ঢাকা ০১:৪৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

অভিনেতা রাজীবের চলে যাওয়ার ২০ বছর

অভিনেতা রাজীবের চলে যাওয়ার ২০ বছর

ঢাকাই চলচিত্রের জনপ্রিয় অভিনেতা রাজীবের ২০ তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০০৪ সালের ১৪ নভেম্বর শক্তিমান এ অভিনেতা ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। প্রায় দুই শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন প্রয়াত এই খলনায়ক। রাজীবের পুরো নাম ওয়াসীমুল বারী রাজীব। অভিনয় জীবনের স্বীকৃতিস্বরূপ শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনেতা হিসেবে চারবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ছাড়াও অসংখ্য সম্মাননা লাভ করেছেন।

১৯৫২ সালের ১ জানুয়ারি পটুয়াখালী জেলায় জন্মগ্রহণ করেন রাজীব। ১৯৮১ সালে ‘রাখে আল্লাহ মারে কে’ সিনেমার মাধ্যমে রুপালি পর্দায় অভিষেক হয় রাজীবের। এরপর কাজী হায়াতের ‘খোকন সোনা’ সিনেমার মাধ্যমে তারকাখ্যাতি পান এই অভিনেতা।

রাজীব চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, সংস্থা ও সংগঠনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তার প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের নাম ফ্রেন্ডস মুভিজ। বিএফডিসির ব্যবস্থাপক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। এ ছাড়া জাতীয়তাবাদী চলচ্চিত্র পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। সিনেমায় অভিনয় শুরুর আগে তিতাস গ্যাস কোম্পানিতে চাকরি করতেন রাজীব।

অভিনয়ের পাশাপাশি নেতৃত্বেও অসামান্য গুণের অধিকারী ছিলেন রাজীব। তিনি বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশন বা বিএফডিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব ছাড়াও বিএনপির অঙ্গ সংগঠন জাতীয়তাবাদী সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংসদের (জাসাস) প্রতিষ্ঠাতা সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। পরে সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন তিনি।

শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব-অভিনেতা বিভাগে চারবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন রাজীব। সিনেমাগুলো হলো— হীরামতি (১৯৮৮), দাঙ্গা (১৯৯১), বিদ্রোহ চারিদিকে (২০০০) ও সাহসী মানুষ চাই (২০০৩)

জনপ্রিয় সংবাদ

মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের ধাওয়া সেনাবাহিনীর

অভিনেতা রাজীবের চলে যাওয়ার ২০ বছর

আপডেট সময় ০৫:৪৫:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪

ঢাকাই চলচিত্রের জনপ্রিয় অভিনেতা রাজীবের ২০ তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০০৪ সালের ১৪ নভেম্বর শক্তিমান এ অভিনেতা ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। প্রায় দুই শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন প্রয়াত এই খলনায়ক। রাজীবের পুরো নাম ওয়াসীমুল বারী রাজীব। অভিনয় জীবনের স্বীকৃতিস্বরূপ শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনেতা হিসেবে চারবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ছাড়াও অসংখ্য সম্মাননা লাভ করেছেন।

১৯৫২ সালের ১ জানুয়ারি পটুয়াখালী জেলায় জন্মগ্রহণ করেন রাজীব। ১৯৮১ সালে ‘রাখে আল্লাহ মারে কে’ সিনেমার মাধ্যমে রুপালি পর্দায় অভিষেক হয় রাজীবের। এরপর কাজী হায়াতের ‘খোকন সোনা’ সিনেমার মাধ্যমে তারকাখ্যাতি পান এই অভিনেতা।

রাজীব চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, সংস্থা ও সংগঠনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তার প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের নাম ফ্রেন্ডস মুভিজ। বিএফডিসির ব্যবস্থাপক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। এ ছাড়া জাতীয়তাবাদী চলচ্চিত্র পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। সিনেমায় অভিনয় শুরুর আগে তিতাস গ্যাস কোম্পানিতে চাকরি করতেন রাজীব।

অভিনয়ের পাশাপাশি নেতৃত্বেও অসামান্য গুণের অধিকারী ছিলেন রাজীব। তিনি বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশন বা বিএফডিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব ছাড়াও বিএনপির অঙ্গ সংগঠন জাতীয়তাবাদী সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংসদের (জাসাস) প্রতিষ্ঠাতা সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। পরে সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন তিনি।

শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব-অভিনেতা বিভাগে চারবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন রাজীব। সিনেমাগুলো হলো— হীরামতি (১৯৮৮), দাঙ্গা (১৯৯১), বিদ্রোহ চারিদিকে (২০০০) ও সাহসী মানুষ চাই (২০০৩)