ঢাকা ০৩:২৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এবার ন্যাটোর সঙ্গে যুদ্ধে জড়ানোর হুমকি পুতিনের

এবার ন্যাটোর সঙ্গে যুদ্ধে জড়ানোর হুমকি পুতিনের

ইউক্রেনকে পশ্চিমাদের তৈরি দীর্ঘ পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে রাশিয়ার ভূখণ্ডে আঘাত হানার অনুমতি দেওয়ার অর্থ হবে ন্যাটো জোট রাশিয়ার সঙ্গে সরাসরি যুদ্ধে জড়াবে। বৃহস্পতিবার এই হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ভ্লাদিমির পুতিন।

তিনি বলেছেন, এই ধরনের কিছু হলে তা ইউক্রেন যুদ্ধের প্রকৃতি ও আওতা পুরোপুরি পাল্টে দেবে।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলনস্কি কয়েক মাস ধরে পশ্চিমা মিত্রদের কাছে দীর্ঘ পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রগুলো রাশিয়ার বিরুদ্ধে ব্যবহার করার অনুমতির আবেদন জানাচ্ছেন। এগুলোর মধ্যে মার্কিন এটিএসিএমএস ও ব্রিটিশ স্টর্ম শ্যাডোস ক্ষেপণাস্ত্রও আছে। গত সপ্তাহের শেষ দিকে বিবিসি জানিয়েছিল, ইউক্রেনকে এ ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি দিতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।

রাশিয়ার সরকারি টেলিভিশনে পুতিন বলেছেন, ‘এটি শুধু ইউক্রেন সরকারকে এসব অস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় আঘাত হানার অনুমতি দেওয়ার প্রশ্ন না। নেটো দেশগুলো একটি সামরিক সংঘাতে সরাসরি জড়াবে কি না, এটি সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রশ্ন। যদি এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, তাহলে তা ন্যাটো দেশগুলোর, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর ইউক্রেনের যুদ্ধে সরাসরি জড়িয়ে যাওয়া ছাড়া অন্য কিছু হবে না। এটি হবে তাদের সরাসরি অংশগ্রহণ, আর এটি অবশ্যই সংঘাতের গতি প্রকৃতি ও ধরন উল্লেখযোগ্যভাবে বদলে দেবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনা হলের নাম পরিবর্তন

এবার ন্যাটোর সঙ্গে যুদ্ধে জড়ানোর হুমকি পুতিনের

আপডেট সময় ০৭:৪২:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ইউক্রেনকে পশ্চিমাদের তৈরি দীর্ঘ পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে রাশিয়ার ভূখণ্ডে আঘাত হানার অনুমতি দেওয়ার অর্থ হবে ন্যাটো জোট রাশিয়ার সঙ্গে সরাসরি যুদ্ধে জড়াবে। বৃহস্পতিবার এই হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ভ্লাদিমির পুতিন।

তিনি বলেছেন, এই ধরনের কিছু হলে তা ইউক্রেন যুদ্ধের প্রকৃতি ও আওতা পুরোপুরি পাল্টে দেবে।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলনস্কি কয়েক মাস ধরে পশ্চিমা মিত্রদের কাছে দীর্ঘ পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রগুলো রাশিয়ার বিরুদ্ধে ব্যবহার করার অনুমতির আবেদন জানাচ্ছেন। এগুলোর মধ্যে মার্কিন এটিএসিএমএস ও ব্রিটিশ স্টর্ম শ্যাডোস ক্ষেপণাস্ত্রও আছে। গত সপ্তাহের শেষ দিকে বিবিসি জানিয়েছিল, ইউক্রেনকে এ ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি দিতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।

রাশিয়ার সরকারি টেলিভিশনে পুতিন বলেছেন, ‘এটি শুধু ইউক্রেন সরকারকে এসব অস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় আঘাত হানার অনুমতি দেওয়ার প্রশ্ন না। নেটো দেশগুলো একটি সামরিক সংঘাতে সরাসরি জড়াবে কি না, এটি সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রশ্ন। যদি এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, তাহলে তা ন্যাটো দেশগুলোর, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর ইউক্রেনের যুদ্ধে সরাসরি জড়িয়ে যাওয়া ছাড়া অন্য কিছু হবে না। এটি হবে তাদের সরাসরি অংশগ্রহণ, আর এটি অবশ্যই সংঘাতের গতি প্রকৃতি ও ধরন উল্লেখযোগ্যভাবে বদলে দেবে।