ঢাকা ১১:৪৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৬ জুন ২০২৫, ২৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জামায়াতের নিবন্ধন ফিরে পেতে আপিলের শুনানি চলছে

রাজনৈতিক দল হিসেবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর বাতিল হওয়া নিবন্ধন ফিরে পেতে আপিলের শুনানি চলছে।

বুধবার (১৪ মে) সকাল ৯টায় প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের ৭ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে এ শুনানি শুরু হয়।

জামায়াতের পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন ব্যারিস্টার এহসান আবদুল্লাহ সিদ্দিক। তাকে সহায়তা করছেন ব্যারিস্টার ইমরান আবদুল্লাহ সিদ্দিক, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির এবং ব্যারিস্টার নাজিব মোমেন।

দলটির নিবন্ধন বাতিল সংক্রান্ত হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে করা আপিল শুনানির জন্য গত ৭ মে পরবর্তী দিন হিসেবে ১৩ মে ধার্য করেন আপিল বিভাগ। গতকাল শুনানি শেষ না হওয়ায় কোর্ট মুলতবি করে ১৪ মে পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করেন আপিল বিভাগ।

এর আগে গত ৭ মে জামায়াতের আইনজীবী শিশির মনির মামলাটি দ্রুত শুনানির আবেদন জানান।

জামায়াতের এ আপিল শুনানি শুরু হয়েছিল গত ১২ মার্চ। তবে এরপর আর শুনানি হয়নি। এর আগেও ২০২৩ সালের ১৯ নভেম্বর শুনানির দিনে জামায়াতপক্ষের কোনো আইনজীবী উপস্থিত না থাকায় আপিলটি খারিজ করে দেয় আদালত। পরে পুনরুজ্জীবনের আবেদন করলে গত বছরের ২২ অক্টোবর বিলম্ব মার্জনা করে আপিলটি পুনরায় শুনানির অনুমতি দেয় আদালত।

জামায়াতের নিবন্ধন ফিরে পেতে আপিলের শুনানি চলছে

আপডেট সময় ১১:০৩:৪২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫

রাজনৈতিক দল হিসেবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর বাতিল হওয়া নিবন্ধন ফিরে পেতে আপিলের শুনানি চলছে।

বুধবার (১৪ মে) সকাল ৯টায় প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের ৭ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে এ শুনানি শুরু হয়।

জামায়াতের পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন ব্যারিস্টার এহসান আবদুল্লাহ সিদ্দিক। তাকে সহায়তা করছেন ব্যারিস্টার ইমরান আবদুল্লাহ সিদ্দিক, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির এবং ব্যারিস্টার নাজিব মোমেন।

দলটির নিবন্ধন বাতিল সংক্রান্ত হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে করা আপিল শুনানির জন্য গত ৭ মে পরবর্তী দিন হিসেবে ১৩ মে ধার্য করেন আপিল বিভাগ। গতকাল শুনানি শেষ না হওয়ায় কোর্ট মুলতবি করে ১৪ মে পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করেন আপিল বিভাগ।

এর আগে গত ৭ মে জামায়াতের আইনজীবী শিশির মনির মামলাটি দ্রুত শুনানির আবেদন জানান।

জামায়াতের এ আপিল শুনানি শুরু হয়েছিল গত ১২ মার্চ। তবে এরপর আর শুনানি হয়নি। এর আগেও ২০২৩ সালের ১৯ নভেম্বর শুনানির দিনে জামায়াতপক্ষের কোনো আইনজীবী উপস্থিত না থাকায় আপিলটি খারিজ করে দেয় আদালত। পরে পুনরুজ্জীবনের আবেদন করলে গত বছরের ২২ অক্টোবর বিলম্ব মার্জনা করে আপিলটি পুনরায় শুনানির অনুমতি দেয় আদালত।