ঢাকা ১২:৫৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩১ মার্চ ২০২৫, ১৭ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চীনের সাথে বাংলাদেশের ১ চুক্তি ও ৮ সমঝোতা স্মারক সই

চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠক করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

শুক্রবার (২৮ মার্চ) সকালে বেইজিংয়ের পিপলস গ্রেট হলে বৈঠকে বসেন তারা। বৈঠকে দুই দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট নানা বিষয়ে ফলপ্রসু আলোচনার পর বাংলাদেশ ও চীনের চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে।

জানা যায়, বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে একটি চুক্তি এবং আটটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। এর মধ্যে চুক্তিটি অর্থনৈতিক এবং কারিগরি সহযোগিতা সংক্রান্ত। অপরদিকে দুই দেশের মধ্যে সই হওয়া সমঝোতা স্মারকগুলোর মধ্যে রয়েছে- ক্লাসিক সাহিত্য অনুবাদ ও প্রকাশনা, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণে বিনিময় ও সহযোগিতা, সংবাদ ও গণমাধ্যম বিনিময়, ক্রীড়া এবং স্বাস্থ্য খাতে সহযোগিতা সংক্রান্ত সম্মতি।

এ ছাড়া দুই দেশ পাঁচটি যৌথ ঘোষণা দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বিনিয়োগ বিষয়ক আনুষ্ঠানিক আলোচনার সূচনা, চীনা শিল্প অর্থনৈতিক অঞ্চল চালুর ঘোষণা, মংলা বন্দর আধুনিকায়ন ও সম্প্রসারণের জন্য বাণিজ্যিক চুক্তি স্বাক্ষর, একটি রোবট ফিজিওথেরাপি ও পুনর্বাসন কেন্দ্র নির্মাণ ও একটি কার্ডিয়াক সার্জারি যানবাহন অনুদান প্রদান।

প্রসঙ্গত, বুধবার (২৬ মার্চ) দুপুরে চার দিনের সফরে চীনে যান অধ্যাপক ইউনূস। প্রধান উপদেষ্টাসহ তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী সাউদার্ন এয়ারলাইন্সে একটি বিশেষ ফ্লাইট বাংলাদেশ সময় বিকেল ৪টা ১৫ মিনিটে দেশটির হাইনানের কিয়োংহাই বোয়াও আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছায়চীনে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. নাজমুল ইসলাম এবং হাইনান প্রদেশের ভাইস গভর্নর বিমানবন্দরে প্রধান উপদেষ্টাকে অভ্যর্থনা জানান।

চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাক্ষাৎ। ছবি : সংগৃহীত

চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠক করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শুক্রবার (২৮ মার্চ) সকালে বেইজিংয়ের পিপলস গ্রেট হলে বৈঠকে বসেন তারা। বৈঠকে দুই দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট নানা বিষয়ে ফলপ্রসু আলোচনার পর বাংলাদেশ ও চীনের চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে।

জানা গেছে, বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে একটি চুক্তি এবং আটটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। এর মধ্যে চুক্তিটি অর্থনৈতিক এবং কারিগরি সহযোগিতা সংক্রান্ত। অপরদিকে দুই দেশের মধ্যে সই হওয়া সমঝোতা স্মারকগুলোর মধ্যে রয়েছে- ক্লাসিক সাহিত্য অনুবাদ ও প্রকাশনা, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণে বিনিময় ও সহযোগিতা, সংবাদ ও গণমাধ্যম বিনিময়, ক্রীড়া এবং স্বাস্থ্য খাতে সহযোগিতা সংক্রান্ত সম্মতি।

এ ছাড়া দুই দেশ পাঁচটি যৌথ ঘোষণা দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বিনিয়োগ বিষয়ক আনুষ্ঠানিক আলোচনার সূচনা, চীনা শিল্প অর্থনৈতিক অঞ্চল চালুর ঘোষণা, মংলা বন্দর আধুনিকায়ন ও সম্প্রসারণের জন্য বাণিজ্যিক চুক্তি স্বাক্ষর, একটি রোবট ফিজিওথেরাপি ও পুনর্বাসন কেন্দ্র নির্মাণ ও একটি কার্ডিয়াক সার্জারি যানবাহন অনুদান প্রদান।

প্রসঙ্গত, বুধবার (২৬ মার্চ) দুপুরে চার দিনের সফরে চীনে যান অধ্যাপক ইউনূস। প্রধান উপদেষ্টাসহ তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী সাউদার্ন এয়ারলাইন্সে একটি বিশেষ ফ্লাইট বাংলাদেশ সময় বিকেল ৪টা ১৫ মিনিটে দেশটির হাইনানের কিয়োংহাই বোয়াও আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছায়।

বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে ১ চুক্তি ও ৮ সমঝোতা স্মারক সই
পরিবর্তনের অংশ হতে চীনা ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে আমন্ত্রণ ড. ইউনূসের
চীনে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. নাজমুল ইসলাম এবং হাইনান প্রদেশের ভাইস গভর্নর বিমানবন্দরে প্রধান উপদেষ্টাকে অভ্যর্থনা জানান।

সফর শেষে আগামী ২৯ মার্চ প্রধান উপদেষ্টার দেশে ফেরার কথা রয়েছে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

