ঢাকা ০৮:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫, ১২ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo আমরা দেশের স্বাধীনতা- সার্বভৌমত্ব রক্ষায় যেকোন ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত-আব্দুর রহমান মূসা Logo ড. ইউনূসকে দেওয়া বার্তায় কী বললেন মোদি Logo বিএনপি’র দুই গ্রুপের বিরোধ ঘিরে মীরসরাইয়ে ১৪৪ ধারা জারি Logo ‘জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বে বিশ্বাসী’ Logo চার দিনের সফরে চীনে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা Logo একাত্তরের স্বাধীনতার অর্জনকে পুনঃস্থাপন করার সংগ্রামিই চব্বিশ :মজিবুর রহমান মঞ্জু Logo নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি ছাড়া সংবিধান পরিবর্তন কঠিন : জোনায়েদ সাকি Logo রাষ্ট্রীয় সফরে চীনের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা Logo সংস্কার ও বিচার ছাড়া ক্ষমতায় বসানোর চেষ্টা হলে জনগণ প্রতিরোধ করবে’-নাহিদ Logo সার্বভৌমত্ব রক্ষায় ঐক্যের প্রয়োজন হলে সবাই এক হয়ে যাব: মির্জা আব্বাস

বাংলাদেশ নিয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে: জয়শঙ্কর

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১০:১১:৩৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫
  • 0 Views

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর ও নতুন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওর প্রথম বৈঠকে বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) ওয়াশিংটন ডিসিতে দুই পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের পর এক সংবাদ সম্মেলনে জয়শঙ্কর জানান, বাংলাদেশ নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা হয়েছে। তবে তিনি এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে অস্বীকৃতি জানান।

ট্রাম্প প্রশাসন ক্ষমতায় আসার পর রুবিও তার প্রথম দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন জয়শঙ্করের সঙ্গে।

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ট্রাম্পের অভিষেক অনুষ্ঠানে অংশ নিতে এবং কোয়াড (অস্ট্রেলিয়া, ভারত, জাপান ও যুক্তরাষ্ট্রের একটি অনানুষ্ঠানিক গ্রুপ) বৈঠকে যোগ দিতে ওয়াশিংটন সফর করছেন। ট্রাম্প প্রশাসন তাদের প্রথম মেয়াদে কোয়াড উদ্যোগ গ্রহণ করেছিল, যা পরবর্তীতে বাইডেন প্রশাসন নেতৃত্ব পর্যায়ে উন্নীত করেছে।

কোয়াড বৈঠকের পাশাপাশি ওইদিন মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়াল্টজের সঙ্গেও জয়শঙ্কর দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেছেন। মার্কিন নেতৃত্বাধীন কোয়াড, চার দেশের একটি নিরাপত্তা সংলাপ, যা প্রশান্ত মহাসাগরে চীনের “প্রভাব” মোকাবেলার জন্য গঠিত হয়েছে।

দুই পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক নিয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে যে, উভয় পক্ষ তাদের অংশীদারিত্ব শক্তিশালী করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে। তারা আঞ্চলিক ইস্যু, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এবং বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেছেন এবং অর্থনৈতিক সম্পর্ক এগিয়ে নেয়ার বিষয়ে একমত হয়েছেন।

দ্য হিন্দুস্তান টাইমস পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্প প্রশাসন ভারতের সঙ্গে অনিয়মিত অভিবাসন সংক্রান্ত উদ্বেগ মোকাবেলায় কাজ করবে। তারা গুরুত্বপূর্ণ ও নয়া প্রযুক্তি, প্রতিরক্ষা সহযোগিতা, জ্বালানি এবং মুক্ত ও স্বাধীন ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন।

জনপ্রিয় সংবাদ

আমরা দেশের স্বাধীনতা- সার্বভৌমত্ব রক্ষায় যেকোন ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত-আব্দুর রহমান মূসা

বাংলাদেশ নিয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে: জয়শঙ্কর

আপডেট সময় ১০:১১:৩৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর ও নতুন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওর প্রথম বৈঠকে বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) ওয়াশিংটন ডিসিতে দুই পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের পর এক সংবাদ সম্মেলনে জয়শঙ্কর জানান, বাংলাদেশ নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা হয়েছে। তবে তিনি এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে অস্বীকৃতি জানান।

ট্রাম্প প্রশাসন ক্ষমতায় আসার পর রুবিও তার প্রথম দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন জয়শঙ্করের সঙ্গে।

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ট্রাম্পের অভিষেক অনুষ্ঠানে অংশ নিতে এবং কোয়াড (অস্ট্রেলিয়া, ভারত, জাপান ও যুক্তরাষ্ট্রের একটি অনানুষ্ঠানিক গ্রুপ) বৈঠকে যোগ দিতে ওয়াশিংটন সফর করছেন। ট্রাম্প প্রশাসন তাদের প্রথম মেয়াদে কোয়াড উদ্যোগ গ্রহণ করেছিল, যা পরবর্তীতে বাইডেন প্রশাসন নেতৃত্ব পর্যায়ে উন্নীত করেছে।

কোয়াড বৈঠকের পাশাপাশি ওইদিন মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়াল্টজের সঙ্গেও জয়শঙ্কর দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেছেন। মার্কিন নেতৃত্বাধীন কোয়াড, চার দেশের একটি নিরাপত্তা সংলাপ, যা প্রশান্ত মহাসাগরে চীনের “প্রভাব” মোকাবেলার জন্য গঠিত হয়েছে।

দুই পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক নিয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে যে, উভয় পক্ষ তাদের অংশীদারিত্ব শক্তিশালী করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে। তারা আঞ্চলিক ইস্যু, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এবং বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেছেন এবং অর্থনৈতিক সম্পর্ক এগিয়ে নেয়ার বিষয়ে একমত হয়েছেন।

দ্য হিন্দুস্তান টাইমস পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্প প্রশাসন ভারতের সঙ্গে অনিয়মিত অভিবাসন সংক্রান্ত উদ্বেগ মোকাবেলায় কাজ করবে। তারা গুরুত্বপূর্ণ ও নয়া প্রযুক্তি, প্রতিরক্ষা সহযোগিতা, জ্বালানি এবং মুক্ত ও স্বাধীন ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন।