ঢাকা ১২:৩৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

উপাচার্যকে অপসারণের দাবিতে আমরণ অনশনে কুয়েট শিক্ষার্থীরা

উপাচার্যকে অপসারণের দাবিতে আমরণ অনশনে কুয়েট শিক্ষার্থীরা

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) উপাচার্যকে অপসারণের দাবিতে আমরণ অনশনে বসেছেন শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার (২১ এপ্রিল) বেলা তিনটা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার সেন্টারে ৩২ শিক্ষার্থী এ আমরণ অনশনে বসেছেন।

গতকাল রবিবার বেলা তিনটার দিকে সংবাদ সম্মেলনে ভিসির অপসারণের দাবিতে সরকারকে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেন শিক্ষার্থীরা। আল্টিমেটাম শেষ হওয়ায় এবং ভিসিকে অপসারণ না করায় তারা আজ অনশনে বসলেন।

অনশনে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের একজন গালিব রাহাত ইইই ১৯ ব্যাচের শিক্ষার্থী জানান, এখন আর বলার মতো কিছু নেই। এক দফা দাবি বাস্তবায়িত না হলে তারা অনশন চালিয়ে যাবেন।

আরেক শিক্ষার্থী তৌফিক এলই ১৯ ব্যাচের শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমাদের যা ক্ষতি হওয়ার, ক্যারিয়ার যতটুকু নষ্ট হওয়ার, সেটা হয়ে গেছে। এখন আর পিছু হটার উপায় নেই।’

অনশনরত আরেক শিক্ষার্থী আবদুল্লাহ আল সৈকত শিক্ষকদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমাদের অপশক্তি, ষড়যন্ত্রকারী, দুষ্কৃতকারী বলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে উল্লেখ করা হয়েছে। আপনারা আমাদের চেনেন। আমাদের এখন আর আলোচনার পথ খোলা নেই।’

এদিকে শিক্ষার্থীদের অনশন থেকে সরে আসতে ছাত্রকল্যাণ কার্যালয়ের পরিচালক ড. আবদুল্লাহ ইলিয়াস আখতার ও সিএসই বিভাগের প্রধান ড. এমএমএ হাশেম শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনা করতে এসেছেন।

চাকরির দেওয়ার নামে ২৮ লাখ টাকা আত্মসাৎ, মেডিকেল অফিসার আটক

উপাচার্যকে অপসারণের দাবিতে আমরণ অনশনে কুয়েট শিক্ষার্থীরা

আপডেট সময় ০৭:৫৮:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) উপাচার্যকে অপসারণের দাবিতে আমরণ অনশনে বসেছেন শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার (২১ এপ্রিল) বেলা তিনটা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার সেন্টারে ৩২ শিক্ষার্থী এ আমরণ অনশনে বসেছেন।

গতকাল রবিবার বেলা তিনটার দিকে সংবাদ সম্মেলনে ভিসির অপসারণের দাবিতে সরকারকে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেন শিক্ষার্থীরা। আল্টিমেটাম শেষ হওয়ায় এবং ভিসিকে অপসারণ না করায় তারা আজ অনশনে বসলেন।

অনশনে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের একজন গালিব রাহাত ইইই ১৯ ব্যাচের শিক্ষার্থী জানান, এখন আর বলার মতো কিছু নেই। এক দফা দাবি বাস্তবায়িত না হলে তারা অনশন চালিয়ে যাবেন।

আরেক শিক্ষার্থী তৌফিক এলই ১৯ ব্যাচের শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমাদের যা ক্ষতি হওয়ার, ক্যারিয়ার যতটুকু নষ্ট হওয়ার, সেটা হয়ে গেছে। এখন আর পিছু হটার উপায় নেই।’

অনশনরত আরেক শিক্ষার্থী আবদুল্লাহ আল সৈকত শিক্ষকদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমাদের অপশক্তি, ষড়যন্ত্রকারী, দুষ্কৃতকারী বলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে উল্লেখ করা হয়েছে। আপনারা আমাদের চেনেন। আমাদের এখন আর আলোচনার পথ খোলা নেই।’

এদিকে শিক্ষার্থীদের অনশন থেকে সরে আসতে ছাত্রকল্যাণ কার্যালয়ের পরিচালক ড. আবদুল্লাহ ইলিয়াস আখতার ও সিএসই বিভাগের প্রধান ড. এমএমএ হাশেম শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনা করতে এসেছেন।