ঢাকা ০৪:৩১ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৯ অগাস্ট ২০২৫, ২৫ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo নাটোরে মিনি স্টেডিয়াম উদ্বোধন করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা Logo সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে অন্যতম আসামি স্বাধীন Logo আগামীর কর্মপরিকল্পনা নিয়ে জুলাই মঞ্চ লক্ষ্মীপুরের আলোচনা সভা Logo আগামীর সংবিধানে ইসলামী শ্রমনীতি অন্তর্ভুক্তির বিকল্প নেই Logo চাঁদা না পেয়ে গাজীপুরের পোশাক শ্রমিককে পেটাল ছাত্রদল নেতা Logo সীমাবদ্ধতার মাঝেও নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে কমিশন: সিইসি Logo আসন্ন নির্বাচনকে দেশে-বিদেশে একটি দৃষ্টান্ত রূপ দেবে পুলিশ: ডিএমপি কমিশনার Logo সাংবাদিক তুহিন হত্যায় ইউনাইটেড মিডিয়া ফোরামের শোক ও নিন্দা Logo গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যা, এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার ৭ Logo ‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে দ্বিতীয় পদ্মা সেতু করবে’-আলী নেওয়াজ

শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ শেষ করেছে জামায়াত

শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ শেষ করেছে জামায়াত

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অলিখিত অনুমতির পর যথাসময়ে শুরুর পর বিকেল সোয়া ৩টার মধ্যে শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ শেষ করেছে জামায়াতে ইসলামী। এরপর কেন্দ্রীয় জামায়াতে ইসলামীর নির্দেশে আরামবাগ থেকে বেরিয়ে কমলাপুর হয়ে শাহজাহানপুরের দিকে মিছিল নিয়ে বের হয়ে যান দলটির নেতাকর্মীরা।

ঘোষিত কর্মসূচিতে অনড় থাকা জামায়াতে ইসলামী শান্তিপূর্ণভাবে মহাসমাবেশ শেষ করলেও কোনো নতুন কর্মসূচি দেয়নি। অনেকটা তড়িঘড়ি করেই মহাসমাবেশ শেষ করেন দলটির নেতারা। সমাবেশে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের বাইরে অন্য কাউকে বক্তব্য দিতে দেখা যায়নি। সমাবেশে জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, কেয়ারটেকার সরকার ছাড়া আর কোনো নির্বাচন হবে না। নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না। জীবন দিয়ে হলেও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জামায়াতে ইসলামীর আমীর নুরুল ইসলাম বুলবুলের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভারপ্রাপ্ত আমির বলেন, আজ ২৮ অক্টোবর লগি বৈঠা নিয়ে জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীদের হত্যা করেছিল। সাপের মতো মেরেছিল। আমরা সেই ২৮ অক্টোবরের প্রতিশোধ নিতে চাই। তবে হত্যার বদলে হত্যা নয়। আমরা কোরআন ও সুন্নাহর আইন চালু করে প্রতিশোধ নেব ইনশাআল্লাহ। আমাদের কোনো শহীদ ভাইয়ের একটি ফোটা রক্ত বৃথা যেতে দেব না।

তিনি বলেন, এই মহাসমাবেশে আসার পথে আমাদের অনেক নেতাকর্মীকে আটক করা হয়েছে। তাদের ছেড়ে দিতে হবে। আমাদের জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান, সেক্রেটারি মিয়া গোলাম পরওয়ার, রফিকুল ইসলাম খান, মতিউর রহমান আকন্দসহ দলীয় ও রাজবন্দি সকল নেতাকর্মীর মুক্তি দিতে হবে।

আজকের সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন নায়েবে আমির সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের, নায়েবে আমির সাবেক সংসদ সদস্য মাওলানা আ.ন.ম শামসুল ইসলাম, ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মাসুম, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল সাবেক সংসদ সদস্য এ.এইচ.এম হামিদুর রহমান আযাদ, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাজিবুর রহমান পলাশ, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের ভারপ্রাপ্ত আমির আব্দুর রহমান মুসা, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের সেক্রেটারি ড. রেজাউল করিম।

আরও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য মোবারক হোসাইন, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ মুহাম্মদ শাহাবুদ্দিন, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন হেলাল, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও নারায়ণগঞ্জ মহানগরী আমীর মু. আব্দুল জব্বার, খুলনা মহানগরী আমীর মাহফুজুর রহমান, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য শামিউল হক ফারুকী, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য মাওলানা খলিলুর রহমান মাদানী, খুলনা মহানগরীর সাবেক আমীর আবুল কালাম আযাদ, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমীর অ্যাডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিন, শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সহ-সভাপতি লস্কর মোহাম্মদ তসলীম, সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট আতিকুর রহমান, রাজশাহী মহানগরীর সেক্রেটারি ইমাজ উদ্দিন মন্ডল, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সহকারী সেক্রেটারি যথাক্রমে দেলওয়ার হোসাইন ও ড. আব্দুল মান্নান, ঢাকা মহানগরী উত্তরের সহকারী সেক্রেটারি নাজিম উদ্দীন মোল্লা, মাহফুজুর রহমান, ডা. ফখরুদ্দিন মানিক, চট্রগ্রাম মহানগরী সহকারী সেক্রেটারি ফয়সাল মুহাম্মদ ইউনুস। ইসলামী ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারী জেনারেল মঞ্জুরুল ইসলামসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।

