ঢাকা ০২:২৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ অগাস্ট ২০২৫, ২৮ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি শহিদুলসহ ১৫ আসামিকে হাজির Logo আজ হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরবেন জামায়াত আমির Logo নিউটনের মহাকর্ষ সূত্র ভুল দাবি করলেন পঞ্চগড়ের আফসার Logo বাংলাদেশ-মালয়েশিয়ার সঙ্গে ৫টি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় সই Logo ছাত্রশিবির সম্পর্কে অনেক প্রোপাগান্ডা ছড়ানো হচ্ছে -জাহিদুল ইসলাম Logo ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বাড়ল আরও এক মাস Logo প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর দ্বিপাক্ষিক বৈঠক চলছে Logo রাবি ভিসির বাসভবনে শিক্ষক পদে নিয়োগ প্রত্যাশী সাবেক ছাত্রদল নেতার তালা Logo ইসি চাইলে ৩০০ আসনের ফল বাতিল করতে পারবে-ইসি সানাউল্লাহ Logo স্থলপথে বাংলাদেশের পাটজাত পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা ভারতের

২৪ ঘণ্টা পর মুক্ত কুয়েট উপাচার্য

২৪ ঘণ্টা পর মুক্ত কুয়েট উপাচার্য

অবরুদ্ধের প্রায় ২৪ ঘণ্টা পর খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মাছুদ মুক্ত হয়েছেন। বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৫টার দিকে কুয়েট মেডিক্যাল সেন্টার থেকে তিনি মুক্ত হন।

এদিকে কুয়েটে সব ধরনের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড বন্ধ থাকার সিদ্ধান্তকে প্রত্যাখ্যান করে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, প্রো-ভিসি ও ছাত্রবিষয়ক পরিচালককে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে শিক্ষার্থীরা প্রশাসকশূন্য ঘোষণা করেন। পরে সাধারণ শিক্ষার্থীরা সরকারের কাছে স্মারকলিপি দেওয়ার সিদ্ধান্ত জানিয়ে এলাকা ত্যাগ করলে পরিস্থিতি শান্ত হয়।

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাদের ন্যায্য দাবি উপেক্ষা করছে। ফলে তারা কঠোর অবস্থান নিতে বাধ্য হয়েছেন।

এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে শিক্ষার্থীরা তাদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত ক্লাসে ফিরে না যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি শহিদুলসহ ১৫ আসামিকে হাজির

২৪ ঘণ্টা পর মুক্ত কুয়েট উপাচার্য

আপডেট সময় ০৭:২৪:৪১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

অবরুদ্ধের প্রায় ২৪ ঘণ্টা পর খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মাছুদ মুক্ত হয়েছেন। বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৫টার দিকে কুয়েট মেডিক্যাল সেন্টার থেকে তিনি মুক্ত হন।

এদিকে কুয়েটে সব ধরনের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড বন্ধ থাকার সিদ্ধান্তকে প্রত্যাখ্যান করে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, প্রো-ভিসি ও ছাত্রবিষয়ক পরিচালককে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে শিক্ষার্থীরা প্রশাসকশূন্য ঘোষণা করেন। পরে সাধারণ শিক্ষার্থীরা সরকারের কাছে স্মারকলিপি দেওয়ার সিদ্ধান্ত জানিয়ে এলাকা ত্যাগ করলে পরিস্থিতি শান্ত হয়।

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাদের ন্যায্য দাবি উপেক্ষা করছে। ফলে তারা কঠোর অবস্থান নিতে বাধ্য হয়েছেন।

এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে শিক্ষার্থীরা তাদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত ক্লাসে ফিরে না যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।