ঢাকা ০২:৫৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৪, ২০ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এই সরকারের কাছে মানুষের প্রত্যাশা বেশি : হাসান আরিফ

  • ফখরুল ইসলাম
  • আপডেট সময় ০৪:১৮:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ নভেম্বর ২০২৪
  • 12

এই সরকারের কাছে মানুষের প্রত্যাশা বেশি : হাসান আরিফ

অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে মানুষের প্রত্যাশা বেশি বলে মনে করেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হাসান আরিফ। রোববার (৩ নভেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের সভাকক্ষে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র শাহাদাত হোসেনের শপথ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

হাসান আরিফ বলেন, এই সরকার রুটিন কেয়ার টেকার সরকার নয়, ছাত্র আন্দোলনের পর বিশেষ প্রেক্ষাপটে গঠিত হয়েছে এই সরকার। তাই সরকারের কাছে মানুষের প্রত্যাশাও বেশি। বিপ্লবের মাধ্যমে ছাত্র-জনতা এবং শ্রমিক যে অর্জনের জন্য আত্মত্যাগ করেছে, সেই লক্ষ্য পূরণে মেয়র কাজ করবেন বলে আশা করি। পাহাড় ঘেরা জলমগ্ন মুক্ত চট্টগ্রাম দেখতে চাই।

উপদেষ্টা বলেন, চট্টগ্রামে কাউন্সিলর না থাকায় ১৭ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি করে দেওয়া হয়েছে যারা মেয়রের নেতৃত্বে কাজ করবে। সিটি কর্পোরেশনগুলোতে শিগগিরই পূর্ণাঙ্গ প্রশাসক নিয়োগ করা হবে। বর্তমান চট্টগ্রামের মেয়রের মেয়াদ আইন অনুযায়ী যেটা হবে ততদিন তিনি দায়িত্বে থাকবেন।

এ সময় নতুন মেয়র শাহাদাত হোসেন বলেন, চট্টগ্রাম বাঁচলেই বাংলাদেশ বাঁচবে। চট্টগ্রাম শহরের অবকাঠামো উন্নয়নে কাজ করব। যত দ্রুত সম্ভব জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রকল্প হাতে নেওয়ার চেষ্টা করব। ইশতেহার পূরণের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করব।

তিনি আরও বলেন, চট্টগ্রামকে পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে তোলা হবে। চট্টগ্রামের মূল সমস্যা জলাবদ্ধতাসহ নাগরিকের সমস্যা দূর করে পরিকল্পিত নগর হিসেবে চট্টগ্রামকে গড়ে তুলব সবার সহযোগিতা নিয়ে। গ্রিন সিটি, ক্লিন সিটি এবং হেলদি সিটি হিসেবে চট্টগ্রামকে গড়ে তোলা হবে।

ট্যাগস :

এই সরকারের কাছে মানুষের প্রত্যাশা বেশি : হাসান আরিফ

আপডেট সময় ০৪:১৮:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ নভেম্বর ২০২৪

অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে মানুষের প্রত্যাশা বেশি বলে মনে করেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হাসান আরিফ। রোববার (৩ নভেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের সভাকক্ষে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র শাহাদাত হোসেনের শপথ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

হাসান আরিফ বলেন, এই সরকার রুটিন কেয়ার টেকার সরকার নয়, ছাত্র আন্দোলনের পর বিশেষ প্রেক্ষাপটে গঠিত হয়েছে এই সরকার। তাই সরকারের কাছে মানুষের প্রত্যাশাও বেশি। বিপ্লবের মাধ্যমে ছাত্র-জনতা এবং শ্রমিক যে অর্জনের জন্য আত্মত্যাগ করেছে, সেই লক্ষ্য পূরণে মেয়র কাজ করবেন বলে আশা করি। পাহাড় ঘেরা জলমগ্ন মুক্ত চট্টগ্রাম দেখতে চাই।

উপদেষ্টা বলেন, চট্টগ্রামে কাউন্সিলর না থাকায় ১৭ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি করে দেওয়া হয়েছে যারা মেয়রের নেতৃত্বে কাজ করবে। সিটি কর্পোরেশনগুলোতে শিগগিরই পূর্ণাঙ্গ প্রশাসক নিয়োগ করা হবে। বর্তমান চট্টগ্রামের মেয়রের মেয়াদ আইন অনুযায়ী যেটা হবে ততদিন তিনি দায়িত্বে থাকবেন।

এ সময় নতুন মেয়র শাহাদাত হোসেন বলেন, চট্টগ্রাম বাঁচলেই বাংলাদেশ বাঁচবে। চট্টগ্রাম শহরের অবকাঠামো উন্নয়নে কাজ করব। যত দ্রুত সম্ভব জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রকল্প হাতে নেওয়ার চেষ্টা করব। ইশতেহার পূরণের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করব।

তিনি আরও বলেন, চট্টগ্রামকে পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে তোলা হবে। চট্টগ্রামের মূল সমস্যা জলাবদ্ধতাসহ নাগরিকের সমস্যা দূর করে পরিকল্পিত নগর হিসেবে চট্টগ্রামকে গড়ে তুলব সবার সহযোগিতা নিয়ে। গ্রিন সিটি, ক্লিন সিটি এবং হেলদি সিটি হিসেবে চট্টগ্রামকে গড়ে তোলা হবে।