জনপ্রিয় সংবাদ

নাটোরে মিনি স্টেডিয়াম উদ্বোধন করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ শেষ করেছে জামায়াত

আপডেট সময় ০৪:০৪:৫৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৩

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অলিখিত অনুমতির পর যথাসময়ে শুরুর পর বিকেল সোয়া ৩টার মধ্যে শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ শেষ করেছে জামায়াতে ইসলামী। এরপর কেন্দ্রীয় জামায়াতে ইসলামীর নির্দেশে আরামবাগ থেকে বেরিয়ে কমলাপুর হয়ে শাহজাহানপুরের দিকে মিছিল নিয়ে বের হয়ে যান দলটির নেতাকর্মীরা।

ঘোষিত কর্মসূচিতে অনড় থাকা জামায়াতে ইসলামী শান্তিপূর্ণভাবে মহাসমাবেশ শেষ করলেও কোনো নতুন কর্মসূচি দেয়নি। অনেকটা তড়িঘড়ি করেই মহাসমাবেশ শেষ করেন দলটির নেতারা। সমাবেশে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের বাইরে অন্য কাউকে বক্তব্য দিতে দেখা যায়নি। সমাবেশে জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, কেয়ারটেকার সরকার ছাড়া আর কোনো নির্বাচন হবে না। নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না। জীবন দিয়ে হলেও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জামায়াতে ইসলামীর আমীর নুরুল ইসলাম বুলবুলের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভারপ্রাপ্ত আমির বলেন, আজ ২৮ অক্টোবর লগি বৈঠা নিয়ে জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীদের হত্যা করেছিল। সাপের মতো মেরেছিল। আমরা সেই ২৮ অক্টোবরের প্রতিশোধ নিতে চাই। তবে হত্যার বদলে হত্যা নয়। আমরা কোরআন ও সুন্নাহর আইন চালু করে প্রতিশোধ নেব ইনশাআল্লাহ। আমাদের কোনো শহীদ ভাইয়ের একটি ফোটা রক্ত বৃথা যেতে দেব না।

তিনি বলেন, এই মহাসমাবেশে আসার পথে আমাদের অনেক নেতাকর্মীকে আটক করা হয়েছে। তাদের ছেড়ে দিতে হবে। আমাদের জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান, সেক্রেটারি মিয়া গোলাম পরওয়ার, রফিকুল ইসলাম খান, মতিউর রহমান আকন্দসহ দলীয় ও রাজবন্দি সকল নেতাকর্মীর মুক্তি দিতে হবে।

আজকের সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন নায়েবে আমির সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের, নায়েবে আমির সাবেক সংসদ সদস্য মাওলানা আ.ন.ম শামসুল ইসলাম, ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মাসুম, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল সাবেক সংসদ সদস্য এ.এইচ.এম হামিদুর রহমান আযাদ, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাজিবুর রহমান পলাশ, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের ভারপ্রাপ্ত আমির আব্দুর রহমান মুসা, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের সেক্রেটারি ড. রেজাউল করিম।

আরও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য মোবারক হোসাইন, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ মুহাম্মদ শাহাবুদ্দিন, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন হেলাল, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও নারায়ণগঞ্জ মহানগরী আমীর মু. আব্দুল জব্বার, খুলনা মহানগরী আমীর মাহফুজুর রহমান, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য শামিউল হক ফারুকী, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য মাওলানা খলিলুর রহমান মাদানী, খুলনা মহানগরীর সাবেক আমীর আবুল কালাম আযাদ, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমীর অ্যাডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিন, শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সহ-সভাপতি লস্কর মোহাম্মদ তসলীম, সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট আতিকুর রহমান, রাজশাহী মহানগরীর সেক্রেটারি ইমাজ উদ্দিন মন্ডল, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সহকারী সেক্রেটারি যথাক্রমে দেলওয়ার হোসাইন ও ড. আব্দুল মান্নান, ঢাকা মহানগরী উত্তরের সহকারী সেক্রেটারি নাজিম উদ্দীন মোল্লা, মাহফুজুর রহমান, ডা. ফখরুদ্দিন মানিক, চট্রগ্রাম মহানগরী সহকারী সেক্রেটারি ফয়সাল মুহাম্মদ ইউনুস। ইসলামী ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারী জেনারেল মঞ্জুরুল ইসলামসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।