ঢাকা ১১:১৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এমপক্স ভাইরাসের টিকা উৎপাদন করবে চীন

এমপক্স ভাইরাসের টিকা উৎপাদন করবে চীন

দেশের একটি প্রতিষ্ঠানকে এমপক্সের টিকার ক্লিনিকাল ট্রায়ালের অনুমতি দিয়েছে চীনের শীর্ষ ওষুধ নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ। মাঙ্কিপক্স প্রতিরোধে চীনের প্রথম এই টিকা উৎপাদন করে সিনোফার্ম। সোমবার চ্যানেল নিউজ এশিয়াসহ বেশ কয়েকটি চীনা সংবাদমাধ্যম এ তথ্য জানিয়েছে।

টিকা সাধারণত বাজারে আসার অনুমোদন পাওয়ার আগে ক্লিনিকাল ট্রায়ালের তিনটি ধাপের মধ্য দিয়ে যায়। প্রক্রিয়াটি কয়েক বছর, এমনকি কয়েক দশকও সময় নিতে পারে। তবে চীনের শীর্ষ ওষুধ নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল মেডিকেল প্রোডাক্টস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন জরুরি প্রয়োজনে কিছু টিকার পরীক্ষার গতি বাড়ানোর ব্যবস্থাও রেখেছে।

চীনা সংবাদমাধ্যম গ্লোবাল টাইমস জানিয়েছে, নতুন টিকাটি মডিফায়েড ভ্যাকসিনিয়া আঙ্কার (এমভিএ) নামের একটি স্ট্রেইনের ওপর ভিত্তি করে নির্মিত। এটি ২০১৯ সালে তৈরি করা যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ প্রশাসনের অনুমোদিত বিশ্বের প্রথম এমপক্স ভ্যাকসিন জাইনিয়সের মতোই কাজ করবে।

করোনা মহামারির সময় সিনোফার্ম চীনে প্রথম কোভিড-১৯ টিকার উৎপাদন করেছিল। সেই সংস্থাটিই এখন এমপক্সের টিকা তৈরি করতে যাচ্ছে।

এমপক্সের টিকার ব্যাপারে সংস্থাটি জানিয়েছে, প্রাক-ক্লিনিকাল গবেষণায় টিকাটি নির্ভরযোগ্য ও স্থিতিশীল বলেই মনে করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে মানুষ ছাড়া কিছু প্রাইমেটের মধ্যে টিকার কার্যকারিতা প্রমাণিত হয়েছে।

সোমবার চীনা যোগাযোগমাধ্যম উইচ্যাটে সিনোফার্ম বলেছে, চীনে বর্তমানে কোনো অনুমোদিত এমপক্স টিকা নেই। সিনোফার্মের নতুন টিকা দেশে রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

নোবিপ্রবিতে বায়োলজিক্যাল সায়েন্স বিষয়ক কর্মশালা ও সেমিনার অনুষ্ঠিত

এমপক্স ভাইরাসের টিকা উৎপাদন করবে চীন

আপডেট সময় ০৯:৪৭:০২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

দেশের একটি প্রতিষ্ঠানকে এমপক্সের টিকার ক্লিনিকাল ট্রায়ালের অনুমতি দিয়েছে চীনের শীর্ষ ওষুধ নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ। মাঙ্কিপক্স প্রতিরোধে চীনের প্রথম এই টিকা উৎপাদন করে সিনোফার্ম। সোমবার চ্যানেল নিউজ এশিয়াসহ বেশ কয়েকটি চীনা সংবাদমাধ্যম এ তথ্য জানিয়েছে।

টিকা সাধারণত বাজারে আসার অনুমোদন পাওয়ার আগে ক্লিনিকাল ট্রায়ালের তিনটি ধাপের মধ্য দিয়ে যায়। প্রক্রিয়াটি কয়েক বছর, এমনকি কয়েক দশকও সময় নিতে পারে। তবে চীনের শীর্ষ ওষুধ নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল মেডিকেল প্রোডাক্টস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন জরুরি প্রয়োজনে কিছু টিকার পরীক্ষার গতি বাড়ানোর ব্যবস্থাও রেখেছে।

চীনা সংবাদমাধ্যম গ্লোবাল টাইমস জানিয়েছে, নতুন টিকাটি মডিফায়েড ভ্যাকসিনিয়া আঙ্কার (এমভিএ) নামের একটি স্ট্রেইনের ওপর ভিত্তি করে নির্মিত। এটি ২০১৯ সালে তৈরি করা যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ প্রশাসনের অনুমোদিত বিশ্বের প্রথম এমপক্স ভ্যাকসিন জাইনিয়সের মতোই কাজ করবে।

করোনা মহামারির সময় সিনোফার্ম চীনে প্রথম কোভিড-১৯ টিকার উৎপাদন করেছিল। সেই সংস্থাটিই এখন এমপক্সের টিকা তৈরি করতে যাচ্ছে।

এমপক্সের টিকার ব্যাপারে সংস্থাটি জানিয়েছে, প্রাক-ক্লিনিকাল গবেষণায় টিকাটি নির্ভরযোগ্য ও স্থিতিশীল বলেই মনে করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে মানুষ ছাড়া কিছু প্রাইমেটের মধ্যে টিকার কার্যকারিতা প্রমাণিত হয়েছে।

সোমবার চীনা যোগাযোগমাধ্যম উইচ্যাটে সিনোফার্ম বলেছে, চীনে বর্তমানে কোনো অনুমোদিত এমপক্স টিকা নেই। সিনোফার্মের নতুন টিকা দেশে রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।