় বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে নাঈমের সঙ্গে পরিচয় হয়। পরিচয়ের সূত্র ধরে আমাদের মধ্যে মোবাইলে যোগাযোগ শুরু হয়। একপর্যায়ে আমাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। আজ সকালে নাঈম নিজেই আমাকে বাড়িতে আসতে বলেছে। কিন্তু আমি এসে দেখি সে বাড়িতে নেই। তাই আমি এখানেই অবস্থান করছি। আমি নাঈমের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে চাই। বিয়ে না হওয়া পর্যন্ত সে এ বাড়ি ত্যাগ করব না আমি।

নাঈমের মা আছমা আক্তার বলেন, আমি আমার ছেলের প্রেমের ব্যাপারে কিছুই জানি না। তবে ছেলে যদি রাজি থাকে এবং মেয়েটিকে পছন্দ করে, তাহলে আমাদের কোনো আপত্তি নেই।

কেন্দুয়া থানার ওসি মিজানুর রহমান বলেন, বিষয়টি সম্পর্কে এখনও কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তদন্তসাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

ফজলুর রহমানকে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে বলল ডাকসু

প্রেমিক বাড়িতে অনশনে

‘বিয়ে না হওয়া পর্যন্ত এ বাড়ি থেকে যাব না’

আপডেট সময় ০৮:৪৭:০১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫

নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার গড়াডোবা ইউনিয়নের বাশাটী গ্রামের মিয়াপাড়ায় প্রেমিকের বাড়িতে বিয়ের দাবিতে অনশনে বসেছেন এক কিশোরী।

বুধবার (১৪ মে) সকালে বাশাটী গ্রামের মিয়াপাড়ার বাসিন্দা প্রেমিক নাইমের বাড়িতে অনশনে বসেন তিনি। প্রেমিক নাঈম (১৬) বাশাটী গ্রামের মিয়াপাড়ার বিল্লাল হোসেনের ছেলে।

অনশনে বসা ওই কিশোরী জানান, প্রায় এক বছর আগে আমার বড় বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে নাঈমের সঙ্গে পরিচয় হয়। পরিচয়ের সূত্র ধরে আমাদের মধ্যে মোবাইলে যোগাযোগ শুরু হয়। একপর্যায়ে আমাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। আজ সকালে নাঈম নিজেই আমাকে বাড়িতে আসতে বলেছে। কিন্তু আমি এসে দেখি সে বাড়িতে নেই। তাই আমি এখানেই অবস্থান করছি। আমি নাঈমের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে চাই। বিয়ে না হওয়া পর্যন্ত সে এ বাড়ি ত্যাগ করব না আমি।

নাঈমের মা আছমা আক্তার বলেন, আমি আমার ছেলের প্রেমের ব্যাপারে কিছুই জানি না। তবে ছেলে যদি রাজি থাকে এবং মেয়েটিকে পছন্দ করে, তাহলে আমাদের কোনো আপত্তি নেই।

কেন্দুয়া থানার ওসি মিজানুর রহমান বলেন, বিষয়টি সম্পর্কে এখনও কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তদন্তসাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।