ঢাকা ০৬:৫৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঢাবির সলিমুল্লাহ হলে ২০ বছর মাইকে বন্ধ ছিল আজান

  • মোশারফ হোসেন
  • আপডেট সময় ১১:০৬:৪৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • 57

ঢাবির সলিমুল্লাহ হলে ২০ বছর মাইকে আজান বন্ধ ছিল

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সলিমুল্লাহ মুসলিম (এসএম) হলে দীর্ঘ ২০ বছর পর গতকাল বুধবার মাইকে আজান দেওয়া হয়েছে। মাইকে আজান দেওয়ার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করে অনেকে লেখেন, ঘুমের সমস্যা হতো বলে ১৫ বছর আগে মাইকে আজান দেওয়া বন্ধ করে দেন ছাত্রলীগ নেতারা। তবে এ হলের মসজিদের সিনিয়র ইমাম ও খতিব মাওলানা আবুল কালাম আজাদ নাঈম সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ছাত্রলীগের কারণে আজান দেওয়া বন্ধ ছিল- এমন দাবি সত্য নয়।

আবুল কালাম আজাদ নাঈম বলেন, ‘এসএম হলে আমার ইমামতির বয়স ২৫ বছরের বেশি। ২০০২ সালের দিকে একজন হাউজ টিউটরের উদ্যোগে মাইক লাগানো হয়েছিল। কিছুদিন সেটা চলমান ছিল। তবে মুয়াজ্জিন না থাকায় একার পক্ষে সবকিছু পরিচালনা করাও কঠিন ছিল। শিক্ষার্থীরাই অধিকাংশ সময় আজান দিতো।

তিনি বলেন, ‘কিছুদিন পরে মাইক নষ্ট হলে সেটা ঠিক করার উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এরপর থেকে ছোট সাউন্ড বক্সেই আজান দেওয়া হয়। কিছুদিন আগে শিক্ষার্থীদের আবেদনের প্রেক্ষিতে অন্যান্য কাজের সঙ্গে মাইকের ব্যবস্থা করে হল প্রশাসন।

জনপ্রিয় সংবাদ

যুক্তরাজ্যেই ৩৬০টি বাড়ির মালিক সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান

ঢাবির সলিমুল্লাহ হলে ২০ বছর মাইকে বন্ধ ছিল আজান

আপডেট সময় ১১:০৬:৪৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সলিমুল্লাহ মুসলিম (এসএম) হলে দীর্ঘ ২০ বছর পর গতকাল বুধবার মাইকে আজান দেওয়া হয়েছে। মাইকে আজান দেওয়ার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করে অনেকে লেখেন, ঘুমের সমস্যা হতো বলে ১৫ বছর আগে মাইকে আজান দেওয়া বন্ধ করে দেন ছাত্রলীগ নেতারা। তবে এ হলের মসজিদের সিনিয়র ইমাম ও খতিব মাওলানা আবুল কালাম আজাদ নাঈম সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ছাত্রলীগের কারণে আজান দেওয়া বন্ধ ছিল- এমন দাবি সত্য নয়।

আবুল কালাম আজাদ নাঈম বলেন, ‘এসএম হলে আমার ইমামতির বয়স ২৫ বছরের বেশি। ২০০২ সালের দিকে একজন হাউজ টিউটরের উদ্যোগে মাইক লাগানো হয়েছিল। কিছুদিন সেটা চলমান ছিল। তবে মুয়াজ্জিন না থাকায় একার পক্ষে সবকিছু পরিচালনা করাও কঠিন ছিল। শিক্ষার্থীরাই অধিকাংশ সময় আজান দিতো।

তিনি বলেন, ‘কিছুদিন পরে মাইক নষ্ট হলে সেটা ঠিক করার উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এরপর থেকে ছোট সাউন্ড বক্সেই আজান দেওয়া হয়। কিছুদিন আগে শিক্ষার্থীদের আবেদনের প্রেক্ষিতে অন্যান্য কাজের সঙ্গে মাইকের ব্যবস্থা করে হল প্রশাসন।