ঢাকা ১০:৪৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০২ জুন ২০২৫, ১৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo আজ বিকাল ৩ টায় বাজেট পেশ করবেন অর্থ উপদেষ্টা Logo দুপুরের মধ্যে যে ১১ জেলায় ঝড় হতে পারে Logo নোয়াখালীতে প্রবাসীর বাড়িতে দুর্ধর্ষ সেই ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার আরো-১ Logo জামায়াতে ইসলামী লক্ষ্মীপুর জেলা যুব বিভাগের নতুন কমিটি গঠন: সভাপতি সামছুল ইসলাম, সেক্রেটারি আউয়াল Logo গাজায় ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞ চলছেই, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৪ হাজার ৪০০ Logo যুক্তরাষ্ট্রে ইসরাইলপন্থি বিক্ষোভে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ, আহত ৬ Logo ৫ আগস্টেই চালু হবে জুলাই স্মৃতি জাদুঘর: উপদেষ্টা ফারুকী Logo এই বিচার প্রতিশোধের জন্য নয়, ভবিষ্যতের প্রতিজ্ঞা: তাজুল ইসলাম Logo আজ মেজর সিনহা হত্যার রায়: লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড চায় এলাকাবাসী Logo গাজায় যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে হামাসের প্রতিক্রিয়া ‘অগ্রহণযোগ্য’: যুক্তরাষ্ট্র

ভাইবা দিতে আসা ছাত্রলীগ কর্মীকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবিপ্রবি) ছাত্রলীগের অনিক খান নামের এক কর্মীকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক নাইম নাহিদ ইমনের অনুসারী ছিলেন এবং ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী।

শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১১ টার দিকে এ ঘটনা ঘটেছে বলে জানা যায়।

ঐ শিক্ষার্থীর বন্ধুরা জানান, আজ শনিবার ব্যবসার প্রশাসন বিভাগের চতুর্থ বর্ষের চূড়ান্ত ভাইভা পরীক্ষা ছিল। সকাল সাড়ে এগারোটার দিকে তারা তিন বন্ধু ভাইবা শেষ করে বিভাগ থেকে বের হচ্ছিলেন। একাডেমিক ভবন থেকে বের হয়ে আসলে দুটি মটরসাইকেল এসে অনিককে তুলে নিয়ে যান। এরপর থেকে অনিকের কোন খোঁজ পাওয়া যাচ্ছেনা।

অনিকের বন্ধু আসিফ বলেন, ‘আমরা তিনজন একসাথে বের হয়ে একাডেমিক ভবনের নিচে আসি৷ তখন দুইটা মোটরসাইকেল এসে অনিককে একটা মটর সাইকেলে তুলে নেন। মটরসাইকেলের নাম্বার প্লেট গামছা দিয়ে বাঁধা ছিল। মটরসাইকেলে কে বা কারা ছিল তাদেরকে আমরা চিহ্নিত করতে পারিনি। তবে অনিককে তুলে নেওয়ার পর থেকে অনেকের ফোন নাম্বার বন্ধ পাওয়া যায়। আমরা ওকে নিয়ে চিন্তিত।’

বিষয়টি জানার জন্য অনিকের মুঠোফোনে বারবার কল দেওয়ার চেষ্টা করলেও তার মুঠোফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।

এ বিষয়ে বিভাগটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. কামরুজ্জামান বলেন, ‘সকাল সাড়ে এগারোটার দিকে আমরা ওর বিষয়টি শুনেছি। আমরা ওকে খোঁজার চেষ্টা করেছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত আমরা ওর কোন খোঁজ পাইনি।’

প্রসঙ্গত, গতকাল রাতে অনিক খানকে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালযয়ের একটি ফেইসবুক গ্রুপে একটি অ্যানোনিমাস পোস্ট করা হয়। ঐ পোস্টে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের একটি সিটকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগ নেতা নাইমুর নাহিদ ইমন, অনিক খান এবং বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক মোহাম্মদ হাসানের বিরুদ্ধে ২১২ নাম্বার রুম এক শিক্ষার্থীকে নির্যাতনের অভিযোগ করা হয়।

আজ বিকাল ৩ টায় বাজেট পেশ করবেন অর্থ উপদেষ্টা

ভাইবা দিতে আসা ছাত্রলীগ কর্মীকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ

আপডেট সময় ০৫:৩৬:০৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবিপ্রবি) ছাত্রলীগের অনিক খান নামের এক কর্মীকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক নাইম নাহিদ ইমনের অনুসারী ছিলেন এবং ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী।

শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১১ টার দিকে এ ঘটনা ঘটেছে বলে জানা যায়।

ঐ শিক্ষার্থীর বন্ধুরা জানান, আজ শনিবার ব্যবসার প্রশাসন বিভাগের চতুর্থ বর্ষের চূড়ান্ত ভাইভা পরীক্ষা ছিল। সকাল সাড়ে এগারোটার দিকে তারা তিন বন্ধু ভাইবা শেষ করে বিভাগ থেকে বের হচ্ছিলেন। একাডেমিক ভবন থেকে বের হয়ে আসলে দুটি মটরসাইকেল এসে অনিককে তুলে নিয়ে যান। এরপর থেকে অনিকের কোন খোঁজ পাওয়া যাচ্ছেনা।

অনিকের বন্ধু আসিফ বলেন, ‘আমরা তিনজন একসাথে বের হয়ে একাডেমিক ভবনের নিচে আসি৷ তখন দুইটা মোটরসাইকেল এসে অনিককে একটা মটর সাইকেলে তুলে নেন। মটরসাইকেলের নাম্বার প্লেট গামছা দিয়ে বাঁধা ছিল। মটরসাইকেলে কে বা কারা ছিল তাদেরকে আমরা চিহ্নিত করতে পারিনি। তবে অনিককে তুলে নেওয়ার পর থেকে অনেকের ফোন নাম্বার বন্ধ পাওয়া যায়। আমরা ওকে নিয়ে চিন্তিত।’

বিষয়টি জানার জন্য অনিকের মুঠোফোনে বারবার কল দেওয়ার চেষ্টা করলেও তার মুঠোফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।

এ বিষয়ে বিভাগটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. কামরুজ্জামান বলেন, ‘সকাল সাড়ে এগারোটার দিকে আমরা ওর বিষয়টি শুনেছি। আমরা ওকে খোঁজার চেষ্টা করেছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত আমরা ওর কোন খোঁজ পাইনি।’

প্রসঙ্গত, গতকাল রাতে অনিক খানকে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালযয়ের একটি ফেইসবুক গ্রুপে একটি অ্যানোনিমাস পোস্ট করা হয়। ঐ পোস্টে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের একটি সিটকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগ নেতা নাইমুর নাহিদ ইমন, অনিক খান এবং বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক মোহাম্মদ হাসানের বিরুদ্ধে ২১২ নাম্বার রুম এক শিক্ষার্থীকে নির্যাতনের অভিযোগ করা হয়।