ঢাকা ০১:৫০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ৩১ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo ওয়েবসাইট–ফেসবুক–ইউটিউবসহ আ. লীগ–অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি Logo ঢাবি ভিসির ওপর দায় চাপিয়ে সত্যকে আড়াল করার পাঁয়তারা: সারজিস Logo চট্টগ্রাম বন্দর নেপাল-ভুটান, সেভেন সিস্টার্সের হৃৎপিণ্ড : প্রধান উপদেষ্টা Logo আ’মী লীগ নিয়ে ভারতের প্রতিক্রিয়ায় জবাব দিলেন প্রেস সচিব Logo জামায়াতের নিবন্ধন ফিরে পেতে আপিলের শুনানি চলছে Logo আওয়ামী লীগের কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র Logo চট্টগ্রামে পৌঁছেছেন চট্টগ্রামে ড. ইউনূস Logo র‌্যাংকিংয়ে নাম্বার ওয়ান হতে চান মেহেদী হাসান Logo আজ চবির পঞ্চম সমাবর্তন , গ্র্যাজুয়েটদের মিলনমেলা Logo ভারতে বিষাক্ত মদ পান করে প্রাণ গেল ২১ জনের

আবু সাঈদ হত্যায় অভিযুক্ত দুই পুলিশ সদস্য গ্রেপ্তার

আবু সাঈদ হত্যায় অভিযুক্ত দুই পুলিশ সদস্য গ্রেপ্তার

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে নিহত রংপুর রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত পুলিশ সদস্য এএসআই মো. আমীর আলী ও সুজন চন্দ্র রায়কে গ্রেপ্তার করেছে মেট্রোপলিটন পুলিশ। তাদের পিবিআই এর কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিসি হেডকোর্টার্স আবু বক্কর সিদ্দিক ও পিবিআই পুলিশ সুপার মো. জাকির হোসেন। পুলিশ সুপার বলেন, এই দুই সদস্য মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইনসে নজরদারিতে ছিলেন।

আজ তাদের মহানগর পুলিশ পিবিআইয়ের কাছে হস্তান্তর করেছে। এদিকে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ থেকে পাঠানো বিজ্ঞাপ্তিতে বলা হয়, গত ১৬ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের দ্বাদশ ব্যাচের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ নিহত হন। এ ঘটনায় মেট্রোপলিটন তাজহাট থানায় গত ১৯ আগস্ট মামলা করা হয়। এই মামলায় আসামি এএসআই মো. আমীর হোসেন এবং কনস্টেবল সুজন চন্দ্র রায়কে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার রিকুইজিশনের ভিত্তিতে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সোমবার পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

জানা গেছে, আবু সাঈদ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তার বড় ভাই রমজান আলী বাদী হয়ে ১৮ আগস্ট মেট্রোপলিটন তাজহাট থানায় একটি হত্যা মামলা করেছেন।

এ ঘটনায় মামলার আসামি হলেন পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, রংপুর রেঞ্জের সাবেক উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) আবদুল বাতেন, রংপুর মহানগর পুলিশের সাবেক কমিশনার মো. মনিরুজ্জামান, ডিসি ক্রাইম আবু মারুফ হোসেন, পুলিশ সদস্য সৈয়দ আমীর আলী, সুজন চন্দ্র রায়সহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। এ ছাড়া অজ্ঞাতপরিচয় আসামি করা হয়েছে ৩০ থেকে ৩৫ জনকে। এর আগে গত ৩ আগস্ট এই দুই পুলিশ সদস্য এএসআই আমীর আলী ও কনস্টেবল সুজন চন্দ্র রায়কে বরখাস্ত করা হয়েছিল।

জনপ্রিয় সংবাদ

ওয়েবসাইট–ফেসবুক–ইউটিউবসহ আ. লীগ–অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি

আবু সাঈদ হত্যায় অভিযুক্ত দুই পুলিশ সদস্য গ্রেপ্তার

আপডেট সময় ০৮:৫৩:৫০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে নিহত রংপুর রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত পুলিশ সদস্য এএসআই মো. আমীর আলী ও সুজন চন্দ্র রায়কে গ্রেপ্তার করেছে মেট্রোপলিটন পুলিশ। তাদের পিবিআই এর কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিসি হেডকোর্টার্স আবু বক্কর সিদ্দিক ও পিবিআই পুলিশ সুপার মো. জাকির হোসেন। পুলিশ সুপার বলেন, এই দুই সদস্য মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইনসে নজরদারিতে ছিলেন।

আজ তাদের মহানগর পুলিশ পিবিআইয়ের কাছে হস্তান্তর করেছে। এদিকে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ থেকে পাঠানো বিজ্ঞাপ্তিতে বলা হয়, গত ১৬ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের দ্বাদশ ব্যাচের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ নিহত হন। এ ঘটনায় মেট্রোপলিটন তাজহাট থানায় গত ১৯ আগস্ট মামলা করা হয়। এই মামলায় আসামি এএসআই মো. আমীর হোসেন এবং কনস্টেবল সুজন চন্দ্র রায়কে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার রিকুইজিশনের ভিত্তিতে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সোমবার পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

জানা গেছে, আবু সাঈদ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তার বড় ভাই রমজান আলী বাদী হয়ে ১৮ আগস্ট মেট্রোপলিটন তাজহাট থানায় একটি হত্যা মামলা করেছেন।

এ ঘটনায় মামলার আসামি হলেন পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, রংপুর রেঞ্জের সাবেক উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) আবদুল বাতেন, রংপুর মহানগর পুলিশের সাবেক কমিশনার মো. মনিরুজ্জামান, ডিসি ক্রাইম আবু মারুফ হোসেন, পুলিশ সদস্য সৈয়দ আমীর আলী, সুজন চন্দ্র রায়সহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। এ ছাড়া অজ্ঞাতপরিচয় আসামি করা হয়েছে ৩০ থেকে ৩৫ জনকে। এর আগে গত ৩ আগস্ট এই দুই পুলিশ সদস্য এএসআই আমীর আলী ও কনস্টেবল সুজন চন্দ্র রায়কে বরখাস্ত করা হয়েছিল।