ঢাকা ০৮:৩৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

৪৩তম বিসিএসে নিয়োগ পেলেন ২০৬৪ জন

৪৩তম বিসিএসে নিয়োগ পেলেন ২০৬৪ জন

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ৪৩তম বিসিএসের নিয়োগের প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করেছে, যার মাধ্যমে আপাতত ২ হাজার ৬৪ জনকে ক্যাডার পদে নিয়োগ দেয়া হচ্ছে। তবে ৯৯ জনের ফল স্থগিত রাখা হয়েছে।

এতে বলা হয়, ৪৩তম বিসিএস পরীক্ষার মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের সুপারিশক্রমে ২ হাজার ৬৪ জন প্রার্থীকে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের বিভিন্ন ক্যাডারের প্রবেশ পদে নিয়োগ দেওয়া হলো।

নিয়োগ আদেশে নিয়োগপ্রাপ্তদের আগামী ২ নভেম্বরের মধ্যে ক্যাডার নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয়ের পদায়ন করা কার্যালয়ে যোগদানের জন্য বলা হয়েছে। ক্যাডার নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয় থেকে পরবর্তী কোনো নির্দেশ না পেলে ওই তারিখেই তিনি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে যোগদান করবেন। নির্ধারিত তারিখে যোগদান না করলে তিনি চাকরিতে যোগদান করতে সম্মত নন বলে ধরে নেওয়া হবে এবং নিয়োগপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে।

প্রসঙ্গত, সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সুপারিশের প্রায় ১০ মাস পর এ নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। আর এ বিসিএসের পুরো নিয়োগ কার্যক্রম সম্পন্ন করতে সময় লেগেছে প্রায় চার বছর।

জনপ্রিয় সংবাদ

বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য স্কলারশিপ চালু করলো পাকিস্তান

৪৩তম বিসিএসে নিয়োগ পেলেন ২০৬৪ জন

আপডেট সময় ০৯:০৮:৩৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ৪৩তম বিসিএসের নিয়োগের প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করেছে, যার মাধ্যমে আপাতত ২ হাজার ৬৪ জনকে ক্যাডার পদে নিয়োগ দেয়া হচ্ছে। তবে ৯৯ জনের ফল স্থগিত রাখা হয়েছে।

এতে বলা হয়, ৪৩তম বিসিএস পরীক্ষার মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের সুপারিশক্রমে ২ হাজার ৬৪ জন প্রার্থীকে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের বিভিন্ন ক্যাডারের প্রবেশ পদে নিয়োগ দেওয়া হলো।

নিয়োগ আদেশে নিয়োগপ্রাপ্তদের আগামী ২ নভেম্বরের মধ্যে ক্যাডার নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয়ের পদায়ন করা কার্যালয়ে যোগদানের জন্য বলা হয়েছে। ক্যাডার নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয় থেকে পরবর্তী কোনো নির্দেশ না পেলে ওই তারিখেই তিনি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে যোগদান করবেন। নির্ধারিত তারিখে যোগদান না করলে তিনি চাকরিতে যোগদান করতে সম্মত নন বলে ধরে নেওয়া হবে এবং নিয়োগপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে।

প্রসঙ্গত, সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সুপারিশের প্রায় ১০ মাস পর এ নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। আর এ বিসিএসের পুরো নিয়োগ কার্যক্রম সম্পন্ন করতে সময় লেগেছে প্রায় চার বছর।