ঢাকা ০৯:৩৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দেশের হয়ে সর্বোচ্চ রানের মালিক এখন মুশফিক

তামিম ইকবালকে ছাড়িয়ে বাংলাদেশের জার্সিতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রানের মালিক হতে খুব একটা অপেক্ষা ছিল না মুশফিকুর রহিমের জন্য। চেন্নাইয়ে ব্যাটিং ব্যর্থতার প্রথম ইনিংসে করেছিলেন ৮ রান। তাতে স্পর্শ করেছিলেন তামিমের ১৫ হাজার ১৯২ রানের মাইলফলক।

দ্বিতীয় ইনিংসে এক রান করতেই দেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি রানের মালিক হয়ে গেলেন অভিজ্ঞ এই ব্যাটার। বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে বেশিদিন খেলার রেকর্ডটাও এখন বগুড়ার এই ক্রিকেটারের। যদিও সর্বোচ্চ রানের মাইলফলকের দিনে নিজের স্কোরটা খুব একটা বড় করা হলো না তার। রবিচন্দ্রন অশ্বিনের বলে লোকেশ রাহুলের হাতে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফিরেছেন মুশফিক। আউট হয়ে গেছেন ১৩ রান করে।

এখন পর্যন্ত দেশের হয়ে ৯১ টেস্টে করেছেন ৫ হাজার ৯১৩ রান। ২৭১ ওয়ানডে ম্যাচ খেলে করেছেন ৭ হাজার ৭৯২ রান। আর টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের আগে ১০২ ম্যাচে করেছিলেন ১ হাজার ৫০০ রান। সবমিলিয়ে মুশফিকের রান ১৫ হাজার ২০৫। দুইয়ে থাকা তামিম ইকবালের রান ১৫ হাজার ১৯২।

বাংলাদেশের হয়ে রানের হিসাবে ১৫ হাজার পার করেছেন কেবল এই দুজনই। তিনে থাকা সাকিব আল হাসানের রান ১৪ হাজার ৬৯৬। ৪র্থ স্থানে থাকা মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের রান ১০ হাজার ৬৯৪। ১০ হাজার রান আর কেউ করতে পারেননি।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

দেশের হয়ে সর্বোচ্চ রানের মালিক এখন মুশফিক

আপডেট সময় ০৭:২৬:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪

তামিম ইকবালকে ছাড়িয়ে বাংলাদেশের জার্সিতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রানের মালিক হতে খুব একটা অপেক্ষা ছিল না মুশফিকুর রহিমের জন্য। চেন্নাইয়ে ব্যাটিং ব্যর্থতার প্রথম ইনিংসে করেছিলেন ৮ রান। তাতে স্পর্শ করেছিলেন তামিমের ১৫ হাজার ১৯২ রানের মাইলফলক।

দ্বিতীয় ইনিংসে এক রান করতেই দেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি রানের মালিক হয়ে গেলেন অভিজ্ঞ এই ব্যাটার। বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে বেশিদিন খেলার রেকর্ডটাও এখন বগুড়ার এই ক্রিকেটারের। যদিও সর্বোচ্চ রানের মাইলফলকের দিনে নিজের স্কোরটা খুব একটা বড় করা হলো না তার। রবিচন্দ্রন অশ্বিনের বলে লোকেশ রাহুলের হাতে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফিরেছেন মুশফিক। আউট হয়ে গেছেন ১৩ রান করে।

এখন পর্যন্ত দেশের হয়ে ৯১ টেস্টে করেছেন ৫ হাজার ৯১৩ রান। ২৭১ ওয়ানডে ম্যাচ খেলে করেছেন ৭ হাজার ৭৯২ রান। আর টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের আগে ১০২ ম্যাচে করেছিলেন ১ হাজার ৫০০ রান। সবমিলিয়ে মুশফিকের রান ১৫ হাজার ২০৫। দুইয়ে থাকা তামিম ইকবালের রান ১৫ হাজার ১৯২।

বাংলাদেশের হয়ে রানের হিসাবে ১৫ হাজার পার করেছেন কেবল এই দুজনই। তিনে থাকা সাকিব আল হাসানের রান ১৪ হাজার ৬৯৬। ৪র্থ স্থানে থাকা মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের রান ১০ হাজার ৬৯৪। ১০ হাজার রান আর কেউ করতে পারেননি।