ঢাকা ১২:১১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ২৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কারাগারে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে শ্রমিক লীগ নেতার মৃত্যু

গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দি শ্রীপুর উপজেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ জহিরুল ইসলাম হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।

শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) বিকেলে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গাজীপুর জেলা কারাগারের জেলার মোহাম্মদ রফিকুল কাদের।

মৃত শ্রমিক লীগ নেতা শেখ জহিরুল ইসলাম উপজেলার মাওনা ইউনিয়নের সিংদিঘী গ্রামের মজিবর রহমানের ছেলে। তিনি গত ৯ আগস্ট শ্রীপুর থানায় দায়ের হওয়া একটি মামলায় গত ৫ ডিসেম্বর গ্রেপ্তার হয়ে ওই কারাগারে বন্দি ছিলেন।

গাজীপুর জেলা কারাগারের জেলার মোহাম্মদ রফিকুল কাদের বলেন, জহিরুল ইসলাম ডায়াবেটিসসহ হৃদরোগে আক্রান্ত ছিলেন। শুক্রবার বিকেল সোয়া ৪টার দিকে কারাগারের ভেতরে জহির বুকে ব্যাথা অনুভব করেন। তাৎক্ষণিক তাকে কারাগারের ভেতরে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক জহিরকে মৃত ঘোষণা করেন। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পরপরই জহিরের মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।

শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক শেখ ফরহাদ জানায়, বিকেলে শেখ জহির নামে একজনকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়। ধারণা করা হচ্ছে, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি মৃত্যুবরণ করতে পারেন। তবে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পরই মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিত জানা যাবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

কারাগারে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে শ্রমিক লীগ নেতার মৃত্যু

আপডেট সময় ০৮:৫৮:০৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫

গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দি শ্রীপুর উপজেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ জহিরুল ইসলাম হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।

শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) বিকেলে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গাজীপুর জেলা কারাগারের জেলার মোহাম্মদ রফিকুল কাদের।

মৃত শ্রমিক লীগ নেতা শেখ জহিরুল ইসলাম উপজেলার মাওনা ইউনিয়নের সিংদিঘী গ্রামের মজিবর রহমানের ছেলে। তিনি গত ৯ আগস্ট শ্রীপুর থানায় দায়ের হওয়া একটি মামলায় গত ৫ ডিসেম্বর গ্রেপ্তার হয়ে ওই কারাগারে বন্দি ছিলেন।

গাজীপুর জেলা কারাগারের জেলার মোহাম্মদ রফিকুল কাদের বলেন, জহিরুল ইসলাম ডায়াবেটিসসহ হৃদরোগে আক্রান্ত ছিলেন। শুক্রবার বিকেল সোয়া ৪টার দিকে কারাগারের ভেতরে জহির বুকে ব্যাথা অনুভব করেন। তাৎক্ষণিক তাকে কারাগারের ভেতরে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক জহিরকে মৃত ঘোষণা করেন। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পরপরই জহিরের মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।

শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক শেখ ফরহাদ জানায়, বিকেলে শেখ জহির নামে একজনকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়। ধারণা করা হচ্ছে, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি মৃত্যুবরণ করতে পারেন। তবে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পরই মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিত জানা যাবে।