ঢাকা ০৫:০১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশের সাথে ইতিবাচক সম্পর্ক অব্যাহত থাকবে: ভারত

বাংলাদেশের সাথে ইতিবাচক সম্পর্ক অব্যাহত থাকবে: ভারত

প্রতিবেশী বাংলাদেশের সাথে ‘ইতিবাচক ও গঠনমূলক’ সম্পর্ক অব্যাহত থাকবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। মঙ্গলবার এশিয়া সোসাইটি অ্যান্ড এশিয়া সোসাইটি পলিসি আয়োজিত ‘ইন্ডিয়া, এশিয়া অ্যান্ড দ্য ওয়ার্ল্ড’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।

সভায় জয়শঙ্করের কাছে জানতে চাওয়া হয়, বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কাকে ভারত নিঃশর্ত সাহায্য দিয়েছে কিন্তু দেশ দুটিতে সরকারের পরিবর্তন ভারতের জন্য সম্ভাব্য প্রতিকূল বলে মনে হচ্ছে কিনা।

জবাবে ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমি আপনাদের অনুরোধ করব সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিষয়টিকে নির্ধারক না করার জন্য। এটা এমন নয় যে ভারত প্রত্যেক প্রতিবেশীর প্রতিটি রাজনৈতিক আন্দোলন নিয়ন্ত্রণ করতে চাইছে। এটা এভাবে কাজ করে না- কেবল আমাদের জন্যই নয়, বরং অন্য কারো জন্যও কাজ করে না।’

তিনি বলেন, ‘প্রত্যেক দেশেরই নিজস্ব গতিশীলতা থাকবে। বৈদেশিক নীতিতে, আপনি এটি পড়ার, অনুমান করার এবং তারপরে প্রতিক্রিয়া জানাতে চেষ্টা করেন। আমি সব শেষে প্রতিবেশীদের ব্যাপারে অত্যন্ত আত্মবিশ্বাসী, আমাদের পারস্পরিক নির্ভরতা বা পারস্পরিক সুবিধার বাস্তবতা এবং সাথে থাকার ক্ষমতা আমাদের উভয়ের স্বার্থই পূরণ করবে। সেই বাস্তবতাগুলো নিজেরাই নিজেদের উপস্থিতি জানাবে।’

বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার সরকার পরিবর্তন প্রসঙ্গে জয়শঙ্কর বলেন, প্রত্যেক কয়েক বছর, ‘আমাদের অঞ্চলে কিছু না কিছু ঘটে এবং লোকজন ধারনা করে সেখানে একধরনের অপ্রতিরোধ্য পরিস্থিতি রয়েছে। তারপরে আপনি দেখবেন, সেখানে তাদের স্পষ্টতা জানানোর জন্য সংশোধন শুরু হয়। সুতরাং, আমি এটাকে সেই চেতনায় নেব এবং যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী যে, এই উভয় ক্ষেত্রেই আমাদের সম্পর্ক ইতিবাচক ও গঠনমূলক থাকবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

ইকুয়েডরকে ৭ গোল দিল আর্জেন্টিনা

বাংলাদেশের সাথে ইতিবাচক সম্পর্ক অব্যাহত থাকবে: ভারত

আপডেট সময় ০৬:৫৬:০১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪

প্রতিবেশী বাংলাদেশের সাথে ‘ইতিবাচক ও গঠনমূলক’ সম্পর্ক অব্যাহত থাকবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। মঙ্গলবার এশিয়া সোসাইটি অ্যান্ড এশিয়া সোসাইটি পলিসি আয়োজিত ‘ইন্ডিয়া, এশিয়া অ্যান্ড দ্য ওয়ার্ল্ড’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।

সভায় জয়শঙ্করের কাছে জানতে চাওয়া হয়, বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কাকে ভারত নিঃশর্ত সাহায্য দিয়েছে কিন্তু দেশ দুটিতে সরকারের পরিবর্তন ভারতের জন্য সম্ভাব্য প্রতিকূল বলে মনে হচ্ছে কিনা।

জবাবে ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমি আপনাদের অনুরোধ করব সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিষয়টিকে নির্ধারক না করার জন্য। এটা এমন নয় যে ভারত প্রত্যেক প্রতিবেশীর প্রতিটি রাজনৈতিক আন্দোলন নিয়ন্ত্রণ করতে চাইছে। এটা এভাবে কাজ করে না- কেবল আমাদের জন্যই নয়, বরং অন্য কারো জন্যও কাজ করে না।’

তিনি বলেন, ‘প্রত্যেক দেশেরই নিজস্ব গতিশীলতা থাকবে। বৈদেশিক নীতিতে, আপনি এটি পড়ার, অনুমান করার এবং তারপরে প্রতিক্রিয়া জানাতে চেষ্টা করেন। আমি সব শেষে প্রতিবেশীদের ব্যাপারে অত্যন্ত আত্মবিশ্বাসী, আমাদের পারস্পরিক নির্ভরতা বা পারস্পরিক সুবিধার বাস্তবতা এবং সাথে থাকার ক্ষমতা আমাদের উভয়ের স্বার্থই পূরণ করবে। সেই বাস্তবতাগুলো নিজেরাই নিজেদের উপস্থিতি জানাবে।’

বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার সরকার পরিবর্তন প্রসঙ্গে জয়শঙ্কর বলেন, প্রত্যেক কয়েক বছর, ‘আমাদের অঞ্চলে কিছু না কিছু ঘটে এবং লোকজন ধারনা করে সেখানে একধরনের অপ্রতিরোধ্য পরিস্থিতি রয়েছে। তারপরে আপনি দেখবেন, সেখানে তাদের স্পষ্টতা জানানোর জন্য সংশোধন শুরু হয়। সুতরাং, আমি এটাকে সেই চেতনায় নেব এবং যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী যে, এই উভয় ক্ষেত্রেই আমাদের সম্পর্ক ইতিবাচক ও গঠনমূলক থাকবে।