ঢাকা ০৭:৪১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo দুপুরের মধ্যে যে জেলাগুলোতে ঝড়বৃষ্টি হতে পারে Logo পাচার হওয়া সম্পদ ফিরিয়ে দেওয়ার দেশগুলোর প্রতি আহ্বান ড. ইউনূসের Logo টিভিতে যে খেলা দেখবেন Logo ৭০ শতাংশ মানুষ পিআর পদ্ধতির পক্ষে, অতএব নির্বাচন পিআর পদ্ধতিতে হতে হবে: জামায়াত নেতা এড. মাহফুজুল হক Logo হাতিয়ায় বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল:নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত জামায়াত, দাবি নেতাদের Logo রোমাঞ্চের ম্যাচ: ২০৩ রানের পেছনে ছুটে শ্রীলঙ্কার লড়াই, শেষে সুপার ওভারে হার Logo শারদীয় দুর্গোৎসবে হিন্দু সম্প্রদায়কে আমীরে জামায়াতের শুভেচ্ছা Logo বগুড়ায় বালুবাহী ট্রাকের ধাক্কায় বাবা-ছেলেসহ প্রাণ গেল ৩ জনের Logo মারা গেলেন সাতক্ষীরায় গণঅভ্যুত্থানে কারাবরণকারী ছাত্রদল নেতা সাজিদ Logo মুন্সিগঞ্জে প্রেমিকের সাথে পালিয়েছে স্ত্রী, রাগে হেলিকপ্টারে নতুন বউ আনলেন স্বামী

চিটাগাংকে হারিয়ে টানা দ্বিতীয়বার চ্যাম্পিয়ন ফরচুন বরিশাল

চিটাগাংকে হারিয়ে টানা দ্বিতীয়বার চ্যাম্পিয়ন ফরচুন বরিশাল

চ্যাম্পিয়ন হতে শেষ ৬ বলে ৮ রান প্রয়োজন ছিল ফরচুন বরিশালের। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের আটকে দিতে শেষ ওভারে বোলিংয়ে আসেন চিটাগাং কিংসের হুসাইন তালাত। প্রথম বলেই ছক্কা হাঁকিয়ে ম্যাচ শেষ করেন রিশাদ। ফিরতি বলে এক রান নিয়ে ম্যাচকে সমতায় আনেন বাংলাদেশি অলরাউন্ডার।

ম্যাচের চতুর্থ বল ওয়াইড দিলে ৩ বল হাতে রেখেই চ্যাম্পিয়ন হয় বরিশাল। এর আগে মঞ্চটা প্রস্তুতই ছিল। জিতলেই শিরোপা ধরে রাখবে বরিশাল। চিটাগাং কিংসকে ৩ উইকেটে হারিয়ে সেই আনুষ্ঠানিকতাই সারল তামিম ইকবালের দল।

টানা দ্বিতীয়বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বরিশাল। ফাইনালে জিততে রেকর্ড ১৯৫ রানের লক্ষ্য পায় বরিশাল। এর আগে ২০২৩ সালে সিলেট স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে ১৭৬ রানের লক্ষ্য তাড়া করে শিরোপা জিতেছিল কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। তবে মিরপুরে আজ লক্ষ্যটা সহজ করে দেন তামিম।

চ্যাম্পিয়ন করতে দলকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। তাওহিদ হৃদয়কে সঙ্গী করে উদ্বোধনী জুটিতে ৭৬ রান তোলেন দলের অধিনায়ক। ড্রেসিংরুমে ফেরার আগে খেলেন ৫৪ রানের ইনিংস। ১৮৬.২০ স্ট্রাইকরেটের ইনিংসটি সাজান ৯ চার ও ১ ছক্কায়।

তামিমকে আউট করেই চিটাগাংকে ম্যাচে ফেরান শরিফুল ইসলাম। নবমতম ওভারের চতুর্থ বলে ডেভিড মালানকেও ফেরান বাঁহাতি পেসার। এক ওভারে জোড়া উইকেট হারানো বরিশাল আরো বড় ধাক্কা খায় এক ওভার পরেই হৃদয় আউট হলে। দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারের নায়ক আলিস আল ইসলামের বদলে ব্যাটার হিসেবে সুযোগ পাওয়া নাঈম ইসলাম ফেরান হৃদয়কে। ৩২ রান করা ওপেনারকেই শুধু ফেরাননি নাঈম মুশফিকুর রহিমকে (১৬) আউট করে চিটাগাংকে ম্যাচেও ফেরান অভিজ্ঞ অফস্পিনার।

অবশ্য কাইল মায়ার্সের শেষ দিকের ৪৬ রানের ঝোড়ো ব্যাটিং চিটাগাংকে প্রথম শিরোপা জিততে দেয়নি। যদিও জয় নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটার মাঠ ছাড়তে পারেননি। জয়ের জন্য যখন দলের প্রয়োজন ২৩ রান তখন তাকে আউট করেন শরিফুল। এক বল পর মাহমুদ উল্লাহ রিয়াদকে ফিরিয়ে ম্যাচের রোমাঞ্চ বাড়িয়ে দেন ম্যাচে ৪ উইকেট নেওয়া বাঁহাতি পেসার।

