ঢাকা ০৪:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৪, ২৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নেপাল ও ভুটানকে মোংলা বন্দর ব্যবহারের আহ্বান-নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার

মোংলা বন্দরের গুরুত্ব তুলে ধরে প্রতিবেশী রাষ্ট্র নেপাল ও ভুটানকে এই বন্দর ব্যবহারের আহ্বান জানিয়েছেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।

বুধবার, ৬ নভেম্বর সকালে মোংলা বন্দরের ৭ নম্বর জেটিতে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলার সময় তিনি এ আহ্বান জানান।

ড. সাখাওয়াত হোসেন জানান, মোংলা বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমুদ্র বন্দর, যার ভৌগোলিক অবস্থান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রাজধানী ঢাকা থেকে মাত্র ২১০ কিলোমিটার দূরত্বে থাকা এই বন্দরের সাথে সড়ক, রেল এবং নৌ যোগাযোগ রয়েছে। তিনি বলেন, মোংলা বন্দরের সক্ষমতা কয়েকগুণ বৃদ্ধি করা হবে, যাতে আন্তর্জাতিক মানে উন্নত করা যায়। এতে বন্দর ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ার পাশাপাশি চট্টগ্রাম বন্দরের চাপও কমবে।

তিনি আরও উল্লেখ করেন, বাংলাদেশে এখনো বন্দর বলতে অনেকে শুধুই চট্টগ্রামকেই বোঝে। এই চিন্তা থেকে আমাদের বের হয়ে আসতে হবে। আমরা বিভিন্ন দেশের দূতাবাস এবং সমুদ্রগামী প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে মোংলা বন্দরের প্রচার বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছি।

সকালেই তিনি বন্দরের সম্মেলন কক্ষে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাথে মতবিনিময় সভা করেন এবং পরিদর্শন করেন পশুর চ্যানেল, ভেসেল ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম (ভিটিএমআইএস), বজ্র ব্যবস্থাপনা এলাকা এবং ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট এরিয়া। বন্দরের উন্নয়নে চলমান প্রকল্পগুলোর পাশাপাশি নতুন প্রকল্প গ্রহণের আশ্বাসও দেন তিনি, যা দেশের অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

নেপাল ও ভুটানকে মোংলা বন্দর ব্যবহারের আহ্বান-নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার

আপডেট সময় ১২:২৫:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ নভেম্বর ২০২৪

মোংলা বন্দরের গুরুত্ব তুলে ধরে প্রতিবেশী রাষ্ট্র নেপাল ও ভুটানকে এই বন্দর ব্যবহারের আহ্বান জানিয়েছেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।

বুধবার, ৬ নভেম্বর সকালে মোংলা বন্দরের ৭ নম্বর জেটিতে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলার সময় তিনি এ আহ্বান জানান।

ড. সাখাওয়াত হোসেন জানান, মোংলা বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমুদ্র বন্দর, যার ভৌগোলিক অবস্থান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রাজধানী ঢাকা থেকে মাত্র ২১০ কিলোমিটার দূরত্বে থাকা এই বন্দরের সাথে সড়ক, রেল এবং নৌ যোগাযোগ রয়েছে। তিনি বলেন, মোংলা বন্দরের সক্ষমতা কয়েকগুণ বৃদ্ধি করা হবে, যাতে আন্তর্জাতিক মানে উন্নত করা যায়। এতে বন্দর ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ার পাশাপাশি চট্টগ্রাম বন্দরের চাপও কমবে।

তিনি আরও উল্লেখ করেন, বাংলাদেশে এখনো বন্দর বলতে অনেকে শুধুই চট্টগ্রামকেই বোঝে। এই চিন্তা থেকে আমাদের বের হয়ে আসতে হবে। আমরা বিভিন্ন দেশের দূতাবাস এবং সমুদ্রগামী প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে মোংলা বন্দরের প্রচার বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছি।

সকালেই তিনি বন্দরের সম্মেলন কক্ষে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাথে মতবিনিময় সভা করেন এবং পরিদর্শন করেন পশুর চ্যানেল, ভেসেল ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম (ভিটিএমআইএস), বজ্র ব্যবস্থাপনা এলাকা এবং ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট এরিয়া। বন্দরের উন্নয়নে চলমান প্রকল্পগুলোর পাশাপাশি নতুন প্রকল্প গ্রহণের আশ্বাসও দেন তিনি, যা দেশের অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।