ঢাকা ১০:৫৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৩ জুন ২০২৫, ২০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মুখ দেখে নয়,আঙুলের ছাপ দিয়ে পরিচয় যাচাইয়ের দাবিতে মানববন্ধন

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৩:০৮:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৫
  • 71

নরসিংদীর পর্দানশীন নারীরা মুখ দেখে নয়, আঙুলের ছাপ দিয়ে পরিচয় যাচাইয়ের দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশে করেছে । এর সাথে তিনটি দাবিও জানিয়েছেন তারা।

আজ বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) দুপুরে নরসিংদী সদর উপজেলা সম্মুখের রাস্তায় এ কর্মসূচী পালন করা হয়। মানববন্ধন ও সমাবেশ শেষে নরসিংদী জেলা প্রশাসক ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার নিকট স্মারকলিপি প্রদান করেন।

মানববন্ধন ও সমাবেশে পর্দানশীন নারীরা বলেছেন, বিগত ১৬ বছর যাবত যে সমস্ত সাবেক ইসি কর্মকর্তা পর্দানশীন নারীদের নাগরিকত্ব আটকে রেখে মানবাধিকার বঞ্চিত করেছে, তাদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। পর্দানশীন নারীদের ধর্মীয় ও প্রাইভেসির অধিকার অক্ষুণ্ণ রেখে অবিলম্বে এনআইডি ও শিক্ষা অধিকার দেওয়া এবং সব ক্ষেত্রে পরিচয় শনাক্তে চেহারা ও ছবি মেলানোর সেকেলে পদ্ধতি বাতিল করে আধুনিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট যাচাই পদ্ধতি বাধ্যতামূলক করতে হবে। পর্দানশীন নারীদের ফিঙ্গারপ্রিন্ট নেওয়ার সময় পুরুষ নয়, নারী সহকারী বাধ্যতামূলক রাখতে হবে।

তারা আরও বলেন, শুধুমাত্র পরিপূর্ণ পর্দা করার কারণে পর্দানশীন নারীরা বৈষম্যের শিকার। গত ১৬ বছর ধরে অসংখ্য পর্দানশীন নারীর নাগরিকত্ব আটকে রাখা হয়েছে। শিক্ষাক্ষেত্রেও করা হচ্ছে বঞ্চিত। পরিচয় যাচাইয়ে জোর করে বেগানা পুরুষের সামনে চেহারা খুলতে বাধ্য করা হচ্ছে। এসব হেনস্তার অবসান হতে হবে।

মুখ দেখে নয়,আঙুলের ছাপ দিয়ে পরিচয় যাচাইয়ের দাবিতে মানববন্ধন

আপডেট সময় ০৩:০৮:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৫

নরসিংদীর পর্দানশীন নারীরা মুখ দেখে নয়, আঙুলের ছাপ দিয়ে পরিচয় যাচাইয়ের দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশে করেছে । এর সাথে তিনটি দাবিও জানিয়েছেন তারা।

আজ বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) দুপুরে নরসিংদী সদর উপজেলা সম্মুখের রাস্তায় এ কর্মসূচী পালন করা হয়। মানববন্ধন ও সমাবেশ শেষে নরসিংদী জেলা প্রশাসক ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার নিকট স্মারকলিপি প্রদান করেন।

মানববন্ধন ও সমাবেশে পর্দানশীন নারীরা বলেছেন, বিগত ১৬ বছর যাবত যে সমস্ত সাবেক ইসি কর্মকর্তা পর্দানশীন নারীদের নাগরিকত্ব আটকে রেখে মানবাধিকার বঞ্চিত করেছে, তাদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। পর্দানশীন নারীদের ধর্মীয় ও প্রাইভেসির অধিকার অক্ষুণ্ণ রেখে অবিলম্বে এনআইডি ও শিক্ষা অধিকার দেওয়া এবং সব ক্ষেত্রে পরিচয় শনাক্তে চেহারা ও ছবি মেলানোর সেকেলে পদ্ধতি বাতিল করে আধুনিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট যাচাই পদ্ধতি বাধ্যতামূলক করতে হবে। পর্দানশীন নারীদের ফিঙ্গারপ্রিন্ট নেওয়ার সময় পুরুষ নয়, নারী সহকারী বাধ্যতামূলক রাখতে হবে।

তারা আরও বলেন, শুধুমাত্র পরিপূর্ণ পর্দা করার কারণে পর্দানশীন নারীরা বৈষম্যের শিকার। গত ১৬ বছর ধরে অসংখ্য পর্দানশীন নারীর নাগরিকত্ব আটকে রাখা হয়েছে। শিক্ষাক্ষেত্রেও করা হচ্ছে বঞ্চিত। পরিচয় যাচাইয়ে জোর করে বেগানা পুরুষের সামনে চেহারা খুলতে বাধ্য করা হচ্ছে। এসব হেনস্তার অবসান হতে হবে।