ঢাকা ০৪:৩৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫, ১১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতি ও স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে চায় জামায়াত Logo আধিপত্য নিয়ে আ.লীগের দু-পক্ষের সংঘর্ষ, ওসিসহ আহত ৬০ Logo ইশরাকের জরুরি সংবাদ সম্মেলন, এবার ব্যানারে নেই ‘মাননীয় মেয়র’ Logo Logo গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে আরও ৩ জনকে ফাঁসি দিল ইরান Logo মাফ চাওয়ার মধ্যে কোনো পরাজয় নেই, লজ্জা নেই। আমার মানবিক মূল্যবোধ এবং দায়িত্বের জায়গা থেকে মাফ চেয়েছি:ডা. শফিকুর রহমান Logo বিএনপির নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে এনসিপি নেতা ও তার স্ত্রীকে মারধরের অভিযোগ Logo জীবিত ইরানি জেনারেল ঈসমাইল কানি, হত্যার গুজব ভেঙে দিলেন নিজের উপস্থিতিতে Logo ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের অতর্কিত হামলায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত Logo ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি

‘শিবির সন্দেহে পিটিয়ে মেরে ফেলা জায়েজ হয়ে গিয়েছিল’

‘শিবির সন্দেহে পিটিয়ে মেরে ফেলা জায়েজ হয়ে গিয়েছিল’

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি মোঃ জাহিদুল ইসলাম বলেন, জুলাইতে হাসিনা বলেছিল যাকে যেখানে পাবে গুলি করবে দেখামাত্র। এই গুলি করা তো জুলাইতে প্রথম হয়নি আগেও হয়েছে।

আবরার ফাহাদ ও বিশ্বজিৎ প্রসঙ্গে শিবির সেক্রেটারি বলেন ছাত্র শিবির সন্দেহে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে। ছাত্র শিবির সন্দেহে- শব্দগুলো এতবার ব্যবহার করা হয়েছে এই শব্দ দিয়ে যাকে তাকে পিটিয়ে মেরে ফেলাকে জায়েজ করে দিয়েছেন আপনারা। এখন প্রশ্ন হলো, আবরার আর বিশ্বজিৎ যদি সত্যিকার অর্থে ছাত্র শিবির না করতো তাহলে কি তারা আমাদের কাছে পরিচিতি পাইতো!

জাহিদুল ইসলাম বলেন, আবরার আর বিশ্বজিতের মত এইরকম শত শত ঘটনা আছে যেগুলো সামনে আসেনি কারণ ছাত্র শিবিরের নাম থাকে। আর সেই কারণেই জুলাই গণহত্যা সম্ভব হয়েছে।

তিনি বলেন, আমরা এখন মামলা-বাণিজ্য দেখতে পাচ্ছি। এরকম অনেকে যারা গণহত্যার সাথে জড়িত ছিল না তাদের নাম চলে আসছে আবার অনেকে জড়িত থেকেও বাণিজ্য করে নাম বাদ দিচ্ছে। জামিনের ঘটনাও ঘটছে।

তিনি আরো বলেন, আর এদিকে আমরা আওয়ামী লীগকে এখন ভিকটিম হিসেবে উপস্থাপন করতে দেখা যায়। তাদের নির্বাচনে কেন অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না ও তাদের কেন কথা বলতে দেওয়া হচ্ছে না এসব নিয়ে কথা চলছে। মনে রাখবেন হাজার লাশের উপর আমরা বসে আছি এখন।

সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতি ও স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে চায় জামায়াত

‘শিবির সন্দেহে পিটিয়ে মেরে ফেলা জায়েজ হয়ে গিয়েছিল’

আপডেট সময় ১২:৩৮:০৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি মোঃ জাহিদুল ইসলাম বলেন, জুলাইতে হাসিনা বলেছিল যাকে যেখানে পাবে গুলি করবে দেখামাত্র। এই গুলি করা তো জুলাইতে প্রথম হয়নি আগেও হয়েছে।

আবরার ফাহাদ ও বিশ্বজিৎ প্রসঙ্গে শিবির সেক্রেটারি বলেন ছাত্র শিবির সন্দেহে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে। ছাত্র শিবির সন্দেহে- শব্দগুলো এতবার ব্যবহার করা হয়েছে এই শব্দ দিয়ে যাকে তাকে পিটিয়ে মেরে ফেলাকে জায়েজ করে দিয়েছেন আপনারা। এখন প্রশ্ন হলো, আবরার আর বিশ্বজিৎ যদি সত্যিকার অর্থে ছাত্র শিবির না করতো তাহলে কি তারা আমাদের কাছে পরিচিতি পাইতো!

জাহিদুল ইসলাম বলেন, আবরার আর বিশ্বজিতের মত এইরকম শত শত ঘটনা আছে যেগুলো সামনে আসেনি কারণ ছাত্র শিবিরের নাম থাকে। আর সেই কারণেই জুলাই গণহত্যা সম্ভব হয়েছে।

তিনি বলেন, আমরা এখন মামলা-বাণিজ্য দেখতে পাচ্ছি। এরকম অনেকে যারা গণহত্যার সাথে জড়িত ছিল না তাদের নাম চলে আসছে আবার অনেকে জড়িত থেকেও বাণিজ্য করে নাম বাদ দিচ্ছে। জামিনের ঘটনাও ঘটছে।

তিনি আরো বলেন, আর এদিকে আমরা আওয়ামী লীগকে এখন ভিকটিম হিসেবে উপস্থাপন করতে দেখা যায়। তাদের নির্বাচনে কেন অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না ও তাদের কেন কথা বলতে দেওয়া হচ্ছে না এসব নিয়ে কথা চলছে। মনে রাখবেন হাজার লাশের উপর আমরা বসে আছি এখন।