ঢাকা ০৪:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানে গণবিজ্ঞপ্তি জারির সিদ্ধান্ত

গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ২০১০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের ৫ আগস্ট পর্যন্ত সব গুমের ঘটনা তদন্তে গঠিত হওয়া কমিটি।

রোববার (০৮ সেপ্টেম্বর) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, সরকার আইন-শৃঙ্খলা প্রয়োগকারী সংস্থা তথা বাংলাদেশ পুলিশ, র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব), বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ, অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), বিশেষ শাখা, গোয়েন্দা শাখা, আনসার ব্যাটালিয়ন, জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই), প্রতিরক্ষা বাহিনী, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর (ডিজিএফআই), কোস্টগার্ড-সহ দেশের আইন প্রয়োগ ও বলবৎকারী কোনো সংস্থার কোনো সদস্য কর্তৃক জোরপূর্বক গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানের জন্য পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট কমিশন অব ইনকোয়ারি গঠন করেছে।

কমিশনের প্রথম সভা ৮ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টায় কমিশনের সভাপতি বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে গুলশানে কমিশনের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে। কমিশনের সব সদস্য সভায় উপস্থিত ছিলেন। সভায় গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করা হবে বলে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। কমিশনের কার্যক্রম সরকারি ছুটি ব্যতীত প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৬টা পর্যন্ত যথারীতি পরিচালিত হবে।

২০১০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের ৫ আগস্ট পর্যন্ত সব গুমের ঘটনা তদন্তে ৫ সদস্যের কমিশন গঠন করেছে সরকার। কমিশনের প্রধান মনোনীত হয়েছেন হাইকোর্ট বিভাগের সাবেক বিচারপতি মাইনুল ইসলাম চৌধুরী।

জনপ্রিয় সংবাদ

ঢাবি ও জাবিতে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ছাত্রশিবিরের নিন্দা ও প্রতিবাদ

গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানে গণবিজ্ঞপ্তি জারির সিদ্ধান্ত

আপডেট সময় ০৬:২১:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ২০১০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের ৫ আগস্ট পর্যন্ত সব গুমের ঘটনা তদন্তে গঠিত হওয়া কমিটি।

রোববার (০৮ সেপ্টেম্বর) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, সরকার আইন-শৃঙ্খলা প্রয়োগকারী সংস্থা তথা বাংলাদেশ পুলিশ, র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব), বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ, অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), বিশেষ শাখা, গোয়েন্দা শাখা, আনসার ব্যাটালিয়ন, জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই), প্রতিরক্ষা বাহিনী, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর (ডিজিএফআই), কোস্টগার্ড-সহ দেশের আইন প্রয়োগ ও বলবৎকারী কোনো সংস্থার কোনো সদস্য কর্তৃক জোরপূর্বক গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানের জন্য পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট কমিশন অব ইনকোয়ারি গঠন করেছে।

কমিশনের প্রথম সভা ৮ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টায় কমিশনের সভাপতি বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে গুলশানে কমিশনের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে। কমিশনের সব সদস্য সভায় উপস্থিত ছিলেন। সভায় গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করা হবে বলে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। কমিশনের কার্যক্রম সরকারি ছুটি ব্যতীত প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৬টা পর্যন্ত যথারীতি পরিচালিত হবে।

২০১০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের ৫ আগস্ট পর্যন্ত সব গুমের ঘটনা তদন্তে ৫ সদস্যের কমিশন গঠন করেছে সরকার। কমিশনের প্রধান মনোনীত হয়েছেন হাইকোর্ট বিভাগের সাবেক বিচারপতি মাইনুল ইসলাম চৌধুরী।