ঢাকা ০২:২৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

যৌথ বাহিনীর অভিযানকে স্বাগত জানাল আওয়ামী লীগ

অস্ত্র উদ্ধারে যৌথ বাহিনীর অভিযানকে স্বাগত জানিয়েছে সাবেক ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজেদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) গভীর রাতে দেয়া পোস্টে দলটি এ অবস্থানের কথা জানায়।

অস্ত্র উদ্ধারে বুধবার রাত ১২টা থেকে যৌথ বাহিনীর অপারেশন শুরু হচ্ছে। এ অভিযানে মাদক নিয়ন্ত্রণের বিষয়টি গুরুত্ব পাচ্ছে। ধরা হবে মাদক কারবারি, চোরাচালানি ও এর সঙ্গে সম্পৃক্ত গডফাদারদের।

আওয়ামী লীগের পোস্টে বলা হয়, ‘অস্ত্র, গোলাবারুদ উদ্ধারে যৌথ বাহিনীর অভিযানকে আমরা স্বাগত জানাই। যেভাবে সারা দেশে নৈরাজ্য করছে অপরাধীরা, জনগণের স্বার্থেই তাদেরকে নিবৃত্ত করা অতি প্রয়োজনীয়, তবে এই অভিযান চলাকালে কোনো নিরীহ মানুষ যেন হয়রানি না হয়, তার দিকে বিশেষ দৃষ্টি রাখা বাঞ্ছনীয়।

‘বাংলাদেশের শত শত থানা লুটের সাথে যারা জড়িত, কয়েকটি রাজনৈতিক দলের সদস্য, তাদের ভিডিও ফুটেজ, বিভিন্ন সংবাদ ইতোমধ্যেই প্রকাশিত। তাদেরকে আইনের যথাযুক্ত প্রয়োগে অবশ্যই গ্রেপ্তার করতে হবে, কিন্তু সেই সব রাজনৈতিক দলের সদস্যরাই যদি যৌথ বাহিনীর সোর্স হিসেবে কাজ করে, তবে এই অভিযানের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য প্রশ্নবিদ্ধ হবে। কারণ তারা টার্গেট করবে প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীকে, এমনকি নিজের দলের প্রতিপক্ষকেও।’

এতে আরও বলা হয়, ‘আমরা বিশ্বাস করি সংশ্লিষ্টরা অবশ্যই অস্ত্রধারীদের বিষয়ে কঠোর হবেন। কোনো নিরপরাধ মানুষকে যেন গ্রেপ্তার না করা হয়, সে বিষয়েও নজর রাখবেন। আমরা চাই মাদক ও অবৈধ অস্ত্রমুক্ত বাংলাদেশ।’

চট্টগ্রামে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় ব্যবসায়ী খুন

যৌথ বাহিনীর অভিযানকে স্বাগত জানাল আওয়ামী লীগ

আপডেট সময় ০১:২৩:৪৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪

অস্ত্র উদ্ধারে যৌথ বাহিনীর অভিযানকে স্বাগত জানিয়েছে সাবেক ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজেদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) গভীর রাতে দেয়া পোস্টে দলটি এ অবস্থানের কথা জানায়।

অস্ত্র উদ্ধারে বুধবার রাত ১২টা থেকে যৌথ বাহিনীর অপারেশন শুরু হচ্ছে। এ অভিযানে মাদক নিয়ন্ত্রণের বিষয়টি গুরুত্ব পাচ্ছে। ধরা হবে মাদক কারবারি, চোরাচালানি ও এর সঙ্গে সম্পৃক্ত গডফাদারদের।

আওয়ামী লীগের পোস্টে বলা হয়, ‘অস্ত্র, গোলাবারুদ উদ্ধারে যৌথ বাহিনীর অভিযানকে আমরা স্বাগত জানাই। যেভাবে সারা দেশে নৈরাজ্য করছে অপরাধীরা, জনগণের স্বার্থেই তাদেরকে নিবৃত্ত করা অতি প্রয়োজনীয়, তবে এই অভিযান চলাকালে কোনো নিরীহ মানুষ যেন হয়রানি না হয়, তার দিকে বিশেষ দৃষ্টি রাখা বাঞ্ছনীয়।

‘বাংলাদেশের শত শত থানা লুটের সাথে যারা জড়িত, কয়েকটি রাজনৈতিক দলের সদস্য, তাদের ভিডিও ফুটেজ, বিভিন্ন সংবাদ ইতোমধ্যেই প্রকাশিত। তাদেরকে আইনের যথাযুক্ত প্রয়োগে অবশ্যই গ্রেপ্তার করতে হবে, কিন্তু সেই সব রাজনৈতিক দলের সদস্যরাই যদি যৌথ বাহিনীর সোর্স হিসেবে কাজ করে, তবে এই অভিযানের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য প্রশ্নবিদ্ধ হবে। কারণ তারা টার্গেট করবে প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীকে, এমনকি নিজের দলের প্রতিপক্ষকেও।’

এতে আরও বলা হয়, ‘আমরা বিশ্বাস করি সংশ্লিষ্টরা অবশ্যই অস্ত্রধারীদের বিষয়ে কঠোর হবেন। কোনো নিরপরাধ মানুষকে যেন গ্রেপ্তার না করা হয়, সে বিষয়েও নজর রাখবেন। আমরা চাই মাদক ও অবৈধ অস্ত্রমুক্ত বাংলাদেশ।’