ঢাকা ১২:৩২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫, ৯ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হামজার কাছ থেকে শিখছেন হৃদয়-সাদ উদ্দিনরা

 

দিন যত যাচ্ছে দলের সঙ্গে তত মানিয়ে দিচ্ছেন হামজা চৌধুরী। চার দিন আগে দলের সঙ্গে যোগ দিয়ে ইতোমধ্যে দলের সবার সঙ্গে মিশে গেছেন ২৭ বছরের এই মিডফিল্ডার। প্রিমিয়ার লিগ ও ইংল্যান্ডের বয়সভিত্তিক দলে খেলা অভিজ্ঞতাসম্পন্ন এই ফুটবলারের কাছ থেকে অনেক কিছু শিখছেন হৃদয়-সাদ উদ্দিনরা।

জওয়াহেরলাল নেহরু স্পোর্টস কমপ্লেক্সের টার্ফের মাঠে শনিবার অনুশীলনের ফাঁকে হামজাকে নিয়ে প্রশংসা করে মিডফিল্ডার মোহাম্মদ হৃদয় বলেছেন,’সবসময় ইতিবাচকভাবে আমরা সবাই সবার সাথে কথা বলছি।

যেভাবে আমরা মাঠে ফুটবল খেলতে পারলে ইতিবাচক ফল হবে, সেটা নিয়েই কথা বলছি। হামজা ভাইকে সবসময় জিজ্ঞেস করছি, কি করলে ভালো হয়, কোনটা আমাদের জন্য সেরা, যেহেতু একই সাথে মিডফিল্ড পজিশনে আমরা খেলছি, সবকিছু ইতিবাচক আছে।

হামজার সঙ্গে সময়টা বেশ উপভোগ করছেন জানালেন হৃদয়,’আসলে উনাকে (হামজা) নিয়ে যদি বলতে চাই, যদি উনাকে আমাকে ভোট দিতে বলা হয়, তাহলে আমি তাকে ১০০ তে ১০০-ই দিব। কেননা, আমাদের আর উনার মানে অনেক পার্থক্য।

শুধু আমি না, এটা আপনারা সবাই জানেন। প্রতিটি মুহূর্তে অনেক কিছু শেখার আছে, আসলে উনার জীবনযাপন খুব সাধারণ, আমরা মানিয়ে নিতে পারছি সহজেই। এটা খুব উপভোগ করছি। অনুশীলনেও বেশ ফুরফুরে মেজাজে দেখা গেছে হামজাকে।

মাঝে মধ্যেই সতীর্থদের সঙ্গে হাসি-ঠাট্টায় মেতেছেন তিনি। সহকারী কোচ হাসান আল মামুন তাই বলছিলেন,’ও (হামজা) দলের সঙ্গে মিশে গেছে। ও জানে দেশ ও দলের জন্য নিজের দায়িত্ববোধ আছে। প্রথম দিন থেকেই সে কোচিং স্টাফ ও সতীর্থদের সঙ্গে উজ্জীবিত। নিজে থেকেই সবাইকে সম্মান করছে, কথা বলছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

ছাত্রদলের ২২ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির ১১ জনই ছাত্রলীগ নেতা!

হামজার কাছ থেকে শিখছেন হৃদয়-সাদ উদ্দিনরা

আপডেট সময় ১২:১২:৩২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৩ মার্চ ২০২৫

 

দিন যত যাচ্ছে দলের সঙ্গে তত মানিয়ে দিচ্ছেন হামজা চৌধুরী। চার দিন আগে দলের সঙ্গে যোগ দিয়ে ইতোমধ্যে দলের সবার সঙ্গে মিশে গেছেন ২৭ বছরের এই মিডফিল্ডার। প্রিমিয়ার লিগ ও ইংল্যান্ডের বয়সভিত্তিক দলে খেলা অভিজ্ঞতাসম্পন্ন এই ফুটবলারের কাছ থেকে অনেক কিছু শিখছেন হৃদয়-সাদ উদ্দিনরা।

জওয়াহেরলাল নেহরু স্পোর্টস কমপ্লেক্সের টার্ফের মাঠে শনিবার অনুশীলনের ফাঁকে হামজাকে নিয়ে প্রশংসা করে মিডফিল্ডার মোহাম্মদ হৃদয় বলেছেন,’সবসময় ইতিবাচকভাবে আমরা সবাই সবার সাথে কথা বলছি।

যেভাবে আমরা মাঠে ফুটবল খেলতে পারলে ইতিবাচক ফল হবে, সেটা নিয়েই কথা বলছি। হামজা ভাইকে সবসময় জিজ্ঞেস করছি, কি করলে ভালো হয়, কোনটা আমাদের জন্য সেরা, যেহেতু একই সাথে মিডফিল্ড পজিশনে আমরা খেলছি, সবকিছু ইতিবাচক আছে।

হামজার সঙ্গে সময়টা বেশ উপভোগ করছেন জানালেন হৃদয়,’আসলে উনাকে (হামজা) নিয়ে যদি বলতে চাই, যদি উনাকে আমাকে ভোট দিতে বলা হয়, তাহলে আমি তাকে ১০০ তে ১০০-ই দিব। কেননা, আমাদের আর উনার মানে অনেক পার্থক্য।

শুধু আমি না, এটা আপনারা সবাই জানেন। প্রতিটি মুহূর্তে অনেক কিছু শেখার আছে, আসলে উনার জীবনযাপন খুব সাধারণ, আমরা মানিয়ে নিতে পারছি সহজেই। এটা খুব উপভোগ করছি। অনুশীলনেও বেশ ফুরফুরে মেজাজে দেখা গেছে হামজাকে।

মাঝে মধ্যেই সতীর্থদের সঙ্গে হাসি-ঠাট্টায় মেতেছেন তিনি। সহকারী কোচ হাসান আল মামুন তাই বলছিলেন,’ও (হামজা) দলের সঙ্গে মিশে গেছে। ও জানে দেশ ও দলের জন্য নিজের দায়িত্ববোধ আছে। প্রথম দিন থেকেই সে কোচিং স্টাফ ও সতীর্থদের সঙ্গে উজ্জীবিত। নিজে থেকেই সবাইকে সম্মান করছে, কথা বলছে।