ঢাকা ০৭:২২ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ২০ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

‘দাম বেশি হওয়ায় মানুষ ইলিশ খেতে পারে না, এটা বড় ধরনের অন্যায়’

‘দাম বেশি হওয়ায় মানুষ ইলিশ খেতে পারে না, এটা বড় ধরনের অন্যায়’

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা মিজ ফরিদা আখতার বলেছেন, ‘ইলিশ আমাদের সম্পদ। অথচ ইলিশের দাম বেশি হওয়ার কারণে সাধারণ মানুষ তা খেতে পারে না। এটা বড় ধরনের অন্যায়। এ অন্যায় থেকে কীভাবে পরিত্রাণ পেতে পারি, সেই চেষ্টা করতে হবে।’

শনিবার (৫ অক্টোবর) দুপুরে শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার সুরেশ্বর লঞ্চঘাট পদ্মা নদীর পাড়ে ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান উপলক্ষে জেলেসহ বিভিন্ন পর্যায়ের স্টেকহোল্ডারদের নিয়ে সচেতনতা সভায় এসে তিনি এ সব কথা বলেন।

এ সময় তিনি জেলেদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমরা যদি ২২ দিন ইলিশের প্রজনন মৌসুমটা মেনে চলি এবং ইলিশসম্পদ রক্ষা করতে পারি। তাহলে নদীতে ইলিশের বৃদ্ধি হবে এবং বাজারে এর দাম কমানোর সুযোগ সৃষ্টি হবে। আপনারা আমাদের সেই সুযোগটা করে দেবেন।’

তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা (জেলেরা) দাবি করেছেন, সুরেশ্বর ঘাটকে মাছের ঘাট হিসেবে তৈরি করা। আমি কথা দিচ্ছি, বিএফডিসির সঙ্গে কথা বলে এই সুরেশ্বর ঘাটকে মৎস অবতরণ কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা হবে। এছাড়া এ এলাকার জেলেদের জন্য বিশেষ কর্মসূচি নেওয়া হবে। ভিজিএফের ২২ দিন কর্মসূচির আওতায় যেখানে জেলেদের ২৫ কেজি করে চাল দেওয়া হতো, সেখানে জেলেদের জন্য ৩০ কেজি করে চাল দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে।’

এ সময় বিশেষ অতিথি ছিলেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দর, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. জিল্লুর রহমান, বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. অনুরাধা ভদ্র, শরীয়তপুরের ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক সাদিয়া জেরিন, পুলিশ সুপার মো. নজরুল ইসলাম। এ সময় জেলা-উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, মৎস্য বিভাগ, স্থানীয়রা ও জেলেরা উপস্থিত ছিলেন।

আমরা মাঠে আছি, নির্ভয়ে পূজামণ্ডপে যাবেন: সেনাপ্রধান

‘দাম বেশি হওয়ায় মানুষ ইলিশ খেতে পারে না, এটা বড় ধরনের অন্যায়’

আপডেট সময় ০৪:৫৬:৫৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৪

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা মিজ ফরিদা আখতার বলেছেন, ‘ইলিশ আমাদের সম্পদ। অথচ ইলিশের দাম বেশি হওয়ার কারণে সাধারণ মানুষ তা খেতে পারে না। এটা বড় ধরনের অন্যায়। এ অন্যায় থেকে কীভাবে পরিত্রাণ পেতে পারি, সেই চেষ্টা করতে হবে।’

শনিবার (৫ অক্টোবর) দুপুরে শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার সুরেশ্বর লঞ্চঘাট পদ্মা নদীর পাড়ে ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান উপলক্ষে জেলেসহ বিভিন্ন পর্যায়ের স্টেকহোল্ডারদের নিয়ে সচেতনতা সভায় এসে তিনি এ সব কথা বলেন।

এ সময় তিনি জেলেদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমরা যদি ২২ দিন ইলিশের প্রজনন মৌসুমটা মেনে চলি এবং ইলিশসম্পদ রক্ষা করতে পারি। তাহলে নদীতে ইলিশের বৃদ্ধি হবে এবং বাজারে এর দাম কমানোর সুযোগ সৃষ্টি হবে। আপনারা আমাদের সেই সুযোগটা করে দেবেন।’

তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা (জেলেরা) দাবি করেছেন, সুরেশ্বর ঘাটকে মাছের ঘাট হিসেবে তৈরি করা। আমি কথা দিচ্ছি, বিএফডিসির সঙ্গে কথা বলে এই সুরেশ্বর ঘাটকে মৎস অবতরণ কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা হবে। এছাড়া এ এলাকার জেলেদের জন্য বিশেষ কর্মসূচি নেওয়া হবে। ভিজিএফের ২২ দিন কর্মসূচির আওতায় যেখানে জেলেদের ২৫ কেজি করে চাল দেওয়া হতো, সেখানে জেলেদের জন্য ৩০ কেজি করে চাল দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে।’

এ সময় বিশেষ অতিথি ছিলেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দর, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. জিল্লুর রহমান, বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. অনুরাধা ভদ্র, শরীয়তপুরের ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক সাদিয়া জেরিন, পুলিশ সুপার মো. নজরুল ইসলাম। এ সময় জেলা-উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, মৎস্য বিভাগ, স্থানীয়রা ও জেলেরা উপস্থিত ছিলেন।