ঢাকা ০৫:০৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৫ জানুয়ারী ২০২৫, ২১ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক

নিজ ব্যাংক হিসাবে ১৩৪ কোটি টাকা লেনদেন, বর্তমান স্থিতি ১৪ কোটি টাকা এবং জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাংবাদিক মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন দুদকের মহাপরিচালক আক্তার হোসেন।

তিনি জানান, অভিযোগের বিষয়ে সংশ্লিষ্টরা হলেন মুন্নী সাহা এবং বিজ্ঞাপনী সংস্থা এমএস প্রমোশনালের সত্ত্বাধিকারী কবির হোসেন তাপস। তাদের বিরুদ্ধে ব্যাংক হিসাবে উল্লেখযোগ্য অর্থ লেনদেন এবং জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ পাওয়া গেছে।

এছাড়া, কয়েক হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে দেশজুড়ে বঙ্গবন্ধুর অপ্রয়োজনীয় ভাস্কর্য ও ম্যুরাল নির্মাণে সরকারি অর্থ অপচয় ও তছরুপের অভিযোগেও দুদক অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

একইসঙ্গে মুজিব কিল্লা প্রকল্পের আওতায় নির্মাণ, সংস্কার ও উন্নয়ন কাজের পরিচালনায় প্রকল্প পরিচালক, সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার এবং অন্যান্যদের বিরুদ্ধে অর্থ তছরুপ, অতিরিক্ত বিল প্রদান এবং গভীর নলকূপের অধিকাংশ বিকল থাকার অভিযোগ তদন্তের সিদ্ধান্তও গৃহীত হয়েছে।

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক

আপডেট সময় ০৮:১৩:৩৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারী ২০২৫

নিজ ব্যাংক হিসাবে ১৩৪ কোটি টাকা লেনদেন, বর্তমান স্থিতি ১৪ কোটি টাকা এবং জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাংবাদিক মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন দুদকের মহাপরিচালক আক্তার হোসেন।

তিনি জানান, অভিযোগের বিষয়ে সংশ্লিষ্টরা হলেন মুন্নী সাহা এবং বিজ্ঞাপনী সংস্থা এমএস প্রমোশনালের সত্ত্বাধিকারী কবির হোসেন তাপস। তাদের বিরুদ্ধে ব্যাংক হিসাবে উল্লেখযোগ্য অর্থ লেনদেন এবং জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ পাওয়া গেছে।

এছাড়া, কয়েক হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে দেশজুড়ে বঙ্গবন্ধুর অপ্রয়োজনীয় ভাস্কর্য ও ম্যুরাল নির্মাণে সরকারি অর্থ অপচয় ও তছরুপের অভিযোগেও দুদক অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

একইসঙ্গে মুজিব কিল্লা প্রকল্পের আওতায় নির্মাণ, সংস্কার ও উন্নয়ন কাজের পরিচালনায় প্রকল্প পরিচালক, সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার এবং অন্যান্যদের বিরুদ্ধে অর্থ তছরুপ, অতিরিক্ত বিল প্রদান এবং গভীর নলকূপের অধিকাংশ বিকল থাকার অভিযোগ তদন্তের সিদ্ধান্তও গৃহীত হয়েছে।