ঢাকা ০২:৪৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo দেশবাসী চাঁদাবাজদের ক্ষমতায় দেখতে চায় না Logo যুবদল নেতা হত্যা ও খতিবের ওপর হামলায় জামায়াত আমিরের কড়া বার্তা Logo বিএনপি থেকে পদত্যাগ করেছে ড.ফয়জুল হক Logo মিটফোর্ডে হত্যার ঘটনায় মুন্সীগঞ্জে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ Logo এবার ছাত্রদল থেকে পদত্যাগ করলেন মৌলভীবাজার জেলা শাখার সদস্য রাব্বি Logo সিরিয়ার কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিলো দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী Logo মিটফোর্ডে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের বিচার হবে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে: আইন উপদেষ্টা Logo হাসিনা কন্যা পুতুলকে অনির্দিষ্টকালের জন্য ছুটিতে পাঠালো ডব্লিউএইচও Logo বাউফলে ইয়াবাসহ যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার Logo প্রেমের শাস্তি হিসেবে দম্পতিকে গরুর জোয়ালে বেঁধে হালচাষ

বিএনপিকে নির্বাচনে আসার আহ্বান সিইসির

বিএনপিকে নির্বাচনে আসার আহ্বান সিইসির

নির্বাচনের পরিবেশটা অনুকূল নয়। কিছু কিছু দল এখনো অংশ নিতে পারছে না। আমরা সেটা স্বীকার করছি। তবে রাজনৈতিক দলগুলোর বিদ্যমান সংকট নিরসনে নির্বাচন কমিশনের কোনো ম্যান্ডেট নেই।

দলগুলোকেই নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে সংকটের সমাধান করে অনুকূল পরিবেশ তৈরি করে দিতে হবে।’ আজ শনিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অবস্থিত নির্বাচন কমিশন ভবনে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক শেষে এসব কথা জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল।
এ সময় তিনি বলেন, ‘আমরা বিএনপির অংশগ্রহণ প্রত্যাশা করি। কেউ পছন্দ করুক বা না করুক।

আপনারা আসুন। কিভাবে আসবেন, সে কোর্সটা আমরা চার্ট করে দিতে পারব না। তিনি আরো বলেন, ‘আসন্ন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে এ সভার আয়োজন করা হয়েছে। এযাবৎ প্রস্তুতি অবহিত করা, মতামত গ্রহণ করা ও আমরাও মতামত জানিয়েছি।

২৬টি দল আলোচনায় অংশ নিয়েছে। আলোচনা যথেষ্ট ইতিবাচক ছিল। পরিবেশ নিয়ে কেউ কেউ বলেছেন। অধিকাংশই আমাদের অবস্থানটা বুঝেছেন। কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘আমাদের নির্বাচন বিষয়ে আমাদের রাজনীতিতে বিদেশিরা এসে অনেক পরামর্শ দিচ্ছেন।

অথচ আপনারা দিতে পারছেন না। রাজনৈতিক নেতা হিসেবে আপনারা নেতৃবৃন্দ হিসেবে এ দায়িত্বটা নিতে পারতেন। বারংবার চেষ্টা করতে পারতেন নিজেদের মধ্যে সংলাপ করে একটা অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করতে। আমরা স্পষ্টভাবে বলেছি, আমাদের স্পেস এবং টাইমটা সীমিত। আমরা কিন্তু অনেক বেশি স্পেস নিয়ে কাজ করতে পারি না। আমাদের জন্য সময়সীমা সংবিধানে নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে আমাদের নির্বাচন করতে হবে।’

পোলিং এজেন্টের বিষয় সিইসি বলেন, ‘কিছু কিছু আইন নিয়ে আলোচনা হয়েছে, ডিজিটাল ব্যবস্থাপনা বিষয়ে জানানো হয়েছে। কেউ কেউ মনে করেন নির্বাচন কমিশন এককভাবে একটা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে পারেন। নির্বাচন কমিশনের সামর্থ্য অত্যন্ত সীমিত। আমরা নির্বাচনটা আয়োজন করি। কিন্তু নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্বটা আমাদের হস্তান্তর করে দিতে হয়। তাদেরও ওপর আমাদের নজরদারি থাকবে।’

জনপ্রিয় সংবাদ

দেশবাসী চাঁদাবাজদের ক্ষমতায় দেখতে চায় না

বিএনপিকে নির্বাচনে আসার আহ্বান সিইসির

আপডেট সময় ০৮:১৯:২৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ নভেম্বর ২০২৩

নির্বাচনের পরিবেশটা অনুকূল নয়। কিছু কিছু দল এখনো অংশ নিতে পারছে না। আমরা সেটা স্বীকার করছি। তবে রাজনৈতিক দলগুলোর বিদ্যমান সংকট নিরসনে নির্বাচন কমিশনের কোনো ম্যান্ডেট নেই।

দলগুলোকেই নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে সংকটের সমাধান করে অনুকূল পরিবেশ তৈরি করে দিতে হবে।’ আজ শনিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অবস্থিত নির্বাচন কমিশন ভবনে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক শেষে এসব কথা জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল।
এ সময় তিনি বলেন, ‘আমরা বিএনপির অংশগ্রহণ প্রত্যাশা করি। কেউ পছন্দ করুক বা না করুক।

আপনারা আসুন। কিভাবে আসবেন, সে কোর্সটা আমরা চার্ট করে দিতে পারব না। তিনি আরো বলেন, ‘আসন্ন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে এ সভার আয়োজন করা হয়েছে। এযাবৎ প্রস্তুতি অবহিত করা, মতামত গ্রহণ করা ও আমরাও মতামত জানিয়েছি।

২৬টি দল আলোচনায় অংশ নিয়েছে। আলোচনা যথেষ্ট ইতিবাচক ছিল। পরিবেশ নিয়ে কেউ কেউ বলেছেন। অধিকাংশই আমাদের অবস্থানটা বুঝেছেন। কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘আমাদের নির্বাচন বিষয়ে আমাদের রাজনীতিতে বিদেশিরা এসে অনেক পরামর্শ দিচ্ছেন।

অথচ আপনারা দিতে পারছেন না। রাজনৈতিক নেতা হিসেবে আপনারা নেতৃবৃন্দ হিসেবে এ দায়িত্বটা নিতে পারতেন। বারংবার চেষ্টা করতে পারতেন নিজেদের মধ্যে সংলাপ করে একটা অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করতে। আমরা স্পষ্টভাবে বলেছি, আমাদের স্পেস এবং টাইমটা সীমিত। আমরা কিন্তু অনেক বেশি স্পেস নিয়ে কাজ করতে পারি না। আমাদের জন্য সময়সীমা সংবিধানে নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে আমাদের নির্বাচন করতে হবে।’

পোলিং এজেন্টের বিষয় সিইসি বলেন, ‘কিছু কিছু আইন নিয়ে আলোচনা হয়েছে, ডিজিটাল ব্যবস্থাপনা বিষয়ে জানানো হয়েছে। কেউ কেউ মনে করেন নির্বাচন কমিশন এককভাবে একটা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে পারেন। নির্বাচন কমিশনের সামর্থ্য অত্যন্ত সীমিত। আমরা নির্বাচনটা আয়োজন করি। কিন্তু নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্বটা আমাদের হস্তান্তর করে দিতে হয়। তাদেরও ওপর আমাদের নজরদারি থাকবে।’