ঢাকা ১১:২০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ১ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিশ্বব্যাপী মুসলিমবিদ্বেষ বৃদ্ধিতে উদ্বেগ জাতিসংঘ মহাসচিবের

জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্টনিও গুতেরেস বিশ্বব্যাপী “মুসলিমবিরোধী গোঁড়ামির উদ্বেগজনক বৃদ্ধি’ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তিনি সরকারগুলোকে ধর্মীয় স্বাধীনতা রক্ষা করার এবং অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোকে ঘৃণামূলক বক্তব্য রোধ করার আহ্বান জানিয়েছেন।

১৫ মার্চ আন্তর্জাতিক ইসলামোফোবিয়া প্রতিরোধ দিবস উপলক্ষে শনিবার গুতেরেস এই আহ্বান জানিয়েছেন।

গাজায় ইসরায়েলের ১৭ মাসব্যাপী যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে বিশ্বজুড়ে অধিকার গোষ্ঠীগুলো এবং জাতিসংঘ ইসলামোফোবিয়া, আরববিরোধী পক্ষপাত এবং ইহুদিবিদ্বেষ বৃদ্ধির কথা উল্লেখ করেছে।

জাতিসংঘের প্রধান এক্স-এ একটি ভিডিও পোস্টে বলেছেন, “আমরা মুসলিমবিরোধী গোঁড়ামির উদ্বেগজনক বৃদ্ধি প্রত্যক্ষ করছি। জাতিগত শ্রেনিকরণ এবং বৈষম্যমূলক নীতি থেকে শুরু করে যা মানবাধিকার ও মর্যাদা লঙ্ঘন করে, ব্যক্তি এবং উপাসনালয়ের বিরুদ্ধে সরাসরি সহিংসতা পর্যন্ত। এটি অসহিষ্ণুতা, চরমপন্থী মতাদর্শ এবং ধর্মীয় গোষ্ঠী এবং দুর্বল জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে আক্রমণের একটি বিস্তৃত অভিশাপের অংশ।”

তিনি কোনো দেশের নাম নির্দিষ্ট না করেই সরকারগুলোকে ‘সামাজিক সংহতি বৃদ্ধি এবং ধর্মীয় স্বাধীনতা রক্ষার’ আহ্বান জানিয়েছেন।

জনপ্রিয় সংবাদ

টর্নেডোর আঘাতে লণ্ডভণ্ড যুক্তরাষ্ট্র, নিহত অন্তত ১০

বিশ্বব্যাপী মুসলিমবিদ্বেষ বৃদ্ধিতে উদ্বেগ জাতিসংঘ মহাসচিবের

আপডেট সময় ০৮:০৪:১১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫

জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্টনিও গুতেরেস বিশ্বব্যাপী “মুসলিমবিরোধী গোঁড়ামির উদ্বেগজনক বৃদ্ধি’ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তিনি সরকারগুলোকে ধর্মীয় স্বাধীনতা রক্ষা করার এবং অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোকে ঘৃণামূলক বক্তব্য রোধ করার আহ্বান জানিয়েছেন।

১৫ মার্চ আন্তর্জাতিক ইসলামোফোবিয়া প্রতিরোধ দিবস উপলক্ষে শনিবার গুতেরেস এই আহ্বান জানিয়েছেন।

গাজায় ইসরায়েলের ১৭ মাসব্যাপী যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে বিশ্বজুড়ে অধিকার গোষ্ঠীগুলো এবং জাতিসংঘ ইসলামোফোবিয়া, আরববিরোধী পক্ষপাত এবং ইহুদিবিদ্বেষ বৃদ্ধির কথা উল্লেখ করেছে।

জাতিসংঘের প্রধান এক্স-এ একটি ভিডিও পোস্টে বলেছেন, “আমরা মুসলিমবিরোধী গোঁড়ামির উদ্বেগজনক বৃদ্ধি প্রত্যক্ষ করছি। জাতিগত শ্রেনিকরণ এবং বৈষম্যমূলক নীতি থেকে শুরু করে যা মানবাধিকার ও মর্যাদা লঙ্ঘন করে, ব্যক্তি এবং উপাসনালয়ের বিরুদ্ধে সরাসরি সহিংসতা পর্যন্ত। এটি অসহিষ্ণুতা, চরমপন্থী মতাদর্শ এবং ধর্মীয় গোষ্ঠী এবং দুর্বল জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে আক্রমণের একটি বিস্তৃত অভিশাপের অংশ।”

তিনি কোনো দেশের নাম নির্দিষ্ট না করেই সরকারগুলোকে ‘সামাজিক সংহতি বৃদ্ধি এবং ধর্মীয় স্বাধীনতা রক্ষার’ আহ্বান জানিয়েছেন।