ঢাকা ১০:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৫ মে ২০২৫, ২২ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

শাপলা গণহত্যার বিচারের দাবিতে চট্টগ্রামে ছাত্রশিবিরের মানবপ্রাচীর

২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বরে সংঘটিত গণহত্যার বিচারের দাবিতে মানবপ্রাচীর কর্মসূচি পালন করেছে ইসলামী ছাত্রশিবির চট্টগ্রাম মহানগর শাখা। রোববার (৫ মে) চট্টগ্রামের জিইসি মোড়স্থ জমিয়াতুল ফালাহ জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে এ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।

মানবপ্রাচীরে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ছাত্রশিবির চট্টগ্রাম মহানগর উত্তর শাখার সভাপতি তানজির হোসেন জুয়েল এবং দক্ষিণ শাখার সভাপতি ইব্রাহিম হোসেন রনি।

এ সময় বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর দক্ষিণ শাখার সভাপতি ইব্রাহিম হোসেন রনি। তিনি বলেন, “শাপলা গণহত্যার বিচার চাওয়া হলেও তৎকালীন স্বৈরাচারী সরকার সেটিকে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছে। আমরা বর্তমান সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি—ঘটনার সঙ্গে জড়িত সকল দোষী ব্যক্তিকে দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে হবে।”

চট্টগ্রাম মহানগর উত্তর শাখার সভাপতি তানজির হোসেন জুয়েল বলেন, “২০১৩ সালের ৫ মে খুনি হাসিনা রাতের আঁধারে লাইট ও ইন্টারনেট বন্ধ করে তাওহিদী জনতার ওপর নির্মম গণহত্যা চালিয়েছিল। একই সঙ্গে ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবরের পল্টন ট্র্যাজেডি, ২০০৯ সালের পিলখানা হত্যাকাণ্ড এবং ২০২৪ সালের জুলাই মাসে সংঘটিত গণহত্যাসহ সকল গুম-খুনের সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত করতে হবে।”

তিনি আরও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, “যদি শাপলা গণহত্যার বিচার না হয়, তাহলে আমরা আরও বৃহত্তর আন্দোলনের দিকে অগ্রসর হবো।”

মানবপ্রাচীরে অংশগ্রহণকারীদের হাতে ব্যানার ও প্ল্যাকার্ডে শাপলা চত্বরে সংঘটিত ঘটনার সুষ্ঠু বিচারের দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান প্রদর্শিত হয়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

কুমারখালীর পদ্মা নদীতে কারেন্ট জাল ধ্বংস, জেলেকে জরিমানা

শাপলা গণহত্যার বিচারের দাবিতে চট্টগ্রামে ছাত্রশিবিরের মানবপ্রাচীর

আপডেট সময় ০৭:৩৮:০৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ মে ২০২৫

২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বরে সংঘটিত গণহত্যার বিচারের দাবিতে মানবপ্রাচীর কর্মসূচি পালন করেছে ইসলামী ছাত্রশিবির চট্টগ্রাম মহানগর শাখা। রোববার (৫ মে) চট্টগ্রামের জিইসি মোড়স্থ জমিয়াতুল ফালাহ জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে এ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।

মানবপ্রাচীরে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ছাত্রশিবির চট্টগ্রাম মহানগর উত্তর শাখার সভাপতি তানজির হোসেন জুয়েল এবং দক্ষিণ শাখার সভাপতি ইব্রাহিম হোসেন রনি।

এ সময় বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর দক্ষিণ শাখার সভাপতি ইব্রাহিম হোসেন রনি। তিনি বলেন, “শাপলা গণহত্যার বিচার চাওয়া হলেও তৎকালীন স্বৈরাচারী সরকার সেটিকে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছে। আমরা বর্তমান সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি—ঘটনার সঙ্গে জড়িত সকল দোষী ব্যক্তিকে দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে হবে।”

চট্টগ্রাম মহানগর উত্তর শাখার সভাপতি তানজির হোসেন জুয়েল বলেন, “২০১৩ সালের ৫ মে খুনি হাসিনা রাতের আঁধারে লাইট ও ইন্টারনেট বন্ধ করে তাওহিদী জনতার ওপর নির্মম গণহত্যা চালিয়েছিল। একই সঙ্গে ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবরের পল্টন ট্র্যাজেডি, ২০০৯ সালের পিলখানা হত্যাকাণ্ড এবং ২০২৪ সালের জুলাই মাসে সংঘটিত গণহত্যাসহ সকল গুম-খুনের সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত করতে হবে।”

তিনি আরও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, “যদি শাপলা গণহত্যার বিচার না হয়, তাহলে আমরা আরও বৃহত্তর আন্দোলনের দিকে অগ্রসর হবো।”

মানবপ্রাচীরে অংশগ্রহণকারীদের হাতে ব্যানার ও প্ল্যাকার্ডে শাপলা চত্বরে সংঘটিত ঘটনার সুষ্ঠু বিচারের দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান প্রদর্শিত হয়।