তবে শেষ ১২ বলে ২০ রানের সমীকরণটা মিলিয়ে দেন রিশাদ। ৬ বলে ২ ছক্কায় ১৮ রানের ইনিংস খেলে। এতে চিটাগাংয়ের শিরোপা জয়ের অপেক্ষা আরো দীর্ঘ হলো। ১২ বছর পর দ্বিতীয়বার ফাইনালে উঠে এবারো হতাশা নিয়ে মাঠ ছাড়তে হলো তাদের।

দুপুরের মধ্যে যে জেলাগুলোতে ঝড়বৃষ্টি হতে পারে

চিটাগাংকে হারিয়ে টানা দ্বিতীয়বার চ্যাম্পিয়ন ফরচুন বরিশাল

আপডেট সময় ১০:২১:৩৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

চ্যাম্পিয়ন হতে শেষ ৬ বলে ৮ রান প্রয়োজন ছিল ফরচুন বরিশালের। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের আটকে দিতে শেষ ওভারে বোলিংয়ে আসেন চিটাগাং কিংসের হুসাইন তালাত। প্রথম বলেই ছক্কা হাঁকিয়ে ম্যাচ শেষ করেন রিশাদ। ফিরতি বলে এক রান নিয়ে ম্যাচকে সমতায় আনেন বাংলাদেশি অলরাউন্ডার।

ম্যাচের চতুর্থ বল ওয়াইড দিলে ৩ বল হাতে রেখেই চ্যাম্পিয়ন হয় বরিশাল। এর আগে মঞ্চটা প্রস্তুতই ছিল। জিতলেই শিরোপা ধরে রাখবে বরিশাল। চিটাগাং কিংসকে ৩ উইকেটে হারিয়ে সেই আনুষ্ঠানিকতাই সারল তামিম ইকবালের দল।

টানা দ্বিতীয়বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বরিশাল। ফাইনালে জিততে রেকর্ড ১৯৫ রানের লক্ষ্য পায় বরিশাল। এর আগে ২০২৩ সালে সিলেট স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে ১৭৬ রানের লক্ষ্য তাড়া করে শিরোপা জিতেছিল কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। তবে মিরপুরে আজ লক্ষ্যটা সহজ করে দেন তামিম।

চ্যাম্পিয়ন করতে দলকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। তাওহিদ হৃদয়কে সঙ্গী করে উদ্বোধনী জুটিতে ৭৬ রান তোলেন দলের অধিনায়ক। ড্রেসিংরুমে ফেরার আগে খেলেন ৫৪ রানের ইনিংস। ১৮৬.২০ স্ট্রাইকরেটের ইনিংসটি সাজান ৯ চার ও ১ ছক্কায়।

তামিমকে আউট করেই চিটাগাংকে ম্যাচে ফেরান শরিফুল ইসলাম। নবমতম ওভারের চতুর্থ বলে ডেভিড মালানকেও ফেরান বাঁহাতি পেসার। এক ওভারে জোড়া উইকেট হারানো বরিশাল আরো বড় ধাক্কা খায় এক ওভার পরেই হৃদয় আউট হলে। দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারের নায়ক আলিস আল ইসলামের বদলে ব্যাটার হিসেবে সুযোগ পাওয়া নাঈম ইসলাম ফেরান হৃদয়কে। ৩২ রান করা ওপেনারকেই শুধু ফেরাননি নাঈম মুশফিকুর রহিমকে (১৬) আউট করে চিটাগাংকে ম্যাচেও ফেরান অভিজ্ঞ অফস্পিনার।

অবশ্য কাইল মায়ার্সের শেষ দিকের ৪৬ রানের ঝোড়ো ব্যাটিং চিটাগাংকে প্রথম শিরোপা জিততে দেয়নি। যদিও জয় নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটার মাঠ ছাড়তে পারেননি। জয়ের জন্য যখন দলের প্রয়োজন ২৩ রান তখন তাকে আউট করেন শরিফুল। এক বল পর মাহমুদ উল্লাহ রিয়াদকে ফিরিয়ে ম্যাচের রোমাঞ্চ বাড়িয়ে দেন ম্যাচে ৪ উইকেট নেওয়া বাঁহাতি পেসার।

তবে শেষ ১২ বলে ২০ রানের সমীকরণটা মিলিয়ে দেন রিশাদ। ৬ বলে ২ ছক্কায় ১৮ রানের ইনিংস খেলে। এতে চিটাগাংয়ের শিরোপা জয়ের অপেক্ষা আরো দীর্ঘ হলো। ১২ বছর পর দ্বিতীয়বার ফাইনালে উঠে এবারো হতাশা নিয়ে মাঠ ছাড়তে হলো তাদের।