চীনের সাথে বাংলাদেশের ১ চুক্তি ও ৮ সমঝোতা স্মারক সই

আপডেট সময় ০৫:৪২:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫

চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠক করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

শুক্রবার (২৮ মার্চ) সকালে বেইজিংয়ের পিপলস গ্রেট হলে বৈঠকে বসেন তারা। বৈঠকে দুই দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট নানা বিষয়ে ফলপ্রসু আলোচনার পর বাংলাদেশ ও চীনের চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে।

জানা যায়, বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে একটি চুক্তি এবং আটটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। এর মধ্যে চুক্তিটি অর্থনৈতিক এবং কারিগরি সহযোগিতা সংক্রান্ত। অপরদিকে দুই দেশের মধ্যে সই হওয়া সমঝোতা স্মারকগুলোর মধ্যে রয়েছে- ক্লাসিক সাহিত্য অনুবাদ ও প্রকাশনা, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণে বিনিময় ও সহযোগিতা, সংবাদ ও গণমাধ্যম বিনিময়, ক্রীড়া এবং স্বাস্থ্য খাতে সহযোগিতা সংক্রান্ত সম্মতি।

এ ছাড়া দুই দেশ পাঁচটি যৌথ ঘোষণা দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বিনিয়োগ বিষয়ক আনুষ্ঠানিক আলোচনার সূচনা, চীনা শিল্প অর্থনৈতিক অঞ্চল চালুর ঘোষণা, মংলা বন্দর আধুনিকায়ন ও সম্প্রসারণের জন্য বাণিজ্যিক চুক্তি স্বাক্ষর, একটি রোবট ফিজিওথেরাপি ও পুনর্বাসন কেন্দ্র নির্মাণ ও একটি কার্ডিয়াক সার্জারি যানবাহন অনুদান প্রদান।

প্রসঙ্গত, বুধবার (২৬ মার্চ) দুপুরে চার দিনের সফরে চীনে যান অধ্যাপক ইউনূস। প্রধান উপদেষ্টাসহ তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী সাউদার্ন এয়ারলাইন্সে একটি বিশেষ ফ্লাইট বাংলাদেশ সময় বিকেল ৪টা ১৫ মিনিটে দেশটির হাইনানের কিয়োংহাই বোয়াও আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছায়চীনে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. নাজমুল ইসলাম এবং হাইনান প্রদেশের ভাইস গভর্নর বিমানবন্দরে প্রধান উপদেষ্টাকে অভ্যর্থনা জানান।

চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাক্ষাৎ। ছবি : সংগৃহীত

চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠক করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শুক্রবার (২৮ মার্চ) সকালে বেইজিংয়ের পিপলস গ্রেট হলে বৈঠকে বসেন তারা। বৈঠকে দুই দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট নানা বিষয়ে ফলপ্রসু আলোচনার পর বাংলাদেশ ও চীনের চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে।

জানা গেছে, বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে একটি চুক্তি এবং আটটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। এর মধ্যে চুক্তিটি অর্থনৈতিক এবং কারিগরি সহযোগিতা সংক্রান্ত। অপরদিকে দুই দেশের মধ্যে সই হওয়া সমঝোতা স্মারকগুলোর মধ্যে রয়েছে- ক্লাসিক সাহিত্য অনুবাদ ও প্রকাশনা, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণে বিনিময় ও সহযোগিতা, সংবাদ ও গণমাধ্যম বিনিময়, ক্রীড়া এবং স্বাস্থ্য খাতে সহযোগিতা সংক্রান্ত সম্মতি।

এ ছাড়া দুই দেশ পাঁচটি যৌথ ঘোষণা দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বিনিয়োগ বিষয়ক আনুষ্ঠানিক আলোচনার সূচনা, চীনা শিল্প অর্থনৈতিক অঞ্চল চালুর ঘোষণা, মংলা বন্দর আধুনিকায়ন ও সম্প্রসারণের জন্য বাণিজ্যিক চুক্তি স্বাক্ষর, একটি রোবট ফিজিওথেরাপি ও পুনর্বাসন কেন্দ্র নির্মাণ ও একটি কার্ডিয়াক সার্জারি যানবাহন অনুদান প্রদান।

প্রসঙ্গত, বুধবার (২৬ মার্চ) দুপুরে চার দিনের সফরে চীনে যান অধ্যাপক ইউনূস। প্রধান উপদেষ্টাসহ তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী সাউদার্ন এয়ারলাইন্সে একটি বিশেষ ফ্লাইট বাংলাদেশ সময় বিকেল ৪টা ১৫ মিনিটে দেশটির হাইনানের কিয়োংহাই বোয়াও আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছায়।

বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে ১ চুক্তি ও ৮ সমঝোতা স্মারক সই
পরিবর্তনের অংশ হতে চীনা ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে আমন্ত্রণ ড. ইউনূসের
চীনে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. নাজমুল ইসলাম এবং হাইনান প্রদেশের ভাইস গভর্নর বিমানবন্দরে প্রধান উপদেষ্টাকে অভ্যর্থনা জানান।

সফর শেষে আগামী ২৯ মার্চ প্রধান উপদেষ্টার দেশে ফেরার কথা রয়েছে।