ঢাকা ০৬:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ২৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পাঁচ প্রতিষ্ঠান থেকে ফাঁস এনআইডির তথ্য: ইসি সচিব

পাঁচ প্রতিষ্ঠান থেকে ফাঁস এনআইডির তথ্য: ইসি সচিব

নির্বাচন কমিশন সচিব (ইসি) আখতার আহমেদ বলেছেন, ‘‘নির্বাচন কমিশনের সেবাগ্রহণকারী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরসহ পাঁচ প্রতিষ্ঠান তৃতীয় পক্ষের কাছে জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) তথ্য ফাঁস করেছে। প্রাথমিক তদন্তে এর প্রমাণ পেয়েছে ইসি। এসব প্রতিষ্ঠানকে শোকজ করা হয়েছে।’’

অভিযুক্ত পাঁচ প্রতিষ্ঠান হল— স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, ইউসিবি ব্যাংকের উপায়, চট্টগ্রাম পোর্ট অথরিটি, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আইবাস। সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে এনআইডি যাচাই সেবাগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।

সচিব বলেন, ‘‘এ প্রতিষ্ঠানগুলোকে শোকজ করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর অসতর্কতায় না ইচ্ছেকৃত এটা হয়েছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। যদি কেউ স্বপ্রণোদিতভাবে এটা করে থাকে, তাহলে শাস্তিযোগ্য অপরাধ।’’

আখতার আহমেদ বলেন, এনআইডি অনুবিভাগ থেকে ১৮২টি প্রতিষ্ঠান এ সেবা নেয়। ডেটা ইউজের ক্ষেত্রে একটা সীমা রাখা উচিত। ওপেন রেখে চোরকে দোষ দেওয়া যাবে না।

১৮২টি প্রতিষ্ঠান ইসির কাছ থেকে এনআইডির তথ্য যাচাই করে। বেশকিছু প্রতিষ্ঠান থেকে আবার অন্য প্রতিষ্ঠানে সেবা নিচ্ছে, যা চুক্তির শর্ত ভঙ্গ করে। কোন প্রতিষ্ঠানের কতটুকু তথ্য প্রয়োজন, যতটুকু নিচ্ছে তা বেশি নিচ্ছে কি না, অংশীজনদের সঙ্গে তা পর্যালোচনা করা হবে।

ঢাকা ভয়েস২৪ পরিবাবের পক্ষ থেকে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা ‘ঈদ মোবারক’

পাঁচ প্রতিষ্ঠান থেকে ফাঁস এনআইডির তথ্য: ইসি সচিব

আপডেট সময় ১০:৩৭:০৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

নির্বাচন কমিশন সচিব (ইসি) আখতার আহমেদ বলেছেন, ‘‘নির্বাচন কমিশনের সেবাগ্রহণকারী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরসহ পাঁচ প্রতিষ্ঠান তৃতীয় পক্ষের কাছে জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) তথ্য ফাঁস করেছে। প্রাথমিক তদন্তে এর প্রমাণ পেয়েছে ইসি। এসব প্রতিষ্ঠানকে শোকজ করা হয়েছে।’’

অভিযুক্ত পাঁচ প্রতিষ্ঠান হল— স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, ইউসিবি ব্যাংকের উপায়, চট্টগ্রাম পোর্ট অথরিটি, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আইবাস। সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে এনআইডি যাচাই সেবাগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।

সচিব বলেন, ‘‘এ প্রতিষ্ঠানগুলোকে শোকজ করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর অসতর্কতায় না ইচ্ছেকৃত এটা হয়েছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। যদি কেউ স্বপ্রণোদিতভাবে এটা করে থাকে, তাহলে শাস্তিযোগ্য অপরাধ।’’

আখতার আহমেদ বলেন, এনআইডি অনুবিভাগ থেকে ১৮২টি প্রতিষ্ঠান এ সেবা নেয়। ডেটা ইউজের ক্ষেত্রে একটা সীমা রাখা উচিত। ওপেন রেখে চোরকে দোষ দেওয়া যাবে না।

১৮২টি প্রতিষ্ঠান ইসির কাছ থেকে এনআইডির তথ্য যাচাই করে। বেশকিছু প্রতিষ্ঠান থেকে আবার অন্য প্রতিষ্ঠানে সেবা নিচ্ছে, যা চুক্তির শর্ত ভঙ্গ করে। কোন প্রতিষ্ঠানের কতটুকু তথ্য প্রয়োজন, যতটুকু নিচ্ছে তা বেশি নিচ্ছে কি না, অংশীজনদের সঙ্গে তা পর্যালোচনা করা হবে।