ঢাকা ০৭:১২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১২ মে ২০২৫, ২৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo মৌলভীবাজারে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা আটক Logo ৭ গোলের থ্রিলার ম্যাচ, এমবাপের হ্যাটট্রিকও রিয়ালকে বাঁচাতে পারেনি বার্সার থেকে Logo নির্বাচনের আগে বিচার ও মৌলিক সংস্কারকাজ শেষ করতে হবে: নাহিদ ইসলাম Logo জুলাই ঐক্যের ঘোষণা: “আওয়ামী লীগসহ সকল সহযোগী সংগঠন নিষিদ্ধ করতে হবে” Logo বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স না পেয়ে গায়ে পেট্রোল ঢেলে শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা Logo আ.লীগের কার্যক্রম বন্ধের সিদ্ধান্তে আমরা আনন্দিত: ফখরুল Logo ভুটানকে উড়িয়ে সেমিফাইনালে বাংলাদেশ Logo আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে কুষ্টিয়ায় জামায়াতের শুকরানা সমাবেশ অনুষ্ঠিত Logo আ. লীগ নিষিদ্ধ: গরু জবাই করে খাওয়াচ্ছেন ‘শিশুবক্তা’ মাদানী Logo নাটোরে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খুশিতে জামায়াতের শোকরানা মিছিল

‘নিঃশব্দপুর’ নিয়ে ফিরে এলো শিরোনামহীন

‘নিঃশব্দপুর’ নিয়ে ফিরে এলো শিরোনামহীন

দেশের অন্যতম সেরা ব্যান্ড ‘শিরোনামহীন’। ইচ্ছে ঘুড়ি, হাসিমুখ, জাহাজী, ক্যাফেটেরিয়া, ভালোবাসা মেঘ কিংবা এই অবেলায়—এমন বহু গান দিয়ে শ্রোতাদের উপহার দিয়েছেন। দলটির বয়স তিন দশক প্রায়। তিন দশক পূর্তির দ্বারপ্রান্তে থাকা দলটি বিরামহীন নতুন গান উপহার দিয়ে গেছে।

এবার নিয়ে এলো নতুন আরও একটি গান। নতুন গানের শিরোনাম ‘নিঃশব্দপুর’। গানটি কেন বিশেষ? কারণ এই গানে শিরোনামহীনের শ্রোতাদের জন্য এক কাল্পনিক শহরের ডিজাইন করেছেন গানের গীতিকার ও দলনেতা জিয়াউর রহমান জিয়া।

গানটির বিশেষত্ব বর্ণনা করতে গিয়ে জিয়া চ্যানেল আই অনলাইনকে বলেন,‘বাংলা সাহিত্যের তুমুল জনপ্রিয় চরিত্র হিমু। যার ছিলো নিজস্ব একটা নদী। নাম ময়ূরাক্ষী। জীবনযুদ্ধে যখন হিমু বিচলিত বোধ করতো, মন খারাপ হতো- তখন রিলিফ পেতে নদীর পাশে গিয়ে বসে থাকতো। এই নদীটি কিন্তু কাল্পনিক।

ব্যান্ড শিরোনামহীনের যারা শ্রোতা, আমি চেয়েছিলাম হিমুর মতো তাদেরও একটা শহর থাকুক। যেটা সাইলেন্ট সিটি! যাকে বাংলায় আমরা বলছি ‘নিঃশব্দপুর’।’
নিঃশব্দপুর নিয়ে জিয়া বলেন,“যখন কোনো শ্রোতা তার জীবনে সামাজিক কিংবা পারিবারিক চাপ বোধ করবেন, তখন যেন তার এই নিজস্ব এই সাইলেন্ট সিটি নিঃশব্দপুরে কিছুটা সময় কাটাতে পারেন। সেরকম একটা কাল্পনিক শহরই আমরা শিরোনামহীনের শ্রোতাদের উপহার দিতে চেয়েছি। যেখানে গেলে শ্রোতারা শান্তি ও ভরসা খুঁজে পাবেন।

মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৭টায় শিরোনামহীনের ইউটিউবে মুক্তি পেয়েছে নতুন এই গানটি। ১৮ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত গানটির ভিউ প্রায় আড়াই লাখ! এরমধ্যে প্রায় হাজার খানেক মন্তব্যও চোখে পড়েছে। যেখানের প্রায় সব মন্তব্যতেই আছে নিঃশব্দপুরের জয়গান! এরআগে ৫ আগস্ট প্রকাশিত হয়েছে শিরোনামহীনের গান ‘কেনো?’। জুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে তৈরী সেই গানটিও ছুঁয়ে গেছে শ্রোতাদের।

জনপ্রিয় সংবাদ

মৌলভীবাজারে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা আটক

‘নিঃশব্দপুর’ নিয়ে ফিরে এলো শিরোনামহীন

আপডেট সময় ১০:৫৮:২০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

দেশের অন্যতম সেরা ব্যান্ড ‘শিরোনামহীন’। ইচ্ছে ঘুড়ি, হাসিমুখ, জাহাজী, ক্যাফেটেরিয়া, ভালোবাসা মেঘ কিংবা এই অবেলায়—এমন বহু গান দিয়ে শ্রোতাদের উপহার দিয়েছেন। দলটির বয়স তিন দশক প্রায়। তিন দশক পূর্তির দ্বারপ্রান্তে থাকা দলটি বিরামহীন নতুন গান উপহার দিয়ে গেছে।

এবার নিয়ে এলো নতুন আরও একটি গান। নতুন গানের শিরোনাম ‘নিঃশব্দপুর’। গানটি কেন বিশেষ? কারণ এই গানে শিরোনামহীনের শ্রোতাদের জন্য এক কাল্পনিক শহরের ডিজাইন করেছেন গানের গীতিকার ও দলনেতা জিয়াউর রহমান জিয়া।

গানটির বিশেষত্ব বর্ণনা করতে গিয়ে জিয়া চ্যানেল আই অনলাইনকে বলেন,‘বাংলা সাহিত্যের তুমুল জনপ্রিয় চরিত্র হিমু। যার ছিলো নিজস্ব একটা নদী। নাম ময়ূরাক্ষী। জীবনযুদ্ধে যখন হিমু বিচলিত বোধ করতো, মন খারাপ হতো- তখন রিলিফ পেতে নদীর পাশে গিয়ে বসে থাকতো। এই নদীটি কিন্তু কাল্পনিক।

ব্যান্ড শিরোনামহীনের যারা শ্রোতা, আমি চেয়েছিলাম হিমুর মতো তাদেরও একটা শহর থাকুক। যেটা সাইলেন্ট সিটি! যাকে বাংলায় আমরা বলছি ‘নিঃশব্দপুর’।’
নিঃশব্দপুর নিয়ে জিয়া বলেন,“যখন কোনো শ্রোতা তার জীবনে সামাজিক কিংবা পারিবারিক চাপ বোধ করবেন, তখন যেন তার এই নিজস্ব এই সাইলেন্ট সিটি নিঃশব্দপুরে কিছুটা সময় কাটাতে পারেন। সেরকম একটা কাল্পনিক শহরই আমরা শিরোনামহীনের শ্রোতাদের উপহার দিতে চেয়েছি। যেখানে গেলে শ্রোতারা শান্তি ও ভরসা খুঁজে পাবেন।

মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৭টায় শিরোনামহীনের ইউটিউবে মুক্তি পেয়েছে নতুন এই গানটি। ১৮ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত গানটির ভিউ প্রায় আড়াই লাখ! এরমধ্যে প্রায় হাজার খানেক মন্তব্যও চোখে পড়েছে। যেখানের প্রায় সব মন্তব্যতেই আছে নিঃশব্দপুরের জয়গান! এরআগে ৫ আগস্ট প্রকাশিত হয়েছে শিরোনামহীনের গান ‘কেনো?’। জুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে তৈরী সেই গানটিও ছুঁয়ে গেছে শ্রোতাদের।