ঢাকা ০৮:৫৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ন্যাশনাল ইয়ুথ সাইন্স অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত

ন্যাশনাল ইয়ুথ সাইন্স অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত

গতকাল ২ নভেম্বর বাংলাদেশ ইনোভেটিভ সোসাইটির উদ্যোগে ‘ন্যাশনাল ইয়ুথ সাইন্স অলিম্পিয়াড’ উত্তরা গার্লস হাইস্কুলে উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে।প্রায় দশ হাজার শিক্ষার্থী এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। প্রতিযোগিতার দুই গ্রুপ (ক গ্রুপ ও খ গ্রুপ) থেকে ২০ জন করে মোট ৪০ জন শিক্ষার্থী জাতিয় পর্যায়ের জন্য নির্বাচিত হন। আঞ্চলিক পর্যায়ের প্রথম স্থান অধিকারীকে দেয়া হয় দশ হাজার টাকা প্রাইজমানি, মেডেল, স্কেস্ট, সার্টিফিকেট, বই ও অন্যান্য উপহার সামগ্রী।

অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য একটি মতবিনিময় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বক্তারা শিক্ষার্থীদের মাঝে বিজ্ঞান চর্চার গুরুত্ব তুলে ধরেন।

বাংলাদেশ ইনোভেটিভ সোসাইটি’র সেক্রেটারি জেনারেল ডা. নাঈম তাজওয়ার বলেন, মেধাবীদের উন্নয়নে, মেধার বিকাশে, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের উদ্দেশ্য কিশোরদের মাঝে বিজ্ঞানকে জনপ্রিয় করা।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইঞ্জিনিয়ার আল আরাফাত বলেন, বিজ্ঞানের যাত্রা শুরু হয়েছিল মানব কল্যাণে। কিন্তু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যখন দুষ্টু মানুষের হাতে গিয়েছে, তারা বিজ্ঞানের মাধ্যমে পৃথিবীকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গিয়েছে। পৃথিবীকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষার জন্য ভালো বিজ্ঞানীর পাশাপাশি ভালো মানুষ দরকার।

প্রোগ্রামে মিডিয়া পার্টনার হিসেবে উপস্থিত ছিল জনপ্রিয় কিশোর সায়েন্স ম্যাগাজিন ব্যাপন।

এখন আঞ্চলিক পর্যায়ের পর জাতীয় পর্যায় অনুষ্ঠিত হবে। জাতীয় পর্যায়ে বিজয়িদের প্রথম পুরস্কার হিসেবে একটি ল্যাপটপ, দ্বিতীয় পুরস্কার হিসেবে আইপ্যাড, তৃতীয় পুরস্কার স্মার্ট ফোন, চতুর্থ পুরস্কার টেলিস্কোপ, এবং পঞ্চম পুরস্কার স্মার্ট ওয়াচ দেয়া হবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

এবাদুলের মিলিয়ন ডলারের কোম্পানি হংকং-দুবাইয়ে

ন্যাশনাল ইয়ুথ সাইন্স অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত

আপডেট সময় ১০:২৭:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ নভেম্বর ২০২৪

গতকাল ২ নভেম্বর বাংলাদেশ ইনোভেটিভ সোসাইটির উদ্যোগে ‘ন্যাশনাল ইয়ুথ সাইন্স অলিম্পিয়াড’ উত্তরা গার্লস হাইস্কুলে উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে।প্রায় দশ হাজার শিক্ষার্থী এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। প্রতিযোগিতার দুই গ্রুপ (ক গ্রুপ ও খ গ্রুপ) থেকে ২০ জন করে মোট ৪০ জন শিক্ষার্থী জাতিয় পর্যায়ের জন্য নির্বাচিত হন। আঞ্চলিক পর্যায়ের প্রথম স্থান অধিকারীকে দেয়া হয় দশ হাজার টাকা প্রাইজমানি, মেডেল, স্কেস্ট, সার্টিফিকেট, বই ও অন্যান্য উপহার সামগ্রী।

অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য একটি মতবিনিময় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বক্তারা শিক্ষার্থীদের মাঝে বিজ্ঞান চর্চার গুরুত্ব তুলে ধরেন।

বাংলাদেশ ইনোভেটিভ সোসাইটি’র সেক্রেটারি জেনারেল ডা. নাঈম তাজওয়ার বলেন, মেধাবীদের উন্নয়নে, মেধার বিকাশে, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের উদ্দেশ্য কিশোরদের মাঝে বিজ্ঞানকে জনপ্রিয় করা।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইঞ্জিনিয়ার আল আরাফাত বলেন, বিজ্ঞানের যাত্রা শুরু হয়েছিল মানব কল্যাণে। কিন্তু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যখন দুষ্টু মানুষের হাতে গিয়েছে, তারা বিজ্ঞানের মাধ্যমে পৃথিবীকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গিয়েছে। পৃথিবীকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষার জন্য ভালো বিজ্ঞানীর পাশাপাশি ভালো মানুষ দরকার।

প্রোগ্রামে মিডিয়া পার্টনার হিসেবে উপস্থিত ছিল জনপ্রিয় কিশোর সায়েন্স ম্যাগাজিন ব্যাপন।

এখন আঞ্চলিক পর্যায়ের পর জাতীয় পর্যায় অনুষ্ঠিত হবে। জাতীয় পর্যায়ে বিজয়িদের প্রথম পুরস্কার হিসেবে একটি ল্যাপটপ, দ্বিতীয় পুরস্কার হিসেবে আইপ্যাড, তৃতীয় পুরস্কার স্মার্ট ফোন, চতুর্থ পুরস্কার টেলিস্কোপ, এবং পঞ্চম পুরস্কার স্মার্ট ওয়াচ দেয়া হবে।