ঢাকা ০৫:২৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ১৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এবার ধরা ইসরায়েলি বিমানঘাঁটির ভয়াবহ ধ্বংসচিত্র

  • লিমন হোসেন
  • আপডেট সময় ১১:০৯:৫২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ অক্টোবর ২০২৪
  • 37

ইরানের হামলার পর কোনো প্রকার ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করার পাশাপাশি তথ্য গোপনের নির্দেশ দিয়েছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী।

গত মঙ্গলবারের (০১ অক্টোবর) হামলায় ইসারয়েলের অন্যতম বিমানঘাটি নেভাতিম-এ একের পর এক ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানতে দেখা যায়।

সম্প্রতি প্রকাশিত স্যাটেলাইট চিত্রেও উঠে এসেছে বিমানঘাঁটিটির রানওয়ের পাশে থাকা একটি হ্যাঙ্গার মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (০৩ অক্টোবর) আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয় , নেভাতিম বিমানঘাঁটিকে ইসরায়েলের সবচেয়ে আধুনিক বিমানগুলোর ঘাটি বলা হয়। এখানে যুক্তরাষ্ট্রের নির্মিত এফ-৩৫ লাইটনিং টু স্টেলথ ফাইটারগুলো থাকে। তবে ইরানের হামলায় কোনো বিমান ধ্বংস হয়েছে কিনা তা স্পষ্ট নয় প্রকাশিত চিত্রে, যদিও তেহরান বলছে তাদের হামলায় ইসরায়েলের বেশ কয়েকটি বিমান ধ্বংস হয়েছে।

এর আগে গত এপ্রিলে ইরানের হামলায় নেভাতিমের একটি অংশ ক্ষতিগ্রস্থ হয়, তবে সেবার জরুরি অবকাঠামো রক্ষা পেয়েছিল।এবারের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত স্থানের ছবি বা ভিডিও প্রকাশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী। আইডিএফ মুখপাত্র রিয়ার এডমিরাল ড্যানিয়েল হাগারি মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্স-এ জানান, যেসব নাগরিক ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র হামলাস্থলের অবস্থান প্রকাশ করছে বা যেসব এলাকা ধ্বংস হয়েছে তার ছবি ও ভিডিও ধারণ করে প্রচার করছে তারা শত্রুকে সাহায্য করছে। ইসরায়েলকে রক্ষার দায়িত্ব তার নাগরিকদের হাতে। ইসরায়েল কোনো ছবি বা ভিডিও প্রকাশ করবে না।

এদিকে হিজবুল্লাহ জানায়, তারা উত্তর ইসরায়েলের বেইত হিলেলের উপর দিয়ে উড়ন্ত একটি ইসরায়েলি সামরিক হেলিকপ্টারে সারফেস টু ইয়ার মিসাইল নিক্ষেপ করেছে। তাদের হামলার ফলে এটি পিছু হঠতে বাধ্য হয়েছে।

ইসরায়েলি হেলিকপ্টারে হামলা চালানো কথা বললেও এটি বুধবার চালানো হয়েছে কিনা তা হিজবুল্লাহ জানায়নি। অন্যদিকে এ বিষয়ে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, লেবাননে ইসরায়েলের হামলা ও চলতি সপ্তাহে লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলে স্থল অভিযান শুরুর পর এটি প্রথম কোনো ইসরায়েলি হেলিকপ্টারে হিজবুল্লাহর হামলার ঘটনা।

এবার ধরা ইসরায়েলি বিমানঘাঁটির ভয়াবহ ধ্বংসচিত্র

আপডেট সময় ১১:০৯:৫২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ অক্টোবর ২০২৪

ইরানের হামলার পর কোনো প্রকার ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করার পাশাপাশি তথ্য গোপনের নির্দেশ দিয়েছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী।

গত মঙ্গলবারের (০১ অক্টোবর) হামলায় ইসারয়েলের অন্যতম বিমানঘাটি নেভাতিম-এ একের পর এক ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানতে দেখা যায়।

সম্প্রতি প্রকাশিত স্যাটেলাইট চিত্রেও উঠে এসেছে বিমানঘাঁটিটির রানওয়ের পাশে থাকা একটি হ্যাঙ্গার মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (০৩ অক্টোবর) আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয় , নেভাতিম বিমানঘাঁটিকে ইসরায়েলের সবচেয়ে আধুনিক বিমানগুলোর ঘাটি বলা হয়। এখানে যুক্তরাষ্ট্রের নির্মিত এফ-৩৫ লাইটনিং টু স্টেলথ ফাইটারগুলো থাকে। তবে ইরানের হামলায় কোনো বিমান ধ্বংস হয়েছে কিনা তা স্পষ্ট নয় প্রকাশিত চিত্রে, যদিও তেহরান বলছে তাদের হামলায় ইসরায়েলের বেশ কয়েকটি বিমান ধ্বংস হয়েছে।

এর আগে গত এপ্রিলে ইরানের হামলায় নেভাতিমের একটি অংশ ক্ষতিগ্রস্থ হয়, তবে সেবার জরুরি অবকাঠামো রক্ষা পেয়েছিল।এবারের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত স্থানের ছবি বা ভিডিও প্রকাশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী। আইডিএফ মুখপাত্র রিয়ার এডমিরাল ড্যানিয়েল হাগারি মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্স-এ জানান, যেসব নাগরিক ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র হামলাস্থলের অবস্থান প্রকাশ করছে বা যেসব এলাকা ধ্বংস হয়েছে তার ছবি ও ভিডিও ধারণ করে প্রচার করছে তারা শত্রুকে সাহায্য করছে। ইসরায়েলকে রক্ষার দায়িত্ব তার নাগরিকদের হাতে। ইসরায়েল কোনো ছবি বা ভিডিও প্রকাশ করবে না।

এদিকে হিজবুল্লাহ জানায়, তারা উত্তর ইসরায়েলের বেইত হিলেলের উপর দিয়ে উড়ন্ত একটি ইসরায়েলি সামরিক হেলিকপ্টারে সারফেস টু ইয়ার মিসাইল নিক্ষেপ করেছে। তাদের হামলার ফলে এটি পিছু হঠতে বাধ্য হয়েছে।

ইসরায়েলি হেলিকপ্টারে হামলা চালানো কথা বললেও এটি বুধবার চালানো হয়েছে কিনা তা হিজবুল্লাহ জানায়নি। অন্যদিকে এ বিষয়ে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, লেবাননে ইসরায়েলের হামলা ও চলতি সপ্তাহে লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলে স্থল অভিযান শুরুর পর এটি প্রথম কোনো ইসরায়েলি হেলিকপ্টারে হিজবুল্লাহর হামলার ঘটনা।