এক্রেডিটেশন যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি অর্জন বিভিন্ন মানদণ্ডের ওপর নির্ভরশীল। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবিতে) উচ্চশিক্ষা বিষয়ক সেমিনারে এ মন্তব্য করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম
আজ সোমবার (৫ মে) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উপাচার্য কার্যালয়ের কনফারেন্স রুমে ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেল (আইকিউএসি)-এর আয়োজনে এই সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। প্রোগ্রামটি “এইচকিউ কালচার এন্ড এক্রেডিটেশন অফ হায়ার এডুকেশন” বাস্তবায়ন করে।
এসময় এইচকিউ কালচার এবং বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে এক্রেডিটেশন ল সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা ও বিশ্লেষণ উপস্থাপন করা হয়।
সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ রেজাউল করিম বলেন, “এক্রেডিটেশন যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়কে সেন্টার অব এক্সিলেন্স হিসেবে গড়ে তুলতে হলে এক্রেডিটেশনের কোনো বিকল্প নেই। এজন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল বিভাগ ও দপ্তরকে সমন্বিতভাবে এগিয়ে আসতে হবে। যে বিভাগ প্রথম এক্রেডিটেশন অর্জন করবে, তা আমাদের জন্য একটি সফলতা হিসেবে রেকর্ড হয়ে থাকবে। এক্রেডিটেশন অর্জন বিভিন্ন মানদণ্ডের ওপর নির্ভরশীল এবং আজকের এই সেমিনার সংশ্লিষ্ট মানদণ্ড ও বৈশিষ্ট্যগুলো সম্পর্কে সম্যক ধারণা দেবে।”
উক্ত সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন জবি আইকিউএসি’র পরিচালক অধ্যাপক ড. মোঃ আবু লায়েক এবং অতিরিক্ত পরিচালক মোঃ মেজবাহ-উল-আজম সওদাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, পরবর্তী চেয়ারম্যান, রেজিস্ট্রার, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক, প্রক্টর, প্রভোস্ট, শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এবং বিভিন্ন দপ্তরের পরিচালকবৃন্দ।