ঢাকা ০৮:২৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ১৫ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

ব্যবসায়ীকে অপহরণ : ডিবি হারুন সিন্ডিকেটের প্রধান আবু সাদেক আটক

ব্যবসায়ীকে অপহরণ করে ডিবি অফিসে নিয়ে ৬ কোটি টাকা চাঁদা আদায় চেষ্টার মামলায় সাবেক ডিবি প্রধান হারুন অর রশিদের সিন্ডিকেটের প্রধান এস.এস. গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবু সাদেককে আটক করা হয়েছে।

রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) রাতে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের নিজ বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রমনা থানার সাব-ইনস্পেক্টর আব্দুল কাদের।

এর আগে গত ২১ জানুয়ারি আদালতের নির্দেশনায় ২৩ জানুয়ারি রমনা থানায় মামলা দায়ের করেন অপহরণের ভুক্তভোগী জুলফিকার আলী নামের এক ব্যবসায়ী। মামলা নম্বর ১৪।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন, সাবেক ডিবি প্রধান হারুন অর রশিদ, সাবেক ডিসি ডিবি গোলাম সবুর, তৎকালীন একজন অতিরিক্ত ডিআইজি, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান তরুণ ও আবু সাদেকের ম্যানেজার মো. শামিম।

মামলার এজাহারে বলা হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ২০২৩ সালে ১৩ ফেব্রুয়ারি ব্যবসায়ী জুলফিকারকে অপহরণ করে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যান। সেখানে তাকে নির্যাতন করে ৬ কোটি টাকা দাবি করা হয়। টাকা দেওয়ার জন্য এক সপ্তাহ সময় দেওয়া হয়। পরবর্তীতে আরও দুইবার ডিবি কার্যালয়ে এবং ধানমন্ডির ১ নম্বর রোডে অবস্থিত ড্রিমস বিউটি পার্লার ও ফিটনেস ক্লাবে নিয়ে নির্যাতন করা হয়।

ওই বিউটি পার্লারটি আবু সাদেকের সিন্ডিকেটের সদস্যদের আড্ডার স্থান। সেখানে বসে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান তরুণসহ আসামিরা বিভিন্ন অপহরণ ও চাঁদাবাজির পরিকল্পনা করতেন বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে।

আবু সাদেক সাবেক নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর বিশ্বস্ত হওয়ায় তার প্রভাব খাটিয়ে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের ড্রেজার ব্যবসার একচেটিয়া ঠিকাদারি করতেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

সুন্দরগঞ্জে নিখোঁজের একদিন পর অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার

ব্যবসায়ীকে অপহরণ : ডিবি হারুন সিন্ডিকেটের প্রধান আবু সাদেক আটক

আপডেট সময় ০৮:১৭:৩০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

ব্যবসায়ীকে অপহরণ করে ডিবি অফিসে নিয়ে ৬ কোটি টাকা চাঁদা আদায় চেষ্টার মামলায় সাবেক ডিবি প্রধান হারুন অর রশিদের সিন্ডিকেটের প্রধান এস.এস. গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবু সাদেককে আটক করা হয়েছে।

রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) রাতে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের নিজ বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রমনা থানার সাব-ইনস্পেক্টর আব্দুল কাদের।

এর আগে গত ২১ জানুয়ারি আদালতের নির্দেশনায় ২৩ জানুয়ারি রমনা থানায় মামলা দায়ের করেন অপহরণের ভুক্তভোগী জুলফিকার আলী নামের এক ব্যবসায়ী। মামলা নম্বর ১৪।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন, সাবেক ডিবি প্রধান হারুন অর রশিদ, সাবেক ডিসি ডিবি গোলাম সবুর, তৎকালীন একজন অতিরিক্ত ডিআইজি, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান তরুণ ও আবু সাদেকের ম্যানেজার মো. শামিম।

মামলার এজাহারে বলা হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ২০২৩ সালে ১৩ ফেব্রুয়ারি ব্যবসায়ী জুলফিকারকে অপহরণ করে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যান। সেখানে তাকে নির্যাতন করে ৬ কোটি টাকা দাবি করা হয়। টাকা দেওয়ার জন্য এক সপ্তাহ সময় দেওয়া হয়। পরবর্তীতে আরও দুইবার ডিবি কার্যালয়ে এবং ধানমন্ডির ১ নম্বর রোডে অবস্থিত ড্রিমস বিউটি পার্লার ও ফিটনেস ক্লাবে নিয়ে নির্যাতন করা হয়।

ওই বিউটি পার্লারটি আবু সাদেকের সিন্ডিকেটের সদস্যদের আড্ডার স্থান। সেখানে বসে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান তরুণসহ আসামিরা বিভিন্ন অপহরণ ও চাঁদাবাজির পরিকল্পনা করতেন বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে।

আবু সাদেক সাবেক নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর বিশ্বস্ত হওয়ায় তার প্রভাব খাটিয়ে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের ড্রেজার ব্যবসার একচেটিয়া ঠিকাদারি করতেন বলে অভিযোগ রয়েছে।