ঢাকা ০৩:২৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অনুদান পাঠিয়েছেন ১৫ লাখ মানুষ, একজন সর্বোচ্চ ২০ লাখ

অনুদান পাঠিয়েছেন ১৫ লাখ মানুষ, একজন সর্বোচ্চ ২০ লাখ

স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন হিসেবে বেশ সুনাম কুড়িয়েছে শায়খ আহমাদুল্লাহ পরিচালিত আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন। এবারের বন্যা কবলিত মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে আস্থাও অর্জন করেছে সংগঠনটি। দেশ-বিদেশ থেকে অনেকেই অনুদান পাঠিয়েছেন এখানে। সবাই নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী অনুদান দিয়েছেন। তবে একজন সর্বোচ্চ ২০ লাখ পর্যন্ত অনুদান দিয়েছেন বলে জানা গেছে। এ তথ্য নিজেই নিশ্চিত করেছেন শায়খ আহমাদুল্লাহ।

নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে তিনি বলেছেন, পথচলার শুরু থেকেই আমরা চেয়েছি, আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন গণ মানুষের প্রতিষ্ঠান হয়ে উঠুক। আল্লাহর শুকরিয়া যে, ধীরে ধীরে আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন গণ মানুষের প্রতিষ্ঠান হয়ে উঠতে পেরেছে।

তিনি বলেন, এবারের বন্যায় মাত্র ১২ দিনে ১৫ লক্ষাধিক মানুষ মোবাইল ব্যাংকিং এবং ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনুদান দিয়েছেন (সাধারণ ব্যাংকিং চ্যানেল এবং নগদ প্রদান এটার অন্তর্ভুক্ত নয়)। দাতাদের এই বিশাল সংখ্যাই প্রমাণ করে, আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের মূল প্রাণশক্তি কারা।

তিনি আরও বলেন, সাধারণত একক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অনুদানে ফাউন্ডেশনের কোনো প্রকল্প পরিচালিত হয় না। এবারের বন্যায় সবচেয়ে বড় একক অনুদানের পরিমাণ ২০ লক্ষ ৫৬ হাজার টাকা। বন্যায় আমাদের মোট তহবিলের তুলনায় সংখ্যাটা খুবই ক্ষুদ্র। অর্থাৎ লক্ষ লক্ষ সাধারণ মানুষের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সহযোগিতায় আমাদের অনেক বড় বন্যা তহবিল গঠিত হয়েছে।

শায়খ আহমদুল্লাহ তার পোস্টে বলেন, গণ মানুষের প্রতিষ্ঠান হিসেবে আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন আরও সামনের দিকে এগিয়ে যাক, আপনাদের ভালোবাসায় সিক্ত হোক, মহান রবের কাছে এটাই প্রার্থনা।

জনপ্রিয় সংবাদ

হাসিনা টুপ করে পড়লেন কিনা দেখতে পদ্মা সেতুতে সারজিস

অনুদান পাঠিয়েছেন ১৫ লাখ মানুষ, একজন সর্বোচ্চ ২০ লাখ

আপডেট সময় ০৯:২৬:৩৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন হিসেবে বেশ সুনাম কুড়িয়েছে শায়খ আহমাদুল্লাহ পরিচালিত আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন। এবারের বন্যা কবলিত মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে আস্থাও অর্জন করেছে সংগঠনটি। দেশ-বিদেশ থেকে অনেকেই অনুদান পাঠিয়েছেন এখানে। সবাই নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী অনুদান দিয়েছেন। তবে একজন সর্বোচ্চ ২০ লাখ পর্যন্ত অনুদান দিয়েছেন বলে জানা গেছে। এ তথ্য নিজেই নিশ্চিত করেছেন শায়খ আহমাদুল্লাহ।

নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে তিনি বলেছেন, পথচলার শুরু থেকেই আমরা চেয়েছি, আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন গণ মানুষের প্রতিষ্ঠান হয়ে উঠুক। আল্লাহর শুকরিয়া যে, ধীরে ধীরে আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন গণ মানুষের প্রতিষ্ঠান হয়ে উঠতে পেরেছে।

তিনি বলেন, এবারের বন্যায় মাত্র ১২ দিনে ১৫ লক্ষাধিক মানুষ মোবাইল ব্যাংকিং এবং ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনুদান দিয়েছেন (সাধারণ ব্যাংকিং চ্যানেল এবং নগদ প্রদান এটার অন্তর্ভুক্ত নয়)। দাতাদের এই বিশাল সংখ্যাই প্রমাণ করে, আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের মূল প্রাণশক্তি কারা।

তিনি আরও বলেন, সাধারণত একক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অনুদানে ফাউন্ডেশনের কোনো প্রকল্প পরিচালিত হয় না। এবারের বন্যায় সবচেয়ে বড় একক অনুদানের পরিমাণ ২০ লক্ষ ৫৬ হাজার টাকা। বন্যায় আমাদের মোট তহবিলের তুলনায় সংখ্যাটা খুবই ক্ষুদ্র। অর্থাৎ লক্ষ লক্ষ সাধারণ মানুষের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সহযোগিতায় আমাদের অনেক বড় বন্যা তহবিল গঠিত হয়েছে।

শায়খ আহমদুল্লাহ তার পোস্টে বলেন, গণ মানুষের প্রতিষ্ঠান হিসেবে আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন আরও সামনের দিকে এগিয়ে যাক, আপনাদের ভালোবাসায় সিক্ত হোক, মহান রবের কাছে এটাই প্রার্থনা।