ঢাকা ০৩:০৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১১ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo ‘জুলাই-আগস্টের চেতনাকে ধারণ করে পুলিশ বাহিনীর গৌরব সমুন্নত রাখতে হবে’স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা Logo টস জিতে ব্যাটিংয়ে পাকিস্তান Logo ভারতকে হারালে ১ কোটি রুপি পুরস্কার পাবেন রিজওয়ানরা, প্রতিশ্রুতি গভর্নরের Logo উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ও শহিদ দিবস ২০২৫ পালিত Logo পাবিপ্রবিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত Logo একুশে বইমেলায় আহমেদ বায়েজীদের ‘মহাকাশে দুঃস্বপ্ন’ Logo ১ মার্চ রোজা হলে ৩৩ বছর পর দেখা মিলবে ‘বিরল’ দিনের Logo এনবিআরের আইভাসে নতুন ১৭২৩ প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধন Logo মাছ-মুরগি-চালের দাম কিছুটা কমেছে, কাটেনি সয়াবিন তেল সংকট Logo শহীদ মিনারে বিএনপি নেতার হামলার শিকার কালবেলার সাংবাদিক

ঢাবির সলিমুল্লাহ হলে ২০ বছর মাইকে বন্ধ ছিল আজান

  • মোশারফ হোসেন
  • আপডেট সময় ১১:০৬:৪৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • 177

ঢাবির সলিমুল্লাহ হলে ২০ বছর মাইকে আজান বন্ধ ছিল

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সলিমুল্লাহ মুসলিম (এসএম) হলে দীর্ঘ ২০ বছর পর গতকাল বুধবার মাইকে আজান দেওয়া হয়েছে। মাইকে আজান দেওয়ার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করে অনেকে লেখেন, ঘুমের সমস্যা হতো বলে ১৫ বছর আগে মাইকে আজান দেওয়া বন্ধ করে দেন ছাত্রলীগ নেতারা। তবে এ হলের মসজিদের সিনিয়র ইমাম ও খতিব মাওলানা আবুল কালাম আজাদ নাঈম সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ছাত্রলীগের কারণে আজান দেওয়া বন্ধ ছিল- এমন দাবি সত্য নয়।

আবুল কালাম আজাদ নাঈম বলেন, ‘এসএম হলে আমার ইমামতির বয়স ২৫ বছরের বেশি। ২০০২ সালের দিকে একজন হাউজ টিউটরের উদ্যোগে মাইক লাগানো হয়েছিল। কিছুদিন সেটা চলমান ছিল। তবে মুয়াজ্জিন না থাকায় একার পক্ষে সবকিছু পরিচালনা করাও কঠিন ছিল। শিক্ষার্থীরাই অধিকাংশ সময় আজান দিতো।

তিনি বলেন, ‘কিছুদিন পরে মাইক নষ্ট হলে সেটা ঠিক করার উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এরপর থেকে ছোট সাউন্ড বক্সেই আজান দেওয়া হয়। কিছুদিন আগে শিক্ষার্থীদের আবেদনের প্রেক্ষিতে অন্যান্য কাজের সঙ্গে মাইকের ব্যবস্থা করে হল প্রশাসন।

জনপ্রিয় সংবাদ

‘জুলাই-আগস্টের চেতনাকে ধারণ করে পুলিশ বাহিনীর গৌরব সমুন্নত রাখতে হবে’স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ঢাবির সলিমুল্লাহ হলে ২০ বছর মাইকে বন্ধ ছিল আজান

আপডেট সময় ১১:০৬:৪৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সলিমুল্লাহ মুসলিম (এসএম) হলে দীর্ঘ ২০ বছর পর গতকাল বুধবার মাইকে আজান দেওয়া হয়েছে। মাইকে আজান দেওয়ার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করে অনেকে লেখেন, ঘুমের সমস্যা হতো বলে ১৫ বছর আগে মাইকে আজান দেওয়া বন্ধ করে দেন ছাত্রলীগ নেতারা। তবে এ হলের মসজিদের সিনিয়র ইমাম ও খতিব মাওলানা আবুল কালাম আজাদ নাঈম সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ছাত্রলীগের কারণে আজান দেওয়া বন্ধ ছিল- এমন দাবি সত্য নয়।

আবুল কালাম আজাদ নাঈম বলেন, ‘এসএম হলে আমার ইমামতির বয়স ২৫ বছরের বেশি। ২০০২ সালের দিকে একজন হাউজ টিউটরের উদ্যোগে মাইক লাগানো হয়েছিল। কিছুদিন সেটা চলমান ছিল। তবে মুয়াজ্জিন না থাকায় একার পক্ষে সবকিছু পরিচালনা করাও কঠিন ছিল। শিক্ষার্থীরাই অধিকাংশ সময় আজান দিতো।

তিনি বলেন, ‘কিছুদিন পরে মাইক নষ্ট হলে সেটা ঠিক করার উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এরপর থেকে ছোট সাউন্ড বক্সেই আজান দেওয়া হয়। কিছুদিন আগে শিক্ষার্থীদের আবেদনের প্রেক্ষিতে অন্যান্য কাজের সঙ্গে মাইকের ব্যবস্থা করে হল প্রশাসন।