ঢাকা ০৪:৪৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০২ এপ্রিল ২০২৫, ১৮ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo গুজরাটে আতশবাজি কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, ১৮ জনের মৃত্যু Logo চীনে সেভেন সিস্টার্স নিয়ে যা বলেছিলেন ড. ইউনূস? যেজন্য হতভম্ব ভারত Logo জামায়াতের ঈদ উপলক্ষে প্রীতি ভোজের ঘটনায় বিএনপি – যুবলীগের হামলা Logo শহীদ নাসিব হাসান রিহান-এর পরিবারের সদস্যদের সাথে আমীরে জামায়াতের ঈদ কুশল বিনিময় Logo ড. ইউনূসকে শেহবাজের ফোন, পাকিস্তান সফরের আমন্ত্রণ Logo মিয়ানমারে ভূমিকম্প: ২ হাজার ছাড়াল নিহতের সংখ্যা Logo গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: খালেদা জিয়া Logo ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ Logo ঈদের নামাজ শেষে ‘জয় বাংলা’স্লোগান, বিএনপির সাথে সংঘর্ষ গুলিবিদ্ধ ১ Logo আইপিএলসহ টিভিতে যা দেকবেন আজ

ঢাবির সলিমুল্লাহ হলে ২০ বছর মাইকে বন্ধ ছিল আজান

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১১:০৬:৪৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • 0 Views

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সলিমুল্লাহ মুসলিম (এসএম) হলে দীর্ঘ ২০ বছর পর গতকাল বুধবার মাইকে আজান দেওয়া হয়েছে। মাইকে আজান দেওয়ার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করে অনেকে লেখেন, ঘুমের সমস্যা হতো বলে ১৫ বছর আগে মাইকে আজান দেওয়া বন্ধ করে দেন ছাত্রলীগ নেতারা। তবে এ হলের মসজিদের সিনিয়র ইমাম ও খতিব মাওলানা আবুল কালাম আজাদ নাঈম সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ছাত্রলীগের কারণে আজান দেওয়া বন্ধ ছিল- এমন দাবি সত্য নয়।

আবুল কালাম আজাদ নাঈম বলেন, ‘এসএম হলে আমার ইমামতির বয়স ২৫ বছরের বেশি। ২০০২ সালের দিকে একজন হাউজ টিউটরের উদ্যোগে মাইক লাগানো হয়েছিল। কিছুদিন সেটা চলমান ছিল। তবে মুয়াজ্জিন না থাকায় একার পক্ষে সবকিছু পরিচালনা করাও কঠিন ছিল। শিক্ষার্থীরাই অধিকাংশ সময় আজান দিতো।

তিনি বলেন, ‘কিছুদিন পরে মাইক নষ্ট হলে সেটা ঠিক করার উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এরপর থেকে ছোট সাউন্ড বক্সেই আজান দেওয়া হয়। কিছুদিন আগে শিক্ষার্থীদের আবেদনের প্রেক্ষিতে অন্যান্য কাজের সঙ্গে মাইকের ব্যবস্থা করে হল প্রশাসন।

জনপ্রিয় সংবাদ

গুজরাটে আতশবাজি কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, ১৮ জনের মৃত্যু

ঢাবির সলিমুল্লাহ হলে ২০ বছর মাইকে বন্ধ ছিল আজান

আপডেট সময় ১১:০৬:৪৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সলিমুল্লাহ মুসলিম (এসএম) হলে দীর্ঘ ২০ বছর পর গতকাল বুধবার মাইকে আজান দেওয়া হয়েছে। মাইকে আজান দেওয়ার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করে অনেকে লেখেন, ঘুমের সমস্যা হতো বলে ১৫ বছর আগে মাইকে আজান দেওয়া বন্ধ করে দেন ছাত্রলীগ নেতারা। তবে এ হলের মসজিদের সিনিয়র ইমাম ও খতিব মাওলানা আবুল কালাম আজাদ নাঈম সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ছাত্রলীগের কারণে আজান দেওয়া বন্ধ ছিল- এমন দাবি সত্য নয়।

আবুল কালাম আজাদ নাঈম বলেন, ‘এসএম হলে আমার ইমামতির বয়স ২৫ বছরের বেশি। ২০০২ সালের দিকে একজন হাউজ টিউটরের উদ্যোগে মাইক লাগানো হয়েছিল। কিছুদিন সেটা চলমান ছিল। তবে মুয়াজ্জিন না থাকায় একার পক্ষে সবকিছু পরিচালনা করাও কঠিন ছিল। শিক্ষার্থীরাই অধিকাংশ সময় আজান দিতো।

তিনি বলেন, ‘কিছুদিন পরে মাইক নষ্ট হলে সেটা ঠিক করার উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এরপর থেকে ছোট সাউন্ড বক্সেই আজান দেওয়া হয়। কিছুদিন আগে শিক্ষার্থীদের আবেদনের প্রেক্ষিতে অন্যান্য কাজের সঙ্গে মাইকের ব্যবস্থা করে হল প্রশাসন।