নোয়াখালী বেগমগঞ্জ থানার অন্তরগত ৫নং ছয়ানী ইউনিয়নে খালিশপুর গ্রামের মুজাফর পন্ডিত বাড়ির ভাই বোনদের মাঝে সম্পত্তি ভাগাভাগির সময় বড় ভাই জাহাঙ্গীর(৫৫) আলমগীরে জায়গায় দিতে অস্বীকৃতি জানায়, ছোট ভাই আলমগীর এর প্রতিবাদ করলে বড় ভাই জাহাঙ্গীর তার লোকজন আলমগীরের মাথায় আঘাত করলে গুরতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন।
আহত আলমগীর হাসপাতাল থেকে ফিরে বেগমগঞ্জ থানায় বড় ভাই জাহাঙ্গীর (৫৫)ও বোন নাজমা বেগম(৪০)এর নামে একটি হত্যা চেষ্টা মামলা করেন। বেগমগঞ্জ থানার এসআই সাজ্জাদুর রহমান মামলার তদন্ততে সত্যতা প্রমাণ পান এবং তিনি ভিকটিমকে সহযোগিতা করার আশ্বাস দেন।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী আলমগীর হোসেন বলেন, আমার ভাই নোয়াখালী শিক্ষা অফিসের প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তা হওয়ার আমাদের উপর অত্যাচার করে। সে প্রায়ই আমার বসত ভিটা দখল করার আমরা বাধা দিলে নানা রকম হয় ভীতি দেখায়। এক পর্যায়ে আমাকে হত্যার জন্য আমার মাথায় আঘাত করে।
তিনি আরও অভিযোগ করেন,জাহাঙ্গীর প্রথম শ্রেনীর সরকারি চাকরির ক্ষমতা বলে অবৈধ সম্পদের উপার্জন করেন।নোয়াখালী শহর, ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে বাড়ি গাড়ি সহ অবৈধ সম্পত্তির পাহাড় আছে। জাহাঙ্গীরের আরেক ভাইএডভোকেট ফজলে আজিম এর পূত্র অভিযোগ করেন, জাহাঙ্গীর ও জহিরউদ্দিন বাবর মিলে তাদের মৃত ভাই এর সম্পত্তি দখল করে নেওয়ার চেষ্টা করেন। এবং এডভোকেট ফজলে আজিম সাহেবের পরিবারবর্গ কে মেরে জখম করেন গালমন্দ করেন। তারপর এডভোকেট ফজলে আজিম সাহেবের পরিবারবর্গ কোর্ট এ মামলা করলে উনাদের কি বিভিন্ন হুমকি ধমকি দিয়ে কেইস উঠিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন।কিন্তু উনারা রাজি না হওয়ায় আপষে উনাদের সাথে বসে উনাদের জমি ভাগ করে দেয়।উনি সর্বক্ষেত্রে উনার প্রশাসনিক পাওয়ার ব্যবহার করেন আর ধরা কে সরা জ্ঞ্যান করেব
সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত জাহাঙ্গীর ঘটনার পরেই বেগমগঞ্জ থানায় আলমগীরের বিরুদ্ধে একটি সাধারণ ডাইরি করেন।