ঢাকা ০৪:১৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪, ২৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঝালকাঠিতে জমে উঠেছে ‘হাউন আঙ্কেলের ভাতের হোটেল’

হাউন আঙ্কেলের ভাতের হোটেল নামে একটি ব্যবসা শুরু করেছেন ঝালকাঠির তরুণ ব্যবসায়ী ইমন চৌধুরী। ঝালকাঠি পৌর শহরের ব্র্যাক মোড়ে তিনি এই ব্যবসা শুরু করেন গত সেপ্টেম্বর মাসের শেষের দিকে।

এই হোটেলে ভাত খেতে পেরে অনেকেই খুশি। দূর দূরান্ত থেকে প্রতিদিনই ভাত খেতে আসছেন অনেকে।

হাউন আঙ্কেলের ভাতের হোটেলে খেতে আসা গ্রাহকরা বলেন, ঢাকায় ডিবি কার্যালয়ে হাউন আঙ্কেলের ভাতের হোটেলে অনেকেই দুপুরে বা রাতের খাবার খেয়েছেন। আমাদের খাওয়ার সৌভাগ্য হয়নি। তাই আমরা ইমন ভাইয়ের হাউন আঙ্কেলের ভাতের হোটেলে খেয়ে সেই অনুভূতি উপভোগ করার চেষ্টা করছি।

হাউন আঙ্কেলের ভাতের হোটেলে ভান্ডারিয়া থেকে দুপুরের খাবার খেতে আসা সগির হোসেন বলেন, বর্তমানে ভাইরাল একটি নামের উপরে এই হোটেলের নামকরণ হয়েছে। নামটা দেখেই এখানে দুপুরের খাবার খেতে আসা। এই হোটেলটি ঝালকাঠি জেলার পাশের জেলাগুলোতে নামের কারণে পরিচিতি পেয়েছে। কয়েকদিন ধরেই আসব আসব করেও আসা হয় না। আজকে সময় করেই দুপুরের খাবার খেতে এখানে চলে এসেছি।

তিনি বলেন, নামের পাশাপাশি এই হোটেলের খাবারের মানও ভালো। দুপুরের খাবারে অনেক কিছুই পাওয়া যায়। দামেও অন্যান্য হোটেলের চেয়ে অনেক সস্তা।

হাউন আঙ্কেলের ভাতের হোটেলের স্বত্বাধিকারী ইমন চৌধুরী বলেন, আমি ঠিকাদারি ব্যবসার সাথে জড়িত ছিলাম। আমার একটি হার্ডওয়ারের ব্যবসাও ছিল। দেশের পরিস্থিতির কারণে ব্যবসায় আমি বড় ধরনের একটি লোকসান করে দিশেহারা হয়ে পড়েছিলাম। এরপর এলাকার মুরুব্বি ও ভাইদের সাথে আলোচনা করে হোটেল ব্যবসা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। পরবর্তীতে সকলের সিদ্ধান্তে এ হোটেলের নামকরণ করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, নামের কারণে হোটেলে শুরু থেকেই বেচা বিক্রি অনেক ভালো। আমাদের পাশের জেলা, উপজেলাগুলো থেকে লোকজন এখানে খাবার খেতে আসেন। হাউন আঙ্কেলের ভাতের হোটেল নামের কারণে আমার ব্যবসা খুব ভাল হচ্ছে।

দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে বিএসএফকে মিষ্টি উপহার বিজিবির

ঝালকাঠিতে জমে উঠেছে ‘হাউন আঙ্কেলের ভাতের হোটেল’

আপডেট সময় ১২:৩৬:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪

হাউন আঙ্কেলের ভাতের হোটেল নামে একটি ব্যবসা শুরু করেছেন ঝালকাঠির তরুণ ব্যবসায়ী ইমন চৌধুরী। ঝালকাঠি পৌর শহরের ব্র্যাক মোড়ে তিনি এই ব্যবসা শুরু করেন গত সেপ্টেম্বর মাসের শেষের দিকে।

এই হোটেলে ভাত খেতে পেরে অনেকেই খুশি। দূর দূরান্ত থেকে প্রতিদিনই ভাত খেতে আসছেন অনেকে।

হাউন আঙ্কেলের ভাতের হোটেলে খেতে আসা গ্রাহকরা বলেন, ঢাকায় ডিবি কার্যালয়ে হাউন আঙ্কেলের ভাতের হোটেলে অনেকেই দুপুরে বা রাতের খাবার খেয়েছেন। আমাদের খাওয়ার সৌভাগ্য হয়নি। তাই আমরা ইমন ভাইয়ের হাউন আঙ্কেলের ভাতের হোটেলে খেয়ে সেই অনুভূতি উপভোগ করার চেষ্টা করছি।

হাউন আঙ্কেলের ভাতের হোটেলে ভান্ডারিয়া থেকে দুপুরের খাবার খেতে আসা সগির হোসেন বলেন, বর্তমানে ভাইরাল একটি নামের উপরে এই হোটেলের নামকরণ হয়েছে। নামটা দেখেই এখানে দুপুরের খাবার খেতে আসা। এই হোটেলটি ঝালকাঠি জেলার পাশের জেলাগুলোতে নামের কারণে পরিচিতি পেয়েছে। কয়েকদিন ধরেই আসব আসব করেও আসা হয় না। আজকে সময় করেই দুপুরের খাবার খেতে এখানে চলে এসেছি।

তিনি বলেন, নামের পাশাপাশি এই হোটেলের খাবারের মানও ভালো। দুপুরের খাবারে অনেক কিছুই পাওয়া যায়। দামেও অন্যান্য হোটেলের চেয়ে অনেক সস্তা।

হাউন আঙ্কেলের ভাতের হোটেলের স্বত্বাধিকারী ইমন চৌধুরী বলেন, আমি ঠিকাদারি ব্যবসার সাথে জড়িত ছিলাম। আমার একটি হার্ডওয়ারের ব্যবসাও ছিল। দেশের পরিস্থিতির কারণে ব্যবসায় আমি বড় ধরনের একটি লোকসান করে দিশেহারা হয়ে পড়েছিলাম। এরপর এলাকার মুরুব্বি ও ভাইদের সাথে আলোচনা করে হোটেল ব্যবসা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। পরবর্তীতে সকলের সিদ্ধান্তে এ হোটেলের নামকরণ করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, নামের কারণে হোটেলে শুরু থেকেই বেচা বিক্রি অনেক ভালো। আমাদের পাশের জেলা, উপজেলাগুলো থেকে লোকজন এখানে খাবার খেতে আসেন। হাউন আঙ্কেলের ভাতের হোটেল নামের কারণে আমার ব্যবসা খুব ভাল হচ্ছে।