ঢাকা ০৯:০১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০২ এপ্রিল ২০২৫, ১৯ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo গুজরাটে আতশবাজি কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, ১৮ জনের মৃত্যু Logo চীনে সেভেন সিস্টার্স নিয়ে যা বলেছিলেন ড. ইউনূস? যেজন্য হতভম্ব ভারত Logo জামায়াতের ঈদ উপলক্ষে প্রীতি ভোজের ঘটনায় বিএনপি – যুবলীগের হামলা Logo শহীদ নাসিব হাসান রিহান-এর পরিবারের সদস্যদের সাথে আমীরে জামায়াতের ঈদ কুশল বিনিময় Logo ড. ইউনূসকে শেহবাজের ফোন, পাকিস্তান সফরের আমন্ত্রণ Logo মিয়ানমারে ভূমিকম্প: ২ হাজার ছাড়াল নিহতের সংখ্যা Logo গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: খালেদা জিয়া Logo ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ Logo ঈদের নামাজ শেষে ‘জয় বাংলা’স্লোগান, বিএনপির সাথে সংঘর্ষ গুলিবিদ্ধ ১ Logo আইপিএলসহ টিভিতে যা দেকবেন আজ

সিরিয়ার বিদ্রোহীদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে যুক্তরাষ্ট্র

সিরিয়ায় প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদকে উৎখাত করে ক্ষমতা দখল করে নেয়া হায়াত তাহরির আল-শামের (এইচটিএস) সঙ্গে যোগাযোগ করেছে যুক্তরাষ্ট্র । সূত্র সিএনএন

শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন এ তথ্য জানিয়েছেন।

জর্ডানে সিরিয়া নিয়ে মধ্যপ্রাচ্য, তুরস্ক ও পশ্চিমা কূটনীতিকদের সঙ্গে সংলাপে যোগ দেয়ার পরে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন।

ব্লিঙ্কেন জানায়, ‘আমরা এইচটিএস এবং অন্যান্য গোষ্ঠীর সঙ্গে যোগাযোগ করেছি।’ তবে তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ কীভাবে হলো, তা সুনির্দিষ্ট করেননি তিনি।

সিরিয়ায় ক্ষমতা দখলকারীদের সঙ্গে যোগাযোগের কথা ব্লিঙ্কেন এমন সময় জানালেন, যখন প্রায় ১২ বছর পর দামেস্কে দূতাবাস চালু করেছে তুরস্ক।

সিরিয়ার অভ্যন্তরীণ সংঘাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে তুরস্ক। দেশটি সিরিয়ার উত্তর-পশ্চিমে যথেষ্ট প্রভাব বিস্তার করে এবং সেখানে সশস্ত্র গোষ্ঠীকে অর্থায়ন করে। পাশাপাশি এইচটিএসের সঙ্গে কার্যকর সম্পর্ক বজায় রাখে। এই বিদ্রোহী গোষ্ঠীটি বাশার আল–আসাদকে উৎখাতের অভিযানে নেতৃত্ব দিয়েছিল।

জনপ্রিয় সংবাদ

গুজরাটে আতশবাজি কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, ১৮ জনের মৃত্যু

সিরিয়ার বিদ্রোহীদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে যুক্তরাষ্ট্র

আপডেট সময় ০৮:৪৩:১৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪

সিরিয়ায় প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদকে উৎখাত করে ক্ষমতা দখল করে নেয়া হায়াত তাহরির আল-শামের (এইচটিএস) সঙ্গে যোগাযোগ করেছে যুক্তরাষ্ট্র । সূত্র সিএনএন

শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন এ তথ্য জানিয়েছেন।

জর্ডানে সিরিয়া নিয়ে মধ্যপ্রাচ্য, তুরস্ক ও পশ্চিমা কূটনীতিকদের সঙ্গে সংলাপে যোগ দেয়ার পরে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন।

ব্লিঙ্কেন জানায়, ‘আমরা এইচটিএস এবং অন্যান্য গোষ্ঠীর সঙ্গে যোগাযোগ করেছি।’ তবে তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ কীভাবে হলো, তা সুনির্দিষ্ট করেননি তিনি।

সিরিয়ায় ক্ষমতা দখলকারীদের সঙ্গে যোগাযোগের কথা ব্লিঙ্কেন এমন সময় জানালেন, যখন প্রায় ১২ বছর পর দামেস্কে দূতাবাস চালু করেছে তুরস্ক।

সিরিয়ার অভ্যন্তরীণ সংঘাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে তুরস্ক। দেশটি সিরিয়ার উত্তর-পশ্চিমে যথেষ্ট প্রভাব বিস্তার করে এবং সেখানে সশস্ত্র গোষ্ঠীকে অর্থায়ন করে। পাশাপাশি এইচটিএসের সঙ্গে কার্যকর সম্পর্ক বজায় রাখে। এই বিদ্রোহী গোষ্ঠীটি বাশার আল–আসাদকে উৎখাতের অভিযানে নেতৃত্ব দিয়েছিল।