ঢাকা ০৭:৪১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৫, ৪ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন দেখতে চায় ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র

ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র যত দ্রুত সম্ভব বাংলাদেশে নির্বাচন দেখতে চায় বলে মন্তব্য করেছেন ভারতে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত এরিক গারসেটি। তার মতে, গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক নির্বাচন বাংলাদেশে নতুন অধ্যায় খুলতে সহায়ক হবে। সম্প্রতি ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ডব্লিউআইওএনকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ডব্লিউআইওএনের সাংবাদিক ধিরাজ প্যাটেল বলেন, শেখ হাসিনা সরকারের পতন ভারত সরকারের জন্য বড় আঘাত হিসেবে দেখা হচ্ছে। সেখানে বর্তমানে জামায়াতে ইসলামীর উত্থান ঘটছে। সেই সঙ্গে সম্পৃক্ততা বাড়ছে চীনের। এসব বিষয়ে আপনার মূল্যায়ন কী?

জবাবে এরিক গারসেটি বলেন, আমরা উভয়ই (ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র) মৌলিক বিষয়গুলোর কথা বলছি। আমরা শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক পরিবেশের কথাও বলেছি। আমরা স্পষ্টভাবে বলেছি, বাংলাদেশ কিংবা যে কোনো দেশেই ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর কোনো ধরনের নির্যাতন চালানো যাবে না।

বাংলাদেশের পরবর্তী নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, একটা সুযোগ এসেছে। আমরা উভয় দেশই চাই, সেখানে যত দ্রুত সম্ভব গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রতিষ্ঠা হোক। আমরা চাই, এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ তাদের অতীত পেছনে ফেলে ভবিষ্যতের জন্য নতুন অধ্যায় শুরু করবে। অতীত সম্পর্ক নিয়ে ভাবার সময় এটি নয়। বরং যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত একসঙ্গে কী করতে পারে, তা নিয়ে ভাবতে হবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

এবার ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচি ঘোষণা ছাত্রদলের

বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন দেখতে চায় ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র

আপডেট সময় ০৮:২২:১০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৫

ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র যত দ্রুত সম্ভব বাংলাদেশে নির্বাচন দেখতে চায় বলে মন্তব্য করেছেন ভারতে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত এরিক গারসেটি। তার মতে, গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক নির্বাচন বাংলাদেশে নতুন অধ্যায় খুলতে সহায়ক হবে। সম্প্রতি ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ডব্লিউআইওএনকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ডব্লিউআইওএনের সাংবাদিক ধিরাজ প্যাটেল বলেন, শেখ হাসিনা সরকারের পতন ভারত সরকারের জন্য বড় আঘাত হিসেবে দেখা হচ্ছে। সেখানে বর্তমানে জামায়াতে ইসলামীর উত্থান ঘটছে। সেই সঙ্গে সম্পৃক্ততা বাড়ছে চীনের। এসব বিষয়ে আপনার মূল্যায়ন কী?

জবাবে এরিক গারসেটি বলেন, আমরা উভয়ই (ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র) মৌলিক বিষয়গুলোর কথা বলছি। আমরা শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক পরিবেশের কথাও বলেছি। আমরা স্পষ্টভাবে বলেছি, বাংলাদেশ কিংবা যে কোনো দেশেই ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর কোনো ধরনের নির্যাতন চালানো যাবে না।

বাংলাদেশের পরবর্তী নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, একটা সুযোগ এসেছে। আমরা উভয় দেশই চাই, সেখানে যত দ্রুত সম্ভব গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রতিষ্ঠা হোক। আমরা চাই, এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ তাদের অতীত পেছনে ফেলে ভবিষ্যতের জন্য নতুন অধ্যায় শুরু করবে। অতীত সম্পর্ক নিয়ে ভাবার সময় এটি নয়। বরং যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত একসঙ্গে কী করতে পারে, তা নিয়ে ভাবতে হবে।