ঢাকা ০৫:০৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৯ জুন ২০২৫, ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

যুক্তরাষ্ট্রে দাবানলের আগুন নিয়ন্ত্রণে কিছুটা অগ্রগতি

যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসের পূর্ব ও পশ্চিম প্রান্তে দুটি বড় দাবানলের আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে শুরু করেছে মার্কিন ফায়ার সার্ভিস বিভাগ। দাবানল ভয়াবহভাবে ছড়িয়ে পড়ার অন্যতম কারণ ঝোড়ো বাতাস কমে আসায় শুক্রবার আগুন নিয়ন্ত্রণ আসতে শুরু করেছে।খবর রয়টার্সের

রয়টার্সের খবর অনুসারে, গত মঙ্গলবার একসঙ্গে ছয়টি দাবানল শুরু হয়। এতে লস অ্যাঞ্জেলেস কাউন্টির আশপাশের এলাকা ধ্বংস হয়ে গেছে। কমপক্ষে ১০ জন নিহত এবং প্রায় ১০ হাজার বাড়িঘর ধ্বংস হয়েছে। তবে এই সংখ্যাটা আরও বাড়তে পারে।

লস অ্যাঞ্জেলেস শহরটি ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের অন্তর্ভুক্ত। ক্যালিফোর্নিয়া ফায়ার সার্ভিস বলেছে, শুক্রবারের আগ পর্যন্ত প্যালিসেইডস ও ইটনে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসার মাত্রা ছিল শূন্য শতাংশ। শত শত অগ্নিনির্বাপণকর্মী আকাশ ও মাটি থেকে আগুন নেভানোর চেষ্টা চালানোর পরও কয়েক দিন ধরে দাবানল ছিল নিয়ন্ত্রণহীন। তবে অবশেষে প্যালিসেইডসের আগুন ৮ শতাংশ এবং ইটনের আগুন তিন শতাংশ নিয়ন্ত্রণে এসেছে।

লস অ্যাঞ্জেলেসের মেয়র ক্যারেন বাস জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করছি। এরই মধ্যে সাফল্যের খবরও পাওয়া গেছে।

তিনি বলেন, ‘আমরা জানি, আগামী সপ্তাহের শুরুতে বাতাসের তীব্রতা বৃদ্ধি পেতে পারে। সে জন্য লস অ্যাঞ্জেলেসকে প্রস্তুত রাখা এবং জীবন বাঁচানোর যথাসাধ্য চেষ্টা করা আমাদের প্রথম কাজ।’

এদিকে বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, পাঁচটি দাবানলের আগুন নেভাতে এখনো লড়াই করছেন অগ্নিনির্বাপণকর্মীরা। এসব দাবানলে লস অ্যাঞ্জেলেস ও ভেনটুরা কাউন্টিতে নজিরবিহীন ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

রায়গঞ্জে ইসলামী দলসমূহের ঈদ পুনর্মিলনী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

যুক্তরাষ্ট্রে দাবানলের আগুন নিয়ন্ত্রণে কিছুটা অগ্রগতি

আপডেট সময় ১০:০৬:২৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫

যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসের পূর্ব ও পশ্চিম প্রান্তে দুটি বড় দাবানলের আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে শুরু করেছে মার্কিন ফায়ার সার্ভিস বিভাগ। দাবানল ভয়াবহভাবে ছড়িয়ে পড়ার অন্যতম কারণ ঝোড়ো বাতাস কমে আসায় শুক্রবার আগুন নিয়ন্ত্রণ আসতে শুরু করেছে।খবর রয়টার্সের

রয়টার্সের খবর অনুসারে, গত মঙ্গলবার একসঙ্গে ছয়টি দাবানল শুরু হয়। এতে লস অ্যাঞ্জেলেস কাউন্টির আশপাশের এলাকা ধ্বংস হয়ে গেছে। কমপক্ষে ১০ জন নিহত এবং প্রায় ১০ হাজার বাড়িঘর ধ্বংস হয়েছে। তবে এই সংখ্যাটা আরও বাড়তে পারে।

লস অ্যাঞ্জেলেস শহরটি ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের অন্তর্ভুক্ত। ক্যালিফোর্নিয়া ফায়ার সার্ভিস বলেছে, শুক্রবারের আগ পর্যন্ত প্যালিসেইডস ও ইটনে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসার মাত্রা ছিল শূন্য শতাংশ। শত শত অগ্নিনির্বাপণকর্মী আকাশ ও মাটি থেকে আগুন নেভানোর চেষ্টা চালানোর পরও কয়েক দিন ধরে দাবানল ছিল নিয়ন্ত্রণহীন। তবে অবশেষে প্যালিসেইডসের আগুন ৮ শতাংশ এবং ইটনের আগুন তিন শতাংশ নিয়ন্ত্রণে এসেছে।

লস অ্যাঞ্জেলেসের মেয়র ক্যারেন বাস জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করছি। এরই মধ্যে সাফল্যের খবরও পাওয়া গেছে।

তিনি বলেন, ‘আমরা জানি, আগামী সপ্তাহের শুরুতে বাতাসের তীব্রতা বৃদ্ধি পেতে পারে। সে জন্য লস অ্যাঞ্জেলেসকে প্রস্তুত রাখা এবং জীবন বাঁচানোর যথাসাধ্য চেষ্টা করা আমাদের প্রথম কাজ।’

এদিকে বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, পাঁচটি দাবানলের আগুন নেভাতে এখনো লড়াই করছেন অগ্নিনির্বাপণকর্মীরা। এসব দাবানলে লস অ্যাঞ্জেলেস ও ভেনটুরা কাউন্টিতে নজিরবিহীন